চালবাজি করে কে?

বোরো ও আমনের বাম্পার ফলন এবং জাতীয় পর্যায়ে খাদ্যের মজুত ২০ লাখ টনের বেশি থাকার পরও কীভাবে চালের দাম বাড়ছে—এমন প্রশ্ন যখন স্বয়ং খাদ্যমন্ত্রীকেও প্রকাশ্যে করতে হয়, তখন বুঝতে হবে বাজার ব্যবস্থাপনাটি তাদের নিয়ন্ত্রণে নেই।

বোরো ও আমনের বাম্পার ফলন এবং জাতীয় পর্যায়ে খাদ্যের মজুত ২০ লাখ টনের বেশি থাকার পরও কীভাবে চালের দাম বাড়ছে—এমন প্রশ্ন যখন স্বয়ং খাদ্যমন্ত্রীকেও প্রকাশ্যে করতে হয়, তখন বুঝতে হবে বাজার ব্যবস্থাপনাটি তাদের নিয়ন্ত্রণে নেই।

বাংলাদেশের মানুষের প্রধান খাদ্যশস্য ধান এবং এই ধানের শতকরা ৫৪ ভাগ আসে বোরো মৌসুমে। অর্থাৎ খাদ্য নিরাপত্তায় এই মৌসুমের গুরুত্ব অনেক বেশি। কিন্তু বোরো মৌসুমেও চালের বাজার অস্থির। খুচরা বাজারে এখন সবচেয়ে কম দামি (ব্রি ২৮) চালের কেজিও ৫২ টাকা (আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর পূর্ব রাজাবাজারের একটি দোকানের তথ্য)। অথচ চালের দাম এখন কমার কথা। তাহলে চাল নিয়ে চালবাজিটা করছে কে?

চালের দাম নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর অসন্তুষ্টির কথাও গণমাধ্যমে এসেছে। গতকাল মন্ত্রিসভার বৈঠকে তিনি ভরা মৌসুমেও চালের দাম এত বেশি কেন, তা খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া এবং অনুমোদন ছাড়াই যেসব ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান চালের ব্যবসা করছে, তাদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। চালের অবৈধ মজুত ঠেকাতে অভিযান পরিচালনারও নির্দেশ দেন তিনি।

পরে এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব সাংবাদিকদের বলেন, কিছু আমদানিকারক যে কাজ করছেন, সেটা তাদের মেমোরেন্ডাম অব অ্যাসোসিয়েশনে নেই। এতে বলা আছে, কী কী করা যাবে। কিন্তু মনে হচ্ছে, অনেকে তা উপেক্ষা করে চালের ব্যবসায় নেমে গেছেন। সে জন্য বাজার খুবই নিবিড়ভাবে পরিবীক্ষণ ও তদারকি করে কেউ যদি এমন করে থাকেন এবং কত দিন মজুত রাখতে পারবেন, সেগুলো দেখার জন্য বাণিজ্যমন্ত্রী, খাদ্যমন্ত্রী, বাণিজ্য ও খাদ্যসচিব এবং কৃষিসচিবকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তাদেরকে দ্রুত বাজারে জরিপ করে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।

তেলের বিষয়ে যেভাবে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে, একইভাবে চালের বিষয়েও অভিযান চালানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব। তিনি বলেন, কেউ যদি অনুমোদন ছাড়াই চালের ব্যবসা করেন এবং অবৈধ মজুত করেন, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য মন্ত্রিসভা থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

শোনা যায়, বেশ কয়েকটি বড় কোম্পানি ও সুপারশপ চাল ব্যবসায় নেমেছে। এতদিন তারা নওগাঁ থেকে চাল সংগ্রহ করে প্যাকেটজাত করে বিক্রি করতো। এবার তারা সরাসরি ধান কিনে সংগ্রহ করছে। অনেকে ধান মজুত করছে। ফলে সরবরাহে বড় ধরনের সংকট দেখা দিয়েছে, দাম বাড়ছে।

তারা একসঙ্গে এক বছরের চাল কিনে মজুদ করতে চাচ্ছে। এতে দাম এক লাফে বস্তাপ্রতি ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা বেড়ে গেছে। তার মানে এবারের দাম বৃদ্ধির পেছনে দায়ী বড় কোম্পানির পুঁজিবাদী মানসিকতা। তারা হয়তো বড় ধরনের মজুত করে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ কিংবা দেশের জাতীয় নির্বাচনকেন্দ্রিক আসন্ন রাজনৈতিক পরিস্থিতির অজুহাত তুলে কিংবা কোনো একটা কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে চালের দাম কেজিতে ৮-১০ টাকা বাড়িয়ে একসঙ্গে বিরাট অংকের মুনাফা তোলার পাঁয়তারা চালাচ্ছে।

