বাংলাদেশ থেকে আমদানি বাড়াতে আগ্রহী চীন: রাষ্ট্রদূত

চীন বাংলাদেশ বাণিজ্য
ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ ও চীনের রাষ্ট্রদূত ওয়েন ইয়াওয়ের বৈঠক। ছবি: সংগৃহীত

দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যে ব্যবধান কমিয়ে আনতে চীন প্রতিবেশী বাংলাদেশ থেকে আরও পণ্য, বিশেষ করে—আম, পাট ও পাটজাত পণ্য, চামড়া, মাংস ও সামুদ্রিক খাবার আমদানি করতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিচ্ছে।

গতকাল রোববার ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চীনের রাষ্ট্রদূত ওয়েন ইয়াওয়ের সঙ্গে বৈঠক শেষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ সাংবাদিকদের বলেন, 'চলতি বছরের দ্বিতীয়ার্ধে বাংলাদেশি আম আমদানি শুরু করতে চীন তাদের নিজস্ব প্রক্রিয়া শেষ করার আশা করছে।'

তিনি আরও বলেন, 'চীন বাংলাদেশের বড় বাণিজ্য অংশীদার হলেও দুই দেশের মধ্যে বিশাল বাণিজ্য বৈষম্য আছে। আমরা বলেছি, চীনে রপ্তানি বাড়াতে হলে আমাদের পণ্যের শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার থাকতে হবে।'

২০২২ সালে বাংলাদেশে চীনের রপ্তানি ছিল ২৬ দশমিক ৮১ বিলিয়ন ডলার। তখন চীনে বাংলাদেশের রপ্তানি ছিল এক বিলিয়ন ডলারেরও কম।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ দুই বন্ধুপ্রতীম দেশের মধ্যে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) আলোচনার অগ্রগতির প্রশংসা করে আশা করেন যে, স্বল্পোন্নত দেশের ক্যাটাগরি থেকে বাংলাদেশের উত্তরণের আগেই ২০২৬ সালের মধ্যে এটি চূড়ান্ত করা হবে।

তিনি করোনা মহামারির সময় বাংলাদেশকে টিকা সহায়তায় চীনের অবদানের কথা স্মরণ করেন।

Comments

The Daily Star  | English

How frequent policy shifts deter firms from going public

If a company gets listed, it will enjoy tax benefits, and this is one of the major incentives for them to go public..However, the government’s frequent policy changes have disheartened listed firms many times, as they faced higher tax rates once they got listed..It gave a clear, nega

14m ago