‘বাড়তি সুবিধা পাবে পাকিস্তান’

নিরাপত্তা ঝুঁকিতে নিজ দেশে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট নিষিদ্ধ হওয়ার পর থেকে দুবাই আর আবুধাবি পাকিস্তানের হোম ভেন্যু। এশিয়া কাপের এবার অফিসিয়াল আয়োজক ভারত, ভেন্যু সংযুক্ত আরব আমিরাত। কিন্তু বাস্তবে হোম টিম আসলে পাকিস্তানই। এখানকার চেনা হাওয়ার কারণে নিজেদের বাড়তি সুবিধা দেখছেন পাকিস্তানি ওপেনার ইমাম-উল হকও।
ইমাম-উল হক, ফাইল ছবি: এএফপি

নিরাপত্তা ঝুঁকিতে নিজ দেশে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট নিষিদ্ধ হওয়ার পর থেকে দুবাই আর আবুধাবি পাকিস্তানের হোম ভেন্যু। এশিয়া কাপের এবার অফিসিয়াল আয়োজক ভারত, ভেন্যু সংযুক্ত আরব আমিরাত। কিন্তু বাস্তবে হোম টিম আসলে পাকিস্তানই। এখানকার চেনা হাওয়ার কারণে নিজেদের বাড়তি সুবিধা দেখছেন পাকিস্তানি ওপেনার ইমাম-উল হকও।

এশিয়া কাপে ভারত ও হংকংয়ের সঙ্গে ‘এ’ গ্রুপে থাকা পাকিস্তান অনুশীলন চালাচ্ছে পুরোদমেই। ১৬ সেপ্টেম্বর নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে পাকিস্তানের প্রতিপক্ষ হংকং। মাঠে নামার আগে নিজেদের বাড়তি সুবিধার কথা আড়াল করলেন না ইমাম, ‘গত সাত-আট বছরে আমরা এখানে প্রচুর ক্রিকেট খেলছি এটা আমাদের বাড়তি সুবিধা দেবে। আমরা জানি কন্ডিশনটা কি।’

কন্ডিশন থেকে বাড়তি সুবিধা পেলেও উইকেট থেকে আবার তা দেখছেন না তরুণ ওপেনার, ‘উপমহাদেশের উইকেট বিশেষ করে ভারত, বাংলাদেশ আর পাকিস্তানের উইকেট প্রায় একই। আমার মনে হয় না খুব বেশি প্রভাব পড়বে।’

সাম্প্রতিক ফর্ম বিচারে এবার এশিয়া কাপে সেরা দুই দল ভারত আর পাকিস্তান। বাকিদের চেয়ে তারা অনেকখানিই এগিয়ে। তবু এশিয়া কাপটা জম্পেশ হতে চলেছে বলেই মত ইমাম-উল হকের, ‘এটা ক্রিকেটীয় প্রতিযোগিতা। শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, আফগানিস্তানেরও অনেক সম্ভাবনাময় তরুণ খেলোয়াড় আছে। কাজেই এটা বলার সুযোগ নেই যে এটা ভারত-পাকিস্তানের টুর্নামেন্ট। বিশ্বকাপের আগে সব দলই নিজেদের ঝালিয়ে নিতে চাইবে। আমার মনে হয় দারুণ রোমাঞ্চকর টুর্নামেন্ট হতে যাচ্ছে।’

ইমামের চাচা ইনজাম-উল হক পাকিস্তানের ইতিহাসের সেরা ব্যাটসম্যানদের একজন। প্রতিশ্রুতিশীল ক্যারিয়ারের চাচার পরিচয় থেকে বেরিয়ে নিজের নাম উজ্জ্বল করতে মুখিয়ে ২৩ বছর বয়সী এই বাঁহাতি, ‘আমি প্রথমে ইমাম-উল হকই হতে চাই। আমার একটি ব্যাট আছে আর এখানে মাঠ আছে। তাই আমি পারফর্ম করতে চাই।’

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

6h ago