আসছে ৫ম ইন্ডিয়ানা জোনস, ১০ বছর প্রতীক্ষার অবসান

দীর্ঘ ১০ বছর প্রতীক্ষার অবসান হতে যাচ্ছে হলিউডের ইন্ডি-ভক্তদের। কেননা, ২০০৮ সালে ‘ইন্ডি’ সিরিজের চতুর্থ কিস্তি ‘ইন্ডিয়ানা জোনস অ্যান্ড দ্য কিংডম অব দ্য ক্রিস্টাল স্কাল’ মুক্তির পর একের পর এক অন্য প্রকল্পে ব্যস্ত হয়ে পড়েন সিরিজটির পরিচালক স্টিভেন স্পিলবার্গ।
Indiana Jones
‘ইন্ডিয়ানা জোনস অ্যান্ড দ্য কিংডম অব দ্য ক্রিস্টাল স্কাল’-এর একটি দৃশ্য। ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘ ১০ বছর প্রতীক্ষার অবসান হতে যাচ্ছে হলিউডের ইন্ডি-ভক্তদের। কেননা, ২০০৮ সালে ‘ইন্ডি’ সিরিজের চতুর্থ কিস্তি ‘ইন্ডিয়ানা জোনস অ্যান্ড দ্য কিংডম অব দ্য ক্রিস্টাল স্কাল’ মুক্তির পর একের পর এক অন্য প্রকল্পে ব্যস্ত হয়ে পড়েন সিরিজটির পরিচালক স্টিভেন স্পিলবার্গ।

গত বছরের শেষের দিকে ‘দ্য পোস্ট’ মুক্তি দিয়ে বেশ আলোচনায় এসেছিলেন ‘জুরাসিক পার্ক’-খ্যাত পরিচালক স্পিলবার্গ। এবার তিনি আলোচনায় এলেন তাঁরই সৃষ্ট কাল্পনিক চরিত্র ইন্ডিয়ানা জোনসকে পঞ্চমবারের মতো বড় পর্দায় নিয়ে আসার ঘোষণা দিয়ে।

খবরে প্রকাশ, বড় পর্দায় ‘ইন্ডি ফাইভ’ নিয়ে আসার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পরিচালক স্টিভেন স্পিলবার্গ। আগামী বছরে এর শুটিং শুরু হবে বলেও জানানো হয় পরিচালকের পক্ষ থেকে।

গণমাধ্যমকে স্পিলবার্গ বলেন, ছবিটির কলা-কুশলীরা যুক্তরাজ্যে আসবেন ‘ইন্ডি ফাইভ’-এর শুটিংয়ের কাজে। তবে নতুন কিস্তিটির বিষয়বস্তু নিয়ে কোনোকিছুই জানানো হয়নি।

এম্পায়ার অনলাইন জানায়, যুক্তরাজ্যে অনুষ্ঠিত রাকুতেন টিভি এম্পায়ার অ্যাওয়ার্ডস এর অনুষ্ঠানে এসে স্পিলবার্গ বলেন, “এখানে শুটিংয়ের কাজে এলে কলাকুশলী ও তাদের সহযোগীরা আন্তরিক সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন। অতীতেও তাঁরা অনেক সহযোগিতা করেছেন। আশা করি, ভবিষ্যতেও তাঁদের এই সহযোগিতা পাব। ২০১৯ সালের এপ্রিলে যখন ইন্ডিয়ানা জোনসের পঞ্চম কিস্তি নিয়ে কাজ করতে যুক্তরাজ্যে আসবো তখনো তাঁদের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলেই আমার বিশ্বাস।”

একথা সবাই জানেন যে, এই সিরিজের চতুর্থ কিস্তি ‘ইন্ডিয়ানা জোনস অ্যান্ড দ্য কিংডম অব দ্য ক্রিস্টাল স্কাল’-এর মুট উইলিয়ামসের চরিত্রে দেখা যাবে না শিয়া লাবিওউফকে। কেননা, তিনি সেই একটি কিস্তিতে অভিনয়ের জন্যেই চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন।

যেহেতু পরিচালকের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে যে ইন্ডিয়ানা জোনসকে মারা হবে না তাই বিনোদন বোদ্ধাদের ধারণা, দর্শকরা ইন্ডিয়ানা জোনসের চরিত্রে বিশিষ্ট অভিনেতা হ্যারিসন ফোর্ডকে দেখার পাশাপাশি চলচ্চিত্রটির অন্যান্য কেন্দ্রীয় চরিত্রগুলো পুরনো কলা-কুশলীদেরকেই দেখা যেতে পারে।

তবে, ১৯৮১ সালে শুরু হওয়া ‘ইন্ডি’-সিরিজ এ সময়ে এসে দর্শকদের কেমন গল্প উপহার সেটিই এখন দেখার বিষয়।

Comments

The Daily Star  | English

One month of interim govt: Yunus navigating thru high hopes

A month ago, as Bangladesh teetered on the brink of chaos after the downfall of Sheikh Hasina, Nobel Laureate Muhammad Yunus returned home to steer the nation through political turbulences.

7h ago