পদ্মা সেতু
মাওয়া-ভাঙ্গা পথে রেলের স্পিড টেস্ট সম্পন্ন

পদ্মা সেতুতে ১১৫ কিমি গতিতে ছুটল ট্রেন

স্পিড টেস্টের সময় ৬০ থেকে ১২০ কিলোমিটার বেগে রেল চলাচল করে। পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে রেল চালানো হয় ১১৫ কিলোমিটার বেগে।
আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৭টা থেকে শুরু করে কয়েক দফায় মাওয়া-ভাঙ্গা পথে রেল চলে। ছবি: সংগৃহীত

পদ্মা সেতু হয়ে মাওয়া-ভাঙ্গা পথে রেলের স্পিড টেস্ট সম্পন্ন হয়েছে।

আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৭টা থেকে শুরু করে কয়েক দফায় মাওয়া-ভাঙ্গা পথে রেল চলে। স্পিড টেস্টের সময় ৬০ থেকে ১২০ কিলোমিটার বেগে রেল চলাচল করে। পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে রেল চালানো হয় ১১৫ কিলোমিটার বেগে।

পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের মাওয়া-ভাঙ্গা অংশের ব্যবস্থাপক ব্রিগেডিয়ার সাঈদ আহমেদ দ্য ডেইলি স্টারকে এসবন তথ্য নিশ্চিত করেন।

জানা গেছে, সকাল ৭টা ৩০ মিনিটে প্রথমে ফরিদপুরের ভাঙ্গা রেলস্টেশন থেকে মুন্সিগঞ্জের মাওয়া স্টেশনের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে রেলগাড়ি সকাল ৯টা ৬ মিনিটে মাওয়ায় এসে পৌঁছায়। এসময় রেলের গতিসীমা ছিল ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার।

পরবর্তীতে সকাল ৯টা ৩০ মিনিটে মাওয়া রেল স্টেশন থেকে পুনরায় আবার গাড়িটি ফরিদপুরের ভাঙ্গার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। সে সময়ে গতিসীমা নির্ধারণ করা হয় ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার।

এরপর ১০টা ৪০ মিনিটে ভাঙ্গা থেকে মাওয়ার উদ্দেশ্যে আবার ছাড়ে রেলগাড়ি। সে সময়ে গতিসীমা নির্ধারণ করা হয়েছে ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার।

সবশেষে ১১ টা ৩০ মিনিটে মাওয়া থেকে পুনরায় রেলগাড়ি ছেড়ে যায় সর্বোচ্চ ১২০ কিলোমিটার গতিতে। 

পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের মাওয়া-ভাঙ্গা অংশের ব্যবস্থাপক ব্রিগেডিয়ার সাঈদ আহমেদ বলেন, 'উদ্বোধনের আগে আমরা কয়েকবার স্পিড টেস্ট করে বুঝে নিচ্ছি। আজ পরীক্ষা হয়েছে যাত্রীবাহী রেলগাড়ি নিয়ে। আগামীকাল শনিবার মালগাড়ি নিয়ে গতিসীমা পরীক্ষা করা হবে।'

Comments

The Daily Star  | English
Impact of esports on Bangladeshi society

From fringe hobby to national pride

For years, gaming in Bangladesh was seen as a waste of time -- often dismissed as a frivolous activity or a distraction from more “serious” pursuits. Traditional societal norms placed little value on gaming, perceiving it as an endeavour devoid of any real-world benefits.

18h ago