ভাড়া বাড়িতে শুরু হলো চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম

চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
ভাড়া বাড়িতে চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী ক্যাম্পাস। ছবি: সংগৃহীত

২০১৯ সালে জাতীয় সংসদে অনুমোদন পাওয়ার পর অবশেষে চাঁদপুর শহরের একটি ভাড়া বাড়িতে শুরু হচ্ছে চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম। 

শহরের খলিশাডুলী এলাকায় একটি নতুন ৫ তলা বাড়ি ভাড়া নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী ক্যাম্পাস চালু করা হয়েছে। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে সেখানে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হবে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. নাছিম আখতার দ্য ডেইলি স্টারকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রোববার সকালে অস্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের পরিচিতি পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় ৩ বিভাগের ৯০ জন শিক্ষার্থী এবং ৬ শিক্ষক ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।

উপাচার্য জানান, ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ পদ্ধতির পরীক্ষায় 'এ' ইউনিটে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ৩০, 'বি' ইউনিটে ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিভাগে ৩০ এবং 'সি' ইউনিটে ব্যাচেলর অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বিভাগে ৩০ আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, চাঁদপুর মূল শহর থেকে ৩ কিলোমিটার দূরে ওয়াপদা গেট সংলগ্ন খলিশাডুলীতে চাঁদপুর-কুমিল্লা আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশে এই অস্থায়ী ক্যাম্পাসটি ভাড়া নেওয়া হয়েছে। গত ডিসেম্বর থেকে প্রতি মাসে ভাড়া বাবদ প্রায় দেড় লাখ টাকা গুনছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

গত তিন মাস ধরে শিক্ষকসহ অন্যান্য নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়। আবেদনকারী ৫ হাজারের বেশি শিক্ষার্থীর মধ্যে মাত্র ৯০ জন ভর্তি হয়েছে। 

উপাচার্য ড. নাছিম আখতার ডেইলি স্টারকে বলেন, 'ঈদের আগে থেকেই শিক্ষার্থীদের অনলাইনে যুক্ত রেখেছিলাম। আজ সরাসরি তাদের সঙ্গে আমাদের পরিচয় পর্ব হলো।'

তিন বিভাগে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত কোনো আবাসন ব্যবস্থা নেই। তাই শিক্ষার্থী এবং শিক্ষকরা নিজ নিজ ব্যবস্থাপনায় তাদের আবাসনের ব্যবস্থা করেছেন বলে সূত্র জানিয়েছে।

 

Comments

The Daily Star  | English

Depositors leave troubled banks for stronger rivals

Depositors, in times of financial uncertainty, usually move their money away from troubled banks to institutions with stronger balance sheets. That is exactly what unfolded in 2024, when 11 banks collectively lost Tk 23,700 crore in deposits.

10h ago