খালেদার কারাগারের আশপাশে নিরাপত্তা জোরদার

খালেদার বিচার প্রক্রিয়াকে সামনে রেখে ঢাকার নাজিমুদ্দিন রোডের পুরনো কারাগারের আশেপাশে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েছে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
ঢাকার নাজিমুদ্দিন রোডে পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগারের আশপাশের এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করেছে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। আজ এখানেই আদালত বসিয়ে দুর্নীতি মামলায় খালেদার বিচার কার্যক্রম চলবে। ছবি: পলাশ খান

খালেদার বিচার প্রক্রিয়াকে সামনে রেখে ঢাকার নাজিমুদ্দিন রোডের পুরনো কারাগারের আশেপাশে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েছে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

আজ ৫ আগস্ট জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় এই কারাগারেই খালেদা জিয়ার বিচার কার্যক্রম পরিচালিত হবে।

আদালতের ভেতরে এই শুনানিকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে কারাগারের সামনের সড়কে যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। নাজিমুদ্দিন রোডের মাক্কুশাহ মাজারের কাছেও যান চলাচল করতে দেওয়া হচ্ছে না। এছাড়া আদালত এলাকায় সাংবাদিকদের ক্যামেরা নিয়ে প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

জিয়া অর্ফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় হওয়া পাঁচ বছরের সাজায় তিনি সাত মাস ধরে এই কারাগারে আছেন। এর আগে ঢাকার বকশীবাজারের অস্থায়ী আদালতে দুর্নীতি মামলায় তার বিচারকার্য পরিচালনা করা হয়েছে।

৪ আগস্ট আইন মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, খালেদার নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে কারাগারেই তার বিচার প্রক্রিয়া পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বকশীবাজার এলাকার সরকারি আলিয়া মাদ্রাসার ও সাবেক ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার সংলগ্ন মাঠে নির্মিত এলাকাটি জনাকীর্ণ থাকে। সেজন্য নিরাপত্তাজনিত কারণে বিশেষ জজ আদালত-৫ নাজিমুদ্দিন রোডের পুরাতন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার এর প্রশাসনিক ভবনের ৭ নম্বর কক্ষকে আদালত হিসেবে ঘোষণা করা হলো।

‘বিশেষ জজ আদালতে বিচারাধীন বিশেষ মামলা নং ১৮/২০১৭ এর বিচার কার্যক্রম পুরাতন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রশাসনিক ভবনের কক্ষ নং ৭ এর অস্থায়ী আদালতে অনুষ্ঠিত হইবে।’

তবে খালেদা জিয়ার আইনজীবী জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘আদালতকে কারাগারে স্থানান্তর ‘অসাংবিধানিক’ ও ‘অবৈধ’।

Comments

The Daily Star  | English

India withdraws high commissioner, diplomats from Canada

'We have no faith in the current Canadian government's commitment to ensure their security. Therefore, the government of India has decided to withdraw the High Commissioner and other targeted diplomats and officials,' says the Indian Ministry of External Affairs

55m ago