এ বিষয়ে সরকারের গোয়েন্দা নজরদারি এবং ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান জোরদার করা দরকার। যদিও এটা ঠিক, একজন সাধারণ আড়তদার অতিরিক্ত চাল মজুত করলে সেখানে গিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত দিয়ে যত সহজে অভিযান চালাতে পারে, বড় বড় শিল্প গ্রুপের গুদামে গিয়ে অভিযান চালিয়ে জরিমানা করা বা শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া তত সহজ নয়।

কিন্তু চাল যেহেতু বাংলাদেশের মানুষের প্রধান খাদ্যপণ্য, অতএব এর দাম যাতে না বাড়ে, সেজন্য সরকারের সর্বোচ্চ মহলের নজরদারি থাকা দরকার এবং এখানে যেকোনো কারসাজির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স বা শূন্য-সহনশীলতা নীতি অবলম্বন করা দরকার।

বোরো মৌসুমেও চালের দাম বৃদ্ধির পেছনে এবার প্রাকৃতিক দুর্যোগকেও দায়ী করা হচ্ছে। যেমন এবার মৌসুমের শুরুতে হাওরে বন্যায় ধান নষ্ট হয়েছে। ঘূর্ণিঝড় অশনির কারণে বৃষ্টিতে পাকা ধানের ক্ষতি হয়েছে। পাশাপাশি রাশিয়া, ইউক্রেন ও ভারত থেকে বিশ্ববাজারে সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় গমের দাম বাড়ছে। যার প্রভাব পড়ছে চালের বাজারেও।

উপরন্তু বোরো ধান শতভাগ সেচনির্ভর। কিন্তু ডিজেলের দাম প্রতি লিটারে ১৫ টাকা বাড়ার ফলে এবার বোরো আবাদে কৃষকের বাড়তি খরচ হয়েছে। সুতরাং ধানের দাম বেড়ে যাবে। যদি ধানের দাম বেড়ে যায় তাহলে এর প্রভাব পড়বে চালের বাজারে। আবার যে পরিমাণ উৎপাদন খরচ বাড়বে সেই অনুপাতে বিক্রি করতে না পারলে কৃষকের ক্ষতি হবে। কৃষককে প্রায়ই সরকারি নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে রাসায়নিক সার ও বীজ ক্রয় কিনতে হয়। ফলে এ কারণেও উৎপাদন খরচ বেড়ে যায়।

মাস কয়েক আগে যখন চালের দাম বৃদ্ধি শুরু হয়, তখন কৃষিমন্ত্রী বলেছিলেন, করোনা মহামারির কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে অস্বাভাবিকভাবে খাদ্যশস্যের দাম বেড়েছে। তাছাড়া আমাদের দেশে প্রতি বছর ২৪ লাখ নতুন মুখ যোগ হচ্ছে। পৃথিবীর অনেক দেশে ২৪ লাখ মানুষ নেই। ১০ লাখ রোহিঙ্গা, তাদেরও আমাদের খাওয়াতে হচ্ছে। আন্তর্জাতিক বাজারে চালের ওপর চাপ বাড়াতে গম না খেয়ে মানুষ বেশি চাল খাচ্ছে।

২.

ভোজ্যতেলের দাম বেড়েছে বলে তেলের ব্যবহার কমানো কিংবা তেল ছাড়া রান্নার পরামর্শ দেওয়া যত সহজ, চালের দাম বেড়ে গেছে বলে ভাত কম খান—এই পরামর্শ দেওয়া তত সহজ নয়। অন্তত যারা কায়িক পরিশ্রম করেন এবং যারা ভাতের সঙ্গে মাছ-মাংস-ডিম খুব বেশি খাওয়ার সুযোগ পান না, তাদেরকে থালা ভরেই ভাত খেতে হয়।

শহর ও নগরের সচ্ছল ও স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ, পেশাগত কারণেই যাদেরকে শারীরিক পরিশ্রম করতে হয় না, তারা শরীর ঠিক রাখার জন্য সচেতনভাবেই ভাত কম খান। বলা ভালো, মেপে মেপে খান। এক কাপ দুই কাপ। তাও একবেলা। সকালে ও রাতে রুটি। কিন্তু গ্রামে যে মানুষ কামলা খাটেন, রিকশা চালান, ফসলের ক্ষেতে কাজ করেন, তাকে এক কাপ ভাত খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া যায় না। তিনি ৮-১০ ঘণ্টা যে পরিশ্রম করেন, যেভাবে তার শরীর থেকে ক্যালোরি বেরিয়ে যায়, সেটা পূরণ করতে হলে তাকে অনেক বেশি পরিমাণেই ভাত খেতে হয়।

