টিভিতেও বিশ্বকাপের ফাইনাল দেখতে পারবে না সেই থাই কিশোররা

গুহায় থাকা অবস্থাতেই বিশ্বকাপের ফাইনাল দেখতে চেয়েছিলেন আটকে পড়া কিশোররা। এমনটা জেনে ফিফাও তাদের সরাসরি লুঝনিকি স্টেডিয়ামে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। কিন্তু উদ্ধারের পর শারীরিক অবস্থা অনুকূলে না থাকায় তাদের পাঠানো হয়নি রাশিয়ায়। বলা হয়েছিল টিভিতে দেখতে পারবেন তারা। কিন্তু সেটাও পারছেন না। তবে পরবর্তীতে হাইলাইটস দেখতে পারবেন থাম লুয়াং গুহা থেকে উদ্ধার পাওয়া ১২ কিশোর ও তাদের কোচ।

গুহায় থাকা অবস্থাতেই বিশ্বকাপের ফাইনাল দেখতে চেয়েছিলেন আটকে পড়া কিশোররা। এমনটা জেনে ফিফাও তাদের সরাসরি লুঝনিকি স্টেডিয়ামে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। কিন্তু উদ্ধারের পর শারীরিক অবস্থা অনুকূলে না থাকায় তাদের পাঠানো হয়নি রাশিয়ায়। বলা হয়েছিল টিভিতে দেখতে পারবেন তারা। কিন্তু সেটাও পারছেন না। তবে পরবর্তীতে হাইলাইটস দেখতে পারবেন থাম লুয়াং গুহা থেকে উদ্ধার পাওয়া ১২ কিশোর ও তাদের কোচ।

মস্কোতে রোববার শিরোপা লড়াইয়ে মাঠে নামছে ফ্রান্স ও ক্রোয়েশিয়া। থাইল্যান্ডের সময় অনুযায়ী যা হচ্ছে আজ রাত ১০টায়। সে সময় কিশোরদের বিশ্রামের বিষয়টি নিশ্চিত করতে চাইছেন চিকিৎসকরা। ইএসপিএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে চিয়াং রাই প্রাচানুক্রচ হাসপাতালের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘তাদের পরে অন্য কোন সময়ে দেখানো হবে। আমরা চাই ছেলেরা যেন বিশ্রাম নেয় এবং স্ক্রিনের দিকে বেশি তাকিয়ে না থাকে। আমরা হয়তো ফাইনাল রেকর্ড করে রাখবো। তাদের পরে দেখাবো।’

তবে নাম পরিচয় প্রকাশ করেননি সে কর্মকর্তা। জানান মিডিয়াতে কথা বলার এখতিয়ার নেই তার।

এক বিজ্ঞপ্তি দিয়েই মস্কোর লুঝনিকি স্টেডিয়ামে সে কিশোরদের ফাইনাল দেখতে আমন্ত্রণ জানান ফিফার সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো। কিন্তু তাদের কেউই রাশিয়া যাওয়ার মত শারীরিক অবস্থায় নেই বলেই জানিয়েছিলেন চিকিৎসকরা। তখন থাইল্যান্ডের জনস্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী সচিব জেসাদা চকেডামরংসুক বলেছিলেন, ‘তারা যেতে পারবে না। তাদের আরও কিছুদিন হাসপাতালে থাকতে হবে। তবে, টেলিভিশনের পর্দায় খেলাটি দেখতে পারবে।’ কিন্তু শেষ পর্যন্ত সরাসরি খেলাও দেখতে পারছে না সেই কিশোররা।

থাইল্যান্ডের উত্তরাঞ্চলের চিয়াং রাই প্রদেশের বিপদসংকুল থাম লুয়াং গুহায় গত ২৩ জুন বেড়াতে গিয়ে আটকা পড়ে যায় ১২ খেলোয়াড় ও তাদের কোচ। দীর্ঘ ১৭ দিন আটকে থাকার পর গুহার ভেতর থেকে সবাইকে জীবিত উদ্ধার করা হয়।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

5h ago