বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

ক্যারিয়ারের সেরা ইনিংসটা খেললেন মুশফিকুর রহীম। তাও এমন দিনে যেদিন তার সতীর্থরা ছিলেন উইকেটে আসা যাওয়ার মিছিলে। তার দুর্দান্ত সেঞ্চুরির পর বাকি কাজটা করলেন বোলাররা। শুরু থেকেই লঙ্কানদের চেপে ধরে আটকে দিলেন ১২৪ রানে। ফলে ১৩৭ রানের বড় জয় দিয়েই এশিয়া কাপের মিশন শুরু করলো বাংলাদেশ।

ক্যারিয়ারের সেরা ইনিংসটা খেললেন মুশফিকুর রহীম। তাও এমন দিনে যেদিন তার সতীর্থরা ছিলেন উইকেটে আসা যাওয়ার মিছিলে। তার দুর্দান্ত সেঞ্চুরির পর বাকি কাজটা করলেন বোলাররা। শুরু থেকেই লঙ্কানদের চেপে ধরে আটকে দিলেন ১২৪ রানে। ফলে ১৩৭ রানের বড় জয় দিয়েই এশিয়া কাপের মিশন শুরু করলো বাংলাদেশ।

দুবাইয়ের ব্যাটিং স্বর্গে ২৬১ রান খুব বড় স্কোর নয়। কিন্তু বাংলাদেশি বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে তাই যেন রানের পাহাড়ে পরিণত হয় লঙ্কানদের জন্য। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারানোয় দলীয় ৬৯ রানে সাত ব্যাটসম্যানকে হারিয়ে আর কুলিয়ে উঠতে পারেনি হাথুরুসিংহের শিষ্যরা। লেজের দিকের ব্যাটসম্যানদের লড়াই কেবল ব্যবধানই কমিয়েছে।

এদিন শুরু থেকেই ধারাবাহিক বোলিং করেছেন টাইগার সকল বোলারই। সব বোলারই ভাগাভাগি নিয়েছেন লঙ্কানদের উইকেট। শেষ উইকেটটা নিয়ে নাম লেখান সাকিব আল হাসান। লঙ্কানদের সর্বোচ্চ ২৯ রানের ইনিংসটা আসে দিলরুয়ান পেরেরার ব্যাট থেকে।

সংক্ষিপ্ত স্কোর :

শ্রীলঙ্কা : ৩৫.২ ওভারে ১২৪ (থারাঙ্গা ২৭, মেন্ডিস ০, কুশল পেরেরা ১১, ধনাঞ্জয়া ০, ম্যাথুজ ১৬, শানাকা ৭, থিসারা পেরেরা ৬, দিলরুয়ান পেরেরা ২৯, লাকমাল ২০, আপন্সো ৪, মালিঙ্গা ৩*; মাশরাফি ২/২৫, মোস্তাফিজ ২/২০, মিরাজ ২/২১, সাকিব ১/৩১, রুবেল ১/১৮, মোসাদ্দেক ১/৮)।

বাংলাদেশ : ৪৯.৩ ওভারে ২৬১ (তামিম ২*, লিটন ০, সাকিব ০, মুশফিক ১৪৪, মিঠুন ৬৩, মাহমুদউল্লাহ ১, মোসাদ্দেক ১, মিরাজ ১৫, মাশরাফি ১১, রুবেল ২, মোস্তাফিজ ১১; মালিঙ্গা ৪/২৩, লাকমাল ১/৪৬, আপন্সো ১/৫৫, থিসারা পেরেরা ১/৫১, কুশল পেরেরা ০/২৫‌, ধনাঞ্জয়া ২/৩৮, শানাকা ০/১৯)।

ফলাফল : বাংলাদেশ ১৩৭ রানে জয়ী।

ম্যান অব দ্য ম্যাচ : মুশফিকুর রহীম।

জয়ের সুবাস পাচ্ছে বাংলাদেশ

১৮তম ওভারে বল হাতে আক্রমণে আসলেন রুবেল হোসেন। দ্বিতীয় বলেই ফেরালেন লঙ্কান অধিনায়ক অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুজকে। আর তাতেই জয়ের সুবাস পাচ্ছে বাংলাদেশ। এরপর বিধ্বংসী ব্যাটসম্যান থিসারা পেরেরাকেও ফিরিয়েছে তারা। ফলে এর মধ্যেই বেড়িয়ে এসেছে শ্রীলঙ্কার লেজ। সাতটি উইকেট তুলে নিয়ে তাদের চেপে ধরেছে বাংলাদেশের বোলাররা।

এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত শ্রীলঙ্কার সংগ্রহ ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ৭১ রান।

দুই পেসার মাশরাফি ও মোস্তাফিজ শুরুতে তিন উইকেট তুলে নেওয়ার পর আঘাত হানেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ভয়ংকর ব্যাটসম্যান কুশল পেরেরাকে ফেরান এলবিডাব্লিউর ফাঁদে ফেলে। এরপর দাসুন শানাকে রানআউট করেন সাকিব আল হাসান। অবশ্য তাতে অবদান আছে মিরাজেরও। দারুণ দক্ষতায় বল ধরে স্টাম্প ভেঙ্গেছেন তিনি। এরপর ম্যাথুজের উইকেট নিয়ে টাইগারদের উল্লাসে ভাসান রুবেল। তার রেশ না কাটতেই আউট থিসারা পেরেরা। তার সহজ ক্যাচ লুফে নিয়েছেন রুবেল।

মাশরাফি-মোস্তাফিজের আঘাতে চাপে শ্রীলঙ্কা

পুঁজিটা খুব বড় নয়। ২৬১ রানের। এ রান ধরে রাখতে প্রয়োজন ছিল শুরুতে উইকেট নেওয়া। আর সে কাজটি খুব দারুণ ভাবেই করেছে বাংলাদেশের বোলাররা। শ্রীলঙ্কার টপ অর্ডারের তিনটি উইকেট তুলে নিয়ে তাদের চেপে ধরেছে বাংলাদেশের বোলাররা।

শুরুটা ভালো না হলেও দারুণ ভাবে ফিরে এসে জোড়া উইকেট তুলে নিয়েছেন অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা। তবে লঙ্কান শিবিরে শুরুর আঘাতটা করেন কাটার মাস্টার মোস্তাফিজুর রহমান। কুশল মেন্ডিসকে এলবিডাব্লিউর ফাঁদে ফেলেন তিনি।

এরপর আঘাত অধিনায়কের। উপুল থারাঙ্গাকে বোল্ড আউট করেন তিনি। মাশরাফির প্রথম ওভারেই দুটি বাউন্ডারি মেরে ভিন্ন কিছুর ইঙ্গিতই দিয়েছিলেন থারাঙ্গা। পরের ওভারে এলবিডাব্লিউর ফাঁদে ফেলেন ধনাঞ্জয়া ডি সিলভাকে। ফলে দারুণ চাপে পরে যায় শ্রীলঙ্কা।

এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত শ্রীলঙ্কা দলের সংগ্রহ ৬ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ৩৬ রান। ৯ রান নিয়ে ব্যাট করছেন কুশল পেরেরা। নতুন ব্যাটসম্যান অধিনায়ক অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুজ ব্যাট করছেন ০ রান নিয়ে।

মুশফিকের সেঞ্চুরিতে লড়াইয়ের পুঁজি বাংলাদেশের

একাই বুক চিতিয়ে লড়াই করলেন বাংলাদেশের উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহীম। অপর প্রান্তের ব্যাটসম্যানরা ছিলেন আসা যাওয়ার মিছিলে। মাঝে মোহাম্মদ মিঠুন সঙ্গ দিয়েছিলেন ভালোই। কিন্তু উইকেট খুইয়েছেন তিনিও। ফলে লড়াই করার মতো শক্ত পুঁজি পায়নি বাংলাদেশ। তবে অপেক্ষা ছিল সেঞ্চুরি পান কি না মুশফিক। শেষ পর্যন্ত পৌঁছাতে পেরেছেন তিন অঙ্কের ম্যাজিক ফিগারে। আর তাতেই সম্মান রক্ষা হয়েছে বাংলাদেশের।

ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ সেঞ্চুরি সেঞ্চুরি মুশফিকের। তাতে ভর করে ৪৯.৩ ওভারে ২৬১ রানের স্কোর দ্বার করাতে পেরেছে বাংলাদেশ। শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে আউট হওয়ার আগে ১৫০ বল মোকাবেলা করে ১৪৪ রান করেছেন মুশফিক। ১১টি চার ও ৪টি ছক্কার সাহায্যে নিজের ইনিংসটি সাজান এ উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান। আর ফেরার ম্যাচে দুর্দান্ত বোলিং করেছেন মালিঙ্গা। একাই তুলে নিয়েছেন ৪টি উইকেট।

৪৭তম ওভারে রান আউট হয়ে যান মোস্তাফিজুর। বাংলাদেশের তখনই শেষ। কিন্তু তখন হাতের প্লাস্টার খুলে এক হাতেই ব্যাট নিয়ে নেমে পরলেন তামিম ইকবাল। এক হাতে সামলেছেন লাকমালের একটি বলও। এরপর স্কোর বোর্ডে ৩২ রান যোগ করেন মুশফিক। বাংলাদেশও পায় লড়াইয়ের পুঁজি।

ব্যাটিং স্বর্গে শুরু থেকেই ব্যাকফুটে ছিল বাংলাদেশ। তবে শুরুর ধাক্কা সামলে নেওয়ার পর দারুণ ব্যাটিং করছিল তারা। তিনশত রানও তখন সহজই মনে হয়েছিল টাইগারদের। কিন্তু ওই মুশফিক ছাড়া আর কেউ দায়িত্ব নিতে না পারায় ২৬১ রানেই সন্তুষ্ট থাকতে হয় মাশরাফি বিন মুর্তজার দলকে।

৪২তম ওভারে রুবেল হোসেনকে এলবিডাব্লিউর ফাঁদে ফেলেছিলেন মালিঙ্গা। সাজঘরের পথও ধরেছিলেন রুবেল। তার পথ আগলে রিভিউ নেন মুশফিক। তবে সে যাত্রা টিকে থাকলেও আউট হন সেই রিভিউর আবেদনেই। পরের ওভারেই ভুলটা করেন মুশফিক। প্রথম বলে সিঙ্গেল নিয়ে প্রান্ত বদল করলে পরের বলে টিকতে পারেননি রুবেল।

সংক্ষিপ্ত স্কোর :

বাংলাদেশ : ৪৯.৩ ওভারে ২৬১ (তামিম ২*, লিটন ০, সাকিব ০, মুশফিক ১৪৪, মিঠুন ৬৩, মাহমুদউল্লাহ ১, মোসাদ্দেক ১, মিরাজ ১৫, মাশরাফি ১১, রুবেল ২, মোস্তাফিজ ১১; মালিঙ্গা ৪/২৩, লাকমাল ১/৪৬, আপন্সো ১/৫৫, থিসারা পেরেরা ১/৫১, কুশল পেরেরা ০/২৫‌, ধনাঞ্জয়া ২/৩৮, শানাকা ০/১৯)।

বিপর্যয়ে বাংলাদেশ, তবে স্বপ্ন দেখাচ্ছেন মুশফিক

ইনিংসের প্রথম ওভারে জোড়া ধাক্কা খেয়ে বড় চাপে পড়েছিল বাংলাদেশ। মোহাম্মদ মিঠুন ও মুশফিকুর রহীমের দারুণ এক জুটিতে সে চাপ সামলে নিয়েছিল বাংলাদেশ। কিন্তু ১৩২ রানের জুটি গড়ার পর ১০ রানের ব্যবধানে তিন উইকেট হারিয়েছে টাইগাররা। ফলে আবারো চাপে পড়েছে মাশরাফি বিন মুর্তজার দল।

মিঠুন-মুশফিকের প্রতিরোধের পর উপায় না পেয়েই ২৬তম ওভারে লাসিথ মালিঙ্গাকে ফিরিয়ে আনেন লঙ্কান অধিনায়ক। ফিরেই আবারো সাফল্য পান মালিঙ্গা। ফেরান মিঠুনকে। ৬৮ বলে ৫টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে করেছেন ৬৩ রান।

পরের ওভারে মাহমুদউল্লাহকে ফিরিয়ে আঘাত হানেন আমিলা আপন্সো। দুই রানের ব্যবধানে দুই উইকেট হারিয়ে চাপে পড়া বাংলাদেশকে আরও চাপে ফেলে দেন সেই মালিঙ্গাই। পরের ