জিদানের সঙ্গে আলাপের খবর প্রত্যাখ্যান খেলাইফির

ছবি: সংগৃহীত

জিনেদিন জিদান ও পিএসজিকে জড়িয়ে গত কয়েক দিনে ছড়িয়েছে নানা রকমের গুঞ্জন। শুরুটা হয়েছিল কিংবদন্তি এই ফরাসি তারকার লিগ ওয়ানের শিরোপাধারীদের কোচ হওয়ার খবর দিয়ে। তবে ক্লাবটির সভাপতি নাসের আল খেলাইফির ভাষ্য, জিদানের সঙ্গে কোনো আলোচনাই হয়নি তাদের।

মরিসিও পচেত্তিনোর অধীনে গত মৌসুমে লিগ ওয়ানের শিরোপা পুনরুদ্ধার করে পিএসজি। তবে আর্জেন্টাইন এই কোচের চাকরি থাকছে না বলেই আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের দাবি। কারণ, মূল লক্ষ্য পূরণের ধারেকাছেও যেতে পারেননি তিনি। কিলিয়ান এমবাপে, নেইমার আর লিওনেল মেসিকে নিয়েও পিএসজি বাদ পড়ে যায় উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শেষ ষোলো থেকে।

পচেত্তিনোর উত্তরসূরি হিসেবে অনেক দিন ধরেই অনেকের নাম শোনা যাচ্ছে। তবে সম্প্রতি জল্পনা-কল্পনার পারদ তুঙ্গে ওঠে বিশ্বকাপজয়ী সাবেক ফরোয়ার্ড জিদানকে ঘিরে। প্রথমে খবর বেরোয়, রিয়াল মাদ্রিদকে টানা তিনবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জেতানো জিদান পিএসজির কোচের দায়িত্ব নিচ্ছেন। পরে গুঞ্জন ছড়ায়, জিদান সাড়া দেননি পিএসজির প্রস্তাবে।

মঙ্গলবার স্প্যানিশ গণমাধ্যম মার্কাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে খেলাইফি অবশ্য প্রত্যাখ্যান করেছেন গণমাধ্যমে প্রকাশিত আগের সবকিছু, 'জিদানের ব্যাপারে আমি গুরুত্বপূর্ণ একটি কথা বলতে চাই। তিনি এমন একজন, যাকে আমি খেলোয়াড় হিসেবে পছন্দ করতাম, এখন কোচ হিসেবেও পছন্দ করি। আমি তাকে ভালোবাসি।'

'তবে তার সঙ্গে আমাদের কখনও কথা হয়নি। সেটা সরাসরি হোক বা অন্য কোনো মাধ্যমে। আমি তাকে ভীষণ শ্রদ্ধা করি এবং তার অনেক তারিফ করি। গণমাধ্যমে অনেক কিছুই উঠে এসেছে। কিন্তু তার সঙ্গে আমাদের কখনও কথা হয়নি।'

পাশাপাশি পিএসজির সঙ্গে আরেকজনের আলাপ চলার বিষয়টিও নিশ্চিত করেছেন খেলাইফি। সব প্রক্রিয়া ঠিকমতো এগোলে নিসের কোচ ক্রিস্তফ গালতিয়েরকে আগামী মৌসুমে দেখা যাবে পার্ক দে প্রিন্সেসের ডাগআউটে। এর আগে তিনি ছিলেন লিলের দায়িত্বে। তার কোচিংয়ে পিএসজিকে চমকে দিয়ে ২০২০-২১ মৌসুমে লিগ ওয়ানের শিরোপা জিতেছিল ক্লাবটি।

ফরাসি দৈনিক লা প্যারিসিয়ানের কাছে অন্য সাক্ষাৎকারে খেলাইফি বলেছেন, 'কোচ নির্বাচনে আমাদের একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা আছে। সেখানে নিসের সঙ্গে আমাদের আলোচনা চলছে। এটা এখন আর গোপন কিছু নয়।'

Comments

The Daily Star  | English
CAAB pilot licence irregularities Bangladesh

Regulator repeatedly ignored red flags

Time after time, the internal safety department of the Civil Aviation Authority of Bangladesh uncovered irregularities in pilot licencing and raised concerns about aviation safety, only to be overridden by the civil aviation’s higher authorities.

10h ago