ইনজুরি লুকিয়ে বিশ্বকাপে খেলেছেন এমবাপে

চলতি বিশ্বকাপের সেরা তরুণ খেলোয়াড় তিনি। ছিলেন গোল্ডেন বলের দৌড়েও। গোল করেছেন ৪টি। ফ্রান্সের বিশ্বকাপ জয়ের অন্যতম প্রধান ভূমিকাই পালন করেছেন কিলিয়ান এমবাপে। অথচ এতো অর্জন করেছেন ইনজুরি নিয়ে খেলেই। ফ্রান্স ফুটবলকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমনটাই বলেছেন পিএসজির এ তরুণ তারকা।

চলতি বিশ্বকাপের সেরা তরুণ খেলোয়াড় তিনি। ছিলেন গোল্ডেন বলের দৌড়েও। গোল করেছেন ৪টি। ফ্রান্সের বিশ্বকাপ জয়ের অন্যতম প্রধান ভূমিকাই পালন করেছেন কিলিয়ান এমবাপে। অথচ এতো অর্জন করেছেন ইনজুরি নিয়ে খেলেই। ফ্রান্স ফুটবলকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমনটাই বলেছেন পিএসজির এ তরুণ তারকা।

বেলজিয়ামের বিপক্ষে সেমিফাইনাল ম্যাচের আগে পিঠে ব্যথা অনুভব করেন এমবাপে। এমনকি সে ব্যথা ছিল ফাইনাল ম্যাচের আগেও। বিশ্বকাপ চলাকালীন সময়ে একদিন গোসল করতে যাওয়ার পর মেরুদণ্ডের তিনটি কশেরুকাতে ব্যথা অনুভব করেন এ তরুণ। তা সত্ত্বেও খেলেছেন তিনি। 

তবে ইনজুরির মাত্রা খুব গুরুতর ছিল না। কিন্তু ঝুঁকি ঠিকই ছিল। বিশেষ করে প্রতিপক্ষ ওই একই জায়গায় আঘাত হানলে বেশ বড় ধরণের সমস্যায় পড়তে পারতেন তিনি। আর এ কারণেই প্রতিপক্ষ যাতে এ ধরণের সুযোগ না নিতে পারে তাই ম্যানেজমেন্ট থেকেই তার ইনজুরি লুকানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

ফ্রান্স ফুটবলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এমবাপে বলেন, ‘এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল যে প্রতিপক্ষ যেন এটা (ইনজুরি) সম্পর্কে না জানে। তারা হয়তো এর সুযোগ নিতে চাইত, এমনকি সে সংবেদনশীল জায়গায় আঘাত করতে পারতো। খেলোয়াড় এবং স্টাফ সবাই এটাকে লুকিয়ে রাখে। এমনকি ফাইনালের আগেও।’

বিশ্বকাপের আগেই কিছুটা ‘অহংবোধ’ দেখিয়ে সমালোচিত হয়েছিলেন এমবাপে। তবে পিএসজি তারকা এটাকে আত্মবিশ্বাস বলেই জানালেন। ‘শুরু থেকেই আমি জানতাম বিশ্বকাপ জেতার মতো আমাদের সবকিছু আছে। আমি এটা বিশ্বকাপের আগে বলেছিলাম। অনেকে এটাকে অহংকার বলেছে। এটা আমার বিশ্বাস ছিল। আমি শিরোপার জন্য গিয়েছি এবং এটা পেয়েছি। আমি জয়ের জন্য তৈরি হয়েছি।’

এছাড়াও আসন্ন ব্যালন ডি’অরটা নিজের হাতেই দেখছেন এমবাপে। তবে লড়াইটা তার সঙ্গে পর্তুগিজ তারকা ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো, লুকা মদ্রিচ, রাফায়েল ভারানে ও পিএসজি সতীর্থ নেইমারের মধ্যে হবে জানান তিনি। স্বদেশী আতোঁয়া গ্রিজম্যানকে নিজের সেরা তালিকায় রাখেননি এ তরুণ।

Comments

The Daily Star  | English

One month of interim govt: Yunus navigating thru high hopes

A month ago, as Bangladesh teetered on the brink of chaos after the downfall of Sheikh Hasina, Nobel Laureate Muhammad Yunus returned home to steer the nation through political turbulences.

5h ago