নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন ক্যাটরিনা কাইফ!

বলিউডের অন্যতম সেরা মুখ ক্যাটরিনা কাইফ চলচ্চিত্রজগতে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। সেরা অভিনেতাদের বিপরীতে অভিনয় বা তার অভিনয়ে মুক্তি পাওয়া ছবিগুলোর দর্শকপ্রিয়তা অথবা সিনেমার বাণিজ্যিক সাফল্য কোনো কিছুতেই আস্থা রাখতে পারছেন না ‘ধুম-৩’-এর অভিনেত্রী।
Katrina Kaif
বলিউড অভিনেত্রী ক্যাটরিনা কাইফ (ডানে) লন্ডনে তার জন্মদিন কাটাচ্ছেন বন্ধু ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে। ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে নেওয়া

বলিউডের অন্যতম সেরা মুখ ক্যাটরিনা কাইফ চলচ্চিত্রজগতে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। সেরা অভিনেতাদের বিপরীতে অভিনয় বা তার অভিনয়ে মুক্তি পাওয়া ছবিগুলোর দর্শকপ্রিয়তা অথবা সিনেমার বাণিজ্যিক সাফল্য কোনো কিছুতেই আস্থা রাখতে পারছেন না ‘ধুম-৩’-এর অভিনেত্রী।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম মুম্বাই মিররকে লন্ডন থেকে টেলিফোনে ক্যাটরিনা বলেন, যেহেতু চলচ্চিত্রজগত দ্রুতই বদলে যাচ্ছে তাই এখানে টিকে থাকতে হলে নতুন নতুন বিষয় নিয়ে ভাবতে হবে।

জন্মদিনের প্রাক্কালে গণমাধ্যমটিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলিউডের এই অন্যতম শীর্ষ অভিনেত্রী বলেন, “আমি মনে করি, এমন একটি দ্রুত পরিবর্তনশীল পরিস্থিতিতে আপনি কখনোই আপনার পেশাগত জীবনকে শতভাগ নিরাপদ ভাবতে পারেন না।”

কিছু নতুন বিষয় ও চিত্রনাট্য নিয়ে তিনি কাজ করছেন এমনটি উল্লেখ করে ‘জিন্দেগি না মিলেগি দোবার’-অভিনেত্রী বলেন, “নতুন কিছু বিষয় নিয়ে মনে মনে ভাবছি। আবার কিছু বিষয় নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করছি।”

“রেমো ডি’সুজার একটি চলচ্চিত্রে কাজ করবো বলে আশা রাখি। নাচ-ভিত্তিক এই চলচ্চিত্রের বিষয়ে এখনো আলোচনা চলছে। তবে সবকিছু চূড়ান্ত হয়নি,” যোগ করেন ক্যাটরিনা।

এদিকে, জন্মদিন উপলক্ষে হিন্দুস্তান টাইমসকে দেওয়া অপর এক সাক্ষাতকারে ‘এক থা টাইগার’ অভিনেত্রী জানান, তিনি এখন সিনেমা প্রযোজনার কথা ভাবছেন। তবে তা তিনি একা করবেন না। তার সঙ্গে কেউ থাকতে পারেন বলেও উল্লেখ করেন ক্যাট।

‘নমস্তে লন্ডন’-এর অভিনেত্রী লন্ডনে আজ (১৬ জুলাই) তার জন্মদিন কাটাচ্ছেন বন্ধু ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে। এরপর, ফিরবেন মুম্বাইয়ে।

Comments

The Daily Star  | English

One month of interim govt: Yunus navigating thru high hopes

A month ago, as Bangladesh teetered on the brink of chaos after the downfall of Sheikh Hasina, Nobel Laureate Muhammad Yunus returned home to steer the nation through political turbulences.

5h ago