সিডনিতে দলছুট ও আর্কের সূরের মূর্ছনায় উদ্ভাসিত প্রবাসীরা

অনুষ্ঠানটি সন্ধ্যা সাড়ে ৭ থেকে শুরু হয়ে রাত সাড়ে ১২টা পর্যন্ত চলে। ছবি: সংগৃহীত

অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী বাংলাদেশিদের অন্যতম শীর্ষ সংগঠন 'গ্রিনফিল্ড এন্টারটেইনমেন্ট'র উদ্যোগে সিডনিতে এক জমকালো মিউজিক ফেস্ট অনুষ্ঠিত হয়েছে।

গত শনিবার সিডনির ইউএনএসডব্লু'র সায়েন্স থিয়েটারে এই মিউজিক ফেস্টটি আয়োজিত হয়।

অনুষ্ঠানে সাইয়িদ পারভেজ ও ফাতেমা পারভেজের উপস্থাপনায় মিউজিক ফেস্টের মঞ্চে বাংলাদেশের বিখ্যাত ব্যান্ড দল দলছুট, আর্ক, তাসনিম আনিকা ও ডিজে রাফসান পারফর্ম করেন।

অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী বাংলাদেশি কমিউনিটির প্রিয় এই অনুষ্ঠানটি সন্ধ্যা সাড়ে ৭ থেকে শুরু হয়ে রাত সাড়ে ১২টা পর্যন্ত চলে।

মিউজিক ফেস্টের আয়োজক হিসেবে ছিলেন 'গ্রিনফিল্ড এন্টারটেইনমেন্ট'র কর্ণধার মিরাজ হোসেন, ফয়সাল আজাদ ও এনামুল হক।

অনুষ্ঠানের আয়োজকরা জানান, বরাবরই 'গ্রিনফিল্ড এন্টারটেইনমেন্ট'র প্রতিটি অনুষ্ঠান দারুণভাবে সফল হয়েছে। এবারের মিউজিক ফেস্টও সফলতার ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে। দর্শকদের মুহুর্মুহু করতালি, নাচ ও আনন্দ-উচ্ছ্বাসের শব্দে মিলনায়তন ভরে উঠেছিল।

মিউজিক ফেস্টের টাইটেল স্পন্সর করেছে ডিভাইন হোমস, প্লাটিনাম পার্টনার ছিল অস্ট্রেলিয়ান বিজনেস অ্যান্ড কুলিনারি ইনস্টিটিউট ও পাওয়ারড বাই অপটেক ইন্টারন্যাশনাল। অনুষ্ঠানে করপোরেট পার্টনার ছিল এডুক্যাব।

মিউজিক ফেস্টের মিলনায়তন ছিল দর্শক-শ্রোতায় পরিপূর্ণ।

মিউজিক ফেস্টের এই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশি কমিউনিটির রাজনীতিক, সাংবাদিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিবর্গসহ সংগীত প্রিয় প্রবাসী বাংলাদেশিরা উপস্থিত ছিলেন।

গ্রিনফিল্ড এন্টারটেইনমেন্টের উদ্যোগে এই মিউজিক ফেস্ট আগের বছরগুলোতেও বেশ আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল।

মিউজিক ফেস্টের ২০১৮ সালের অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের স্বনামধন্য ব্যান্ড দল সোলস, ওয়ারফেজ, সংগীতশিল্পী ঐশী, জনপ্রিয় কমেডিয়ান জামিল হোসেন ও আবু হেনা রনিসহ সিডনির স্থানীয় শিল্পীরা পরিবেশনায় অংশগ্রহণ করেন।

এ ছাড়া, মিউজিক ফেস্টের ২০১৯ সালের অনুষ্ঠানে সুরের মূর্ছনা ছড়িয়েছেন সময়ের অন্যতম জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী অর্ণব এবং মাইলস ব্যান্ডের কলাকুশলীরা।

আকিদুল ইসলাম: অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী লেখক, সাংবাদিক

Comments

The Daily Star  | English
cyber security act

A law that gagged

Some made a differing comment, some drew a political cartoon and some made a joke online – and they all ended up in jail, in some cases for months. This is how the Digital Security Act (DSA) and later the Cyber Security Act (CSA) were used to gag freedom of expression and freedom of the press.

5h ago