স্কটল্যান্ডকে ১২০ রানের লক্ষ্য দিল বাংলাদেশ

নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে স্কটিশদের বিপক্ষে মাঠে নেমেছে নিগার সুলতানার দল।

২০১৪ সালে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম আসরে দুটি ম্যাচ জিতেছিল বাংলাদেশ। এরপর টানা চারটি আসরে জয়হীন বাঘিনীরা। এবার সেই ব্যর্থতা ঘোচাতে চায় তারা। প্রথম ম্যাচেই প্রতিপক্ষ স্কটল্যান্ড। আগে নেমে অবশ্য টি-টোয়েন্টিসুলভ ব্যাটিং করতে পারেনি বাংলাদেশ। সোবহানা মোস্তারি ও সাথি রানির ব্যাটে লড়াইয়ের পুঁজি পেয়েছে দলটি।

বৃহস্পতিবার শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ২০২৪ আইসিসি নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১১৯ রান করেছে নিগার সুলতানা জ্যোতির দল। অর্থাৎ জিততে হলে ১২০ রান করতে হবে স্কটিশদের।

এদিন টস জিতেছিল বাংলাদেশই। মুর্শিদা খাতুনের সঙ্গে ২৬ রানের ওপেনিং জুটি গড়েন সাথি রানী। ব্যক্তিগত ১২ রানে ক্যাথরিন ব্রাইসের শিকার হন মুর্শিদা। এরপর সাথির সঙ্গে দলের হাল ধরেন সোবহানা মোস্তারি। দ্বিতীয় উইকেটে ৪৪ বলে ৪২ রানের জুটি গড়েন এই দুই ব্যাটার। শক্ত ভিত পেয়ে যায় বাংলাদেশ দল।

তবে এই জুটি ভাঙতেই দ্রুত উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। তাই পরে আর স্কোরবোর্ডে সংগ্রহটা বড় হয়নি। দলীয় ৬৮ রানে ক্যাথেরিন ফ্রেজারের শিকার হন সাথি। ৩২ বলে ৩টি চারের সাহায্যে ২৯ রান করেন এই ওপেনার। দলীয় পুঁজিতে আর এক রান যোগ হতেই রানআউট হন অভিষিক্ত তাজ নেহার। রানের খাতা খোলা হয়নি তার।

দলীয় ৮৬ রানে আরেক সেট ব্যাটার মোস্তারিকেও হারায় বাংলাদেশ। ৩৮ বলে ২টি চারে দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩৬ রান করে স্টাম্পড হন তিনি। সাস্কিয়া হর্লির ঘূর্ণিতে সুবিধা করে উঠতে পারেননি স্বর্ণা আক্তার আর রিতু মনি। দুজনই ব্যক্তিগত ৫ রানে বিদায় নেন।

হর্লির তৃতীয় শিকার হন প্রথম বাংলাদেশি নারী হিসেবে শততম আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলতে নামা অধিনায়ক নিগার। তিনি ১৮ বলে ১৮ রানে ইনিংসের শেষ ওভারে ক্যাচ তুলে আউট হন। শেষদিকে ফাহিমা খাতুন ৫ বলে ২টি চারের সাহায্যে ১০ রান করে অপরাজিত থাকেন। তার সঙ্গে রাবেয়া ১ বলে ১ রানে অপরাজিত ছিলেন।

Comments

The Daily Star  | English
interim government's dialogue with political parties on Oct 5

Govt forms 8-member judiciary reform commission

The government has constituted an eight-member commission headed by Justice Shah Abu Nayeem Mominir Rahman with a view to proposing necessary reforms to make the judiciary independent, impartial and effective

2h ago