‘রাজকুমার’ শাকিব খানের মার্কিন নায়িকা কোর্টনি কফি

চিত্রনায়ক শাকিব খান ও মার্কিন অভিনেত্রী কোর্টনি কফি। ছবি: নিহার সিদ্দিকী

চিত্রনায়ক শাকিব খানের নতুন সিনেমা 'রাজকুমার'র মহরত হয়ে গেল তার জন্মদিনে। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় নিউইয়র্কের ওয়ার্ল্ড ফেয়ার মারিনা কনভেনশন হলে জমকালো এই মহরত অনুষ্ঠিত হয়।

যুক্তরাষ্ট্রে শাকিব খানের প্রথম সিনেমায় অন্যতম চমক মার্কিন অভিনেত্রী কোর্টনি কফি। মহরতে তিনিও উপস্থিত ছিলেন।

প্রথমবার বাংলাদেশি ছবিতে অভিনয় করতে যাচ্ছেন কোর্টনি কফি। তিনি মার্কিন টিভি সিরিয়ালের অভিনেত্রী। অর্ধশতাধিক মার্কিন অভিনেত্রীদের মধ্য থেকে অডিশনের মাধ্যমে কোর্টনি কফিকে চূড়ান্ত করা হয়েছে।

কোর্টনি কফি। ছবি: নিহার সিদ্দিকী

সিনেমাটি পরিচালনা করছেন হিমেল আশরাফ। এসকে ফিল্মসের ব্যানারে নির্মিত হবে ছবিটি। প্রযোজক হিসেবে ছবিটির সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়েছেন নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত আজকাল পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক জাকারিয়া মাসুদ জিকো। এই সিনেমার আরেকজন প্রযোজক কাজী রিটন।

মহরতে শাকিব খান জানান, শুধু বাংলাদেশ নয়, রাজকুমার মুক্তি দেওয়া হবে যুক্তরাষ্ট্র, লন্ডন, মধ্যপ্রাচ্য, কানাডা, ইন্ডিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। সেভাবে প্রস্তুতি নিয়েই তিনি মাঠে নেমেছেন।

হিমেল আশরাফ, জাকারিয়া মাসুদ, শাকিব খান, কোর্টনি কফি এবং কাজী রিটন। ছবি: নিহার সিদ্দিকী

তিনি দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, 'শুধু গ্রিনকার্ড নেওয়ার জন্য আমেরিকায় আসিনি। এখানে এসে দীর্ঘদিন কাজের মধ্যে ছিলাম। যেহেতু এই পরিবেশটা আমার জন্য একেবারে নতুন, তাই সবকিছু গোছাতে কিছুটা সময় লাগছে। এতদিন যে স্বপ্ন দেখতাম, এখন থেকে সেই স্বপ্নের পথে হাঁটা শুরু করলাম।'

পরিচালক হিমেল আশরাফ জানান, রাজকুমার সিনেমার শুটিং হবে আগামী জুলাই মাসে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন শহরে ব্যয়বহুল এই ছবির শুটিং হবে। টেকনিশিয়ান হিসেবে থাকবেন বলিউড ও মার্কিনীরা।

‘রাজকুমার’ সিনেমার মহরত অনুষ্ঠান। ছবি: নিহার সিদ্দিকী

প্রযোজক জাকারিয়া মাসুদ জিকো ডেইলি স্টারকে বলেন, 'শাকিব খান আমাদের সুপারস্টার। এই সিনেমার মধ্য দিয়ে শাকিব খান বড়ভাবে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে পা রাখছেন। আমেরিকার শতাধিক সিনেমা হলে রাজকুমার প্রদর্শিত হবে।'

Comments

The Daily Star  | English
cyber security act

A law that gagged

Some made a differing comment, some drew a political cartoon and some made a joke online – and they all ended up in jail, in some cases for months. This is how the Digital Security Act (DSA) and later the Cyber Security Act (CSA) were used to gag freedom of expression and freedom of the press.

9h ago