কারখানা বন্ধ, তবুও শেয়ারের দাম চড়া

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন, বিএসইসি, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ, ডিএসই, শেয়াবাজার,

গত মাসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) তালিকাভুক্ত পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের কারখানা বন্ধ পেয়েছে। ডিএসই কর্তৃপক্ষ এসব প্রতিষ্ঠানের কারখানা ও প্রধান কার্যালয় পরিদর্শনে গেলে এই তথ্য উঠে আসে।

এই কোম্পানিগুলো হলো- নর্দান জুট ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেড, দুলামিয়া কটন স্পিনিং মিলস লিমিটেড, রিজেন্ট টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড, উসমানিয়া গ্লাস শিট ফ্যাক্টরি লিমিটেড ও ফ্যামিলিটেক্স (বিডি) লিমিটেড।

এসব কোম্পানির মধ্যে রিজেন্ট ছাড়া সবগুলোই জেড ক্যাটাগরির, অর্থাৎ এ কোম্পানিগুলো অনেক দিন ধরেই বিনিয়োগকারীদের তেমন কেনো লভ্যাংশ দিতে পারছে না।

কিন্তু, এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম অনেকক্ষেত্রে ব্লুচিপ বা সবচেয়ে ভালো কোম্পানিগুলোর চেয়েও বেশি।

ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, গতকাল এসব কোম্পানির শেয়ার দর ছিল যথাক্রমে ১৯৪ টাকা, ৭০ টাকা ৮ পয়সা, ৯ টাকা ৮০ পয়সা, ৫০ টাকা ২ পয়সা এবং ৪ টাকা ৯ পয়সা।

ডিএসইর ওয়েবসাইটে পৃথক মূল্যসংবেদশনীল বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নর্দান ও ফ্যামিলিটেক্সের প্রধান কার্যালয় বর্তমানে অন্য দুটি কোম্পানি ব্যবহার করছে।

নর্দার্নের কারখানাটি গত ৪ সেপ্টেম্বর বন্ধ পাওয়া যায়। পরের দিন এর প্রধান কার্যালয়টি ওএমসি লিমিটেডকে ব্যবহার করতে দেখা গেছে বলে জানিয়েছে ডিএসই। আর ফ্যামিলিটেক্সের প্রধান কার্যালয়টি অলিলা গ্লাস ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডকে ব্যবহার করতে দেখা গেছে।

২৪ সেপ্টেম্বর দুলামিয়া কারখানা, ২৬ সেপ্টেম্বর রিজেন্ট ও উসমানিয়া কারখানা এবং ২৭ সেপ্টেম্বর ফ্যামিলিটেক্স কারখানা বন্ধ পাওয়া যায়।

ডিএসই কর্মকর্তারা জানান, গত মাসের শুরুতে ডিএসই ৪২টি কোম্পানি পরিদর্শনের জন্য বেছে নিয়েছিল। কারণ তারা দীর্ঘদিন ধরে লোকসানে ছিল, বার্ষিক সাধারণ সভাও করতে পারেনি কিংবা কয়েক বছর ধরে বন্ধ ছিল।

তবে, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) প্রথম ধাপে ডিএসইকে ১৪টি কোম্পানি পরিদর্শনের অনুমতি দেয়।

Comments

The Daily Star  | English

Eid meat: A day of sharing for some, a day of struggle for others

While the well-off fulfilled their religious duty by sacrificing cows and goats, crowds of people -- less fortunate and often overlooked -- stood patiently outside gates, waiting for a small share of meat they could take home to their families

26m ago