সুতরাং, শহরের একটি বনেদি পরিবারে মাসে যে পরিমাণ চাল লাগে, গ্রাম ও মফস্বল এমনকি শহরেও যারা কায়িক পরিশ্রম বেশি করেন, তাদের স্বাভাবিকভাবেই চাল বেশি লাগে। সুতরাং, চালের দাম অবশ্যই রাষ্ট্রের সবচেয়ে কম আয়ের মানুষটিরও ক্রয়ক্ষমতার নাগালে রাখতে হয়।

কিন্তু রাষ্ট্রও যে অসাধু ব্যবসায়ী ও মধ্যসত্ত্বভোগীদের কাছে মাঝেমধ্যেই অসহায় হয়ে পড়ে, তা নীতিনির্ধারকদের কথায়ও ফুটে ওঠে। আবার রাজনৈতিক দলগুলো যেহেতু ব্যবসায়ীদের পয়সায় চলে, যেহেতু ব্যবসায়ীরাই দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখেন, অতএব তাদের স্বার্থের বিরুদ্ধে যায়, এমন কোনো উদ্যোগ নেওয়ার আগে সরকারকে অনেক ভাবতে হয়।

যে কারণে দেখা যায়, যখনই বাজারে কোনো সংকট তৈরি হয়, সরকার ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনায় বসে এবং ব্যবসায়ীরা যা চায়, যেভাবেই চায়, সরকার মোটামুটি সেগুলোই মেনে নেয়। ব্যবসায়ীরা চাইলেন একসঙ্গে ভোজ্য তেলের দাম লিটারে ৩৮ টাকা বাড়াতে হবে, সরকার সেটাই মেনে নিয়েছে। এটাকে ৩০ টাকা করার ক্ষমতাও তার ছিল না।

নিত্যপণ্যের দাম সারা পৃথিবীতেই বাড়ছে। রাশিয়া-ইউক্রেন সংকট, খরা ও অন্যান্য কারণে নানা দেশেই কৃষিপণ্যের উৎপাদন কমছে—এরকম যত যুক্তিই দেখানো হোক না কেন, বাস্তবতা হলো, আমাদের দেশের সরকারগুলো যতটা না ভোক্তাবান্ধব, তার চেয়ে ব্যবসায়ীবান্ধব। যখন যেমন খুশি যেকোনো পণ্যের দাম বাড়িয়ে দেওয়ার মতো এত অবাধ স্বাধীনতা পৃথিবীর আর কোনো দেশে আছে কি না সন্দেহ।

পাইকারি বাজার থেকে পিস হিসেবে তরমুজ কিনে খুচরা বাজারে সেটি কেজি হিসেবে বিক্রির মতো অদ্ভুত কর্মকাণ্ডও এখানে চলে। গরুর মাংসের দাম এক লাফে কেজিতে ৫০ থেকে ১০০ টাকা বাড়িয়ে দিলেও তা নিয়ে কাউকে সেভাবে জবাবদিহির মধ্যে পড়তে হয় না। কালেভদ্রে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর দু-একটা অভিযান চালিয়ে কিছু ব্যবসায়ীকে জরিমানা করে বটে, তাতে যে পরিস্থিতির কোনো পরিবর্তন হয় তা নয়। কারণ ওই জরিমানার পয়সাটা ব্যবসায়ীরা ভোক্তার কাছ থেকেই আদায় করে নেন। যে কারণে যে শার্টের ক্রয়মূল্য এক হাজার টাকার বেশি নয়, সেই শার্টে ২০ হাজার টাকার বিক্রয়মূল্যের ট্যাগ লাগিয়ে রাখা সম্ভব।

আবার এটিও বাস্তবতা যে, এক হাজার টাকার জিনিস ২০ হাজার টাকায় কেনার মানুষের অভাব নেই। মানুষের পকেটে কাঁচা ও অবৈধ টাকার পরিমাণ এত বেশি যে, কিছু মানুষ জিনিস কেনার আগে প্রাইস ট্যাগে চোখ বুলিয়ে দেখেন সেটার দাম কত। যদিও সম্প্রতি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ. ম রেজাউল করিম দাবি করেছেন, দেশের মানুষ এখন চাইলে ৩ বেলাই মাংস খেতে পারেন। তিনি অবশ্য মানুষ বলতে কাদেরকে বুঝিয়েছেন বা কত শতাংশ মানুষকে বুঝিয়েছেন বা কীসের মাংস বুঝিয়েছেন, সেটা জানা যায়নি।

বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি মো. হেলালউদ্দিন সম্প্রতি একটি টেলিভিশন চ্যানেলের টকশোতে নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলেছেন, রাজধানীর একটি শপিংমলে একবার দেখলেন তার পাশের দোকানে কিছু শার্ট ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে দেড় হাজার টাকা প্রাইস ট্যাগ দিয়ে। কিন্তু সেগুলো বিক্রি হচ্ছিল না। পরে কী মনে করে ওই দোকানদার প্রাইস ট্যাগ বদলে সেগুলোর গায়ে ৩ হাজার টাকা লেখার পরে শার্টগুলো বিক্রি হয়ে গেছে। এই হলো আমাদের ক্রেতাদের মানসিকতা। সুতরাং এই শ্রেণির মানুষ ৩ বেলা মাংস খেতেই পারে। মন্ত্রী মহোদয় হয়তো তাদের কথাই বলেছেন। কিন্তু এই শ্রেণির মানুষকে দিয়ে নিত্যপণ্যের বাজার যাচাই করা সম্ভব নয়। এখানে চালের দাম কেজিতে ৫ টাকা বাড়লেই মানুষ ক্ষুব্ধ হয়।

আবার মানুষ শুধু ভাত আর সবজি খেয়েই বেঁচে থাকবে, তাও নয়। তাকে মাঝেমধ্যে প্রোটিনও খেতে হয়। কিন্তু সাম্প্রতিক দিনগুলোয় প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার যেমন মাছ, মাংস, ডিম ও দুধের দাম যেভাবে বেড়েই চলেছে, তাতে প্রান্তিক মানুষের সঙ্গে প্রোটিনের দূরত্ব ক্রমেই বাড়ছে। এতে করে দীর্ঘমেয়াদে একটা বিরাট স্বাস্থ্যগত সমস্যায় পড়বে স্বল্প আয়ের বিরাট জনগোষ্ঠী—যারা এখন শুধু ভাত ও সবজি খেয়ে দিন পার করছেন। তাদের শরীরে প্রোটিনের বা পুষ্টির অভাব দেখা দেবে। তাদের কর্মক্ষমতা কমতে থাকবে। তারা কাঙ্ক্ষিত সময়ের আগেই বৃদ্ধ হয়ে যাবেন এবং তারা নানাবিধ স্বাস্থ্য সমস্যায় পড়ে সরকারি হাসপাতালগুলোয় ভিড় বাড়াবেন। তাদের চিকিৎসার পেছনে রাষ্ট্রকে অনেক পয়সা খরচ করতে হবে।

তার মানে নিত্যপণ্যের দাম বাড়লে শুধু যে একটা নির্দিষ্ট সময়ে মানুষের কষ্ট হয় তাই নয়, বরং দীর্ঘমেয়াদে এটি আরও নানাবিধ সমস্যার জন্ম দেয়। যে কারণে সারা পৃথিবীতেই, অন্তত সভ্য রাষ্ট্রে, এমনকি অর্থনৈতিকভাবে উন্নত দেশগুলোতেও নিত্যপণ্যের দাম সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যে রাখা হয়। মৌলিক খাদ্যপণ্যগুলোর দাম এমন স্তরে রাখা হয় যাতে রাষ্ট্রের সবচেয়ে কম উপার্জনকারী ব্যক্তিও তার খাদ্য ও পুষ্টি নিশ্চিত করতে পারেন।

আমীন আল রশীদ: কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স এডিটর, নেক্সাস টেলিভিশন

(দ্য ডেইলি স্টারের সম্পাদকীয় নীতিমালার সঙ্গে লেখকের মতামতের মিল নাও থাকতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির আইনগত, মতামত বা বিশ্লেষণের দায়ভার সম্পূর্ণরূপে লেখকের, দ্য ডেইলি স্টার কর্তৃপক্ষের নয়। লেখকের নিজস্ব মতামতের কোনো প্রকার দায়ভার দ্য ডেইলি স্টার নিবে না।)

Comments

The Daily Star  | English

Troubled NBL offers cash to journalists in snacks box

After the press conference, the bank officials offered packets with snacks to journalists. However, after taking the packet, journalists noticed that it contained an envelope with Tk 5,000 inside

8m ago