মেসিকে পেতে ইন্টার মিয়ামির সাহায্য চায় বার্সা

সৌদি প্রো লিগের ক্লাব আল-হিলালের দেওয়া লোভনীয় প্রস্তাব ঠেকাতেই ইন্টার মিয়ামির সঙ্গে বিশেষ চুক্তি করতে চায় আর্থিক সংকটে থাকা বার্সেলোনা

লিওনেল মেসিকে পেতে বছরের পর বছর ধরে ঘুরছে মেজর সকার লিগের ক্লাব ইন্টার মিয়ামি। কিন্তু তার মন গলাতে পারেনি তারা। এবার কি-না সেই মেসিকে পেতে ইন্টার মিয়ামির দ্বারস্থ হচ্ছে স্প্যানিশ জায়ান্ট বার্সেলোনা। অদ্ভুত হলেও এমন সংবাদই প্রকাশ করেছে ফ্রান্সের শীর্ষস্থানীয় সংবাদমাধ্যম লা'কিপ।

চলতি মৌসুম শেষেই পিএসজির সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ ফুরচ্ছে মেসির। সংবাদ অনুযায়ী, প্যারিসের ক্লাবে আর চুক্তি নবায়ন করছেন না আর্জেন্টাইন অধিনায়ক। বার্সেলোনায় ফেরার গুঞ্জন চড়া। কিন্তু তাকে ফিরিয়ে আনার মতো সামর্থ্য কাতালান ক্লাবটির নেই বললেই চলে। গত দুই বছর ধরেই আর্থিক সংকটে ভুগছে ক্লাবটি। তার উপর মেসির সামনে রয়েছে সৌদি প্রো লিগের ক্লাবের লোভনীয় প্রস্তাব। তাই বিকল্প উপায় খুঁজছে তারা।

সংবাদ অনুযায়ী, ইন্টার মিয়ামির সঙ্গে একটি বিশেষ চুক্তি করতে চায় বার্সেলোনা। যেখানে মেসির সঙ্গে মূল চুক্তিটি হবে মেজর সকার লিগের ক্লাবটিরই। কিন্তু সেই ক্লাবে যাওয়ার আগে ধারে ১২ থেকে ১৮ মাস বার্সেলোনায় খেলবেন রেকর্ড সাত বারের ব্যালন ডি'অর জয়ী এ তারকা। মূলত সৌদি প্রো লিগে ক্লাব আল-হিলালের লোভনীয় প্রস্তাব থেকে ফেরাতেই এমন পরিকল্পনা করেছে তারা।

মিয়ামির জন্যও প্রস্তাবটি আকর্ষণীয় হতে পারে। কারণ ২০২৪ সালের কোপা আমেরিকার আগে ইউরোপেই খেলতে চান মেসি। তবে এর আগে একবার সৌদি ক্লাবের প্রস্তাবে রাজী হয়ে গেলে তাকে পাওয়া কঠিন হয়ে যাবে মিয়ামির জন্য। তাই বার্সার সঙ্গে চুক্তিতে একাত্মা করতেও পারে ক্লাবটি।

তবে বিষয়টি এখন সম্পূর্ণ নির্ভর করছে মেসির উপর। আগের দিনও বার্সা কোচ জাভি হার্নান্দেজ বলেছেন, 'কোনো সন্দেহ ক্লাব ওকে (মেসি) চাইছে। ও আমাদের আর্থিকভাবেও সাহায্য করতে পারে। অনেক কিউল ওকে বার্সায় আবার দেখতে চায়। ওর নামে জয়ধ্বনি করে। এখন ৯৯ শতাংশ নির্ভর করছে ওর উপর।'

Comments

The Daily Star  | English
Increased power tariffs to be effective from February, not March: Nasrul

Improving summer power supply: Govt pays half the subsidy power ministry needs

The Finance Division last week disbursed Tk 1,500 crore in subsidy against the power ministry’s demand for the immediate release of Tk 3,000 crore to boost electricity supply during the summer months.

10h ago