সবাই ভারত-পাকিস্তান ফাইনাল চায়: ওয়াটসন

প্রায় মাসব্যাপী ব্যাট-বলের তুমুল উত্তেজনাকর লড়াইয়ের পর শেষের পথে চলমান টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। বাকি কেবল সেমির দুটি ম্যাচ ও ফাইনাল। তবে আসরের শেষভাগে এসেও কমেনি উত্তাপ, নাটকীয়তায় ভরপুর এই আসরের সমাপ্তি ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ দিয়ে। সাবেক অস্ট্রেলিয়ান তারকা শেন ওয়াটসনও মনে করেন এশিয়ার এই দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীকেই ফাইনালে দেখতে চায় ক্রিকেটপ্রেমীরা।

প্রায় মাসব্যাপী ব্যাট-বলের তুমুল উত্তেজনাকর লড়াইয়ের পর শেষের পথে চলমান টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। বাকি কেবল সেমির দুটি ম্যাচ ও ফাইনাল। তবে আসরের শেষভাগে এসেও কমেনি উত্তাপ, নাটকীয়তায় ভরপুর এই আসরের সমাপ্তি ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ দিয়ে। সাবেক অস্ট্রেলিয়ান তারকা শেন ওয়াটসনও মনে করেন এশিয়ার এই দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীকেই ফাইনালে দেখতে চায় ক্রিকেটপ্রেমীরা।

ভারত গ্রুপসেরা হয়ে শেষ চার নিশ্চিত করলেও পাকিস্তানের জন্য পথটা মসৃণ ছিল না একেবারেই। জিম্বাবুয়ে ও ভারতের বিপক্ষে হেরে বিদায় প্রায় নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিল বাবর আজমের দলের। পাকিস্তানকে শেষ চারের লড়াইয়ে ফিরিয়ে আনে নেদারল্যান্ডস। রোববার ডাচদের বিপক্ষে দক্ষিণ আফ্রিকার হারে একই দিনের বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচটি পরিণত হয় অঘোষিত কোয়ার্টার ফাইনালে।

অ্যাডিলেড ওভালে সেই ম্যাচে বাংলাদেশের দেওয়া ১২৮ রানের লক্ষ্য পাঁচ উইকেট হাতে রেখে পেরিয়ে যায় বাবরের দল। ফলে আগামী বুধবার প্রথম সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে লড়বে পাকিস্তান। পরদিনই দ্বিতীয় সেমিতে ভারত মুখোমুখি হবে ইংল্যান্ডের। এই ম্যাচ দুটিতে দুই এশিয়ান পরাশক্তি জয় পেলেই বহুগুণে বেড়ে যাবে ১৩ নভেম্বরের ফাইনাল ম্যাচের উত্তেজনা।

সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে সোমবার আইসিসিকে ওয়াটসন বলেন, 'সবাই ভারত ও পাকিস্তানকে ফাইনালে দেখতে পছন্দ করবে। তারা ২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলেছে ও সবাই আবার সেটা দেখতে চায়।'

সুপার টুয়েলভ পর্বে দুই নম্বর গ্রুপের প্রথম ম্যাচেই মুখোমুখি হয়েছিল ভারত ও পাকিস্তান। সেই ম্যাচটি উপভোগ করতে না পারায় আক্ষেপে পুড়ছেন সাবেক এই অলরাউন্ডার, 'দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমি এমসিজিতে প্রথম ম্যাচটা মিস করেছিলাম কারণ আগের দিনই অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড ম্যাচে আমি ধারাভাষ্য দিয়েছিলাম। কিন্তু রিপোর্টগুলো ও যারা খেলা দেখতে গিয়েছিল তারা বলেছে এটা খুবই বিশেষ (লড়াই) ছিল ও খেলাটি টিভিতে দেখাও দারুণ ছিল।'

Comments

The Daily Star  | English
Impact of esports on Bangladeshi society

From fringe hobby to national pride

For years, gaming in Bangladesh was seen as a waste of time -- often dismissed as a frivolous activity or a distraction from more “serious” pursuits. Traditional societal norms placed little value on gaming, perceiving it as an endeavour devoid of any real-world benefits.

16h ago