দেশি তারকারা সবাই রান পাবেন, খালেদ মাহমুদের বিশ্বাস

বিপিএলের ১৯ ম্যাচ হয়ে গেছে। ব্যাট হাতে প্রায় সব আলো বিদেশিদের। দেশিদের মধ্যে ফিফটি করেছেন কেবল তিনজন। তারা কেউই জাতীয় দলের টি-টোয়েন্টি একাদশে নেই। ঢাকা ডায়নামাইটসের কোচ খালেদ মাহমুদ সুজন মনে করেন, টুর্নামেন্ট যত আগাবে রান পাবেন সবাই।
এখনো হাসেনি সাকিব-মুশফিকের ব্যাট। ছবি: ফিরোজ আহমেদ

বিপিএলের ১৯ ম্যাচ হয়ে গেছে। ব্যাট হাতে প্রায় সব আলো বিদেশিদের। দেশিদের মধ্যে ফিফটি করেছেন কেবল তিনজন। তারা কেউই জাতীয় দলের টি-টোয়েন্টি একাদশে নেই। ঢাকা ডায়নামাইটসের কোচ খালেদ মাহমুদ সুজন মনে করেন, টুর্নামেন্ট যত আগাবে রান পাবেন সবাই।

টুর্নামেন্টে দেশি ব্যাটসম্যানদের মধ্যে প্রথম ফিফটি করেন মুমিনুল হক। পরে সেখানে নাম লেখান তরুণ জাকির হাসান। চিটাগাং ভাইকিংসের এনামুল হক বিজয়ও খেলেছেন ৬২ রানের ইনিংস। ফিফটি না পেলেও ৪০ এর উপরে ইনিংস আছে বেশ কয়েকটি। দুবার ৪০ এর উপরে গেছেন ইমরুল কায়েস। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও তেমনি। এক ম্যাচে রান পেয়েছেন ঢাকার জহুরুল হক অমি, রাজশাহী রনি তালুকদারও। তবে এখনো বলার মতো রান পাননি মুশফিকুর রহিম, সাকিব আল হাসানরা।

‘আসলে ৪/৫টা ম্যাচ হয়েছে। আরও ৬/৭টা ম্যাচ হওয়ার পর বোঝা যাবে। একদম কেউ রান পাচ্ছে না এমনও না। বিক্ষিপ্ত পারফরম্যান্স এসেছে। মুমিনুল রান পেয়েছে, জাকির ভাল খেলেছে। ইমরুলও টাচে ছিল, তামিম তো খেলেইনি ওইভাবে। সৌম্যকেও মনে হচ্ছে টাচে। আমার মনে হয় পরের দিকে গিয়ে সবাই রান পাবে।’

প্রথম ম্যাচ হারার পর টানা জিতেই চলেছে ঢাকা ডায়নামাইটস। শক্তিশালী দল গড়ে আছে টেবিলের উপরে। প্রতি ম্যাচেই তাদের কম্বিনেশনে উলটপালট হচ্ছে। একেকদিন ওপেন করতে নামছেন একেক জুটি। এটা কৌশলেরই অংশ মনে করেন মাহমুদ, ‘এটা এক্সপেরিমেন্ট নয়, এটা আমাদের কৌশল। প্রতি ম্যাচে প্রতিপক্ষের শক্তি রিড করে আমরা ব্যাটিং অর্ডার ঠিক করি। টার্গেট থাকে প্রথম ছয় ওভার কাজে লাগানো।’

পরিস্থিতি মাথায় রেখেই সব সময় বদলাতে থাকে টি-টোয়েন্টির গেম প্লান। এই ম্যাচেও তেমনটি হয়েছে, ‘আজ সাঙ্গাকারার তিনে ব্যাট করার কথা ছিল। কিন্তু যেহেতু আগে ডানহাতি ব্যাটসম্যান আউট হয়ে গেছে কাজেই তখন সাঙ্গাকে নিচে নামানো হয়। বাঁহাতি লুইস আউট হলে হয়ত সাঙ্গাই তিনে খেলত। এটা আসলে পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে।’

Comments

The Daily Star  | English

Country must be back in business without delay

Amid worker unrest and insecurity in the industrial sector, entrepreneurs and bankers have urged the new administration to focus on rebuilding confidence in the economy.

1h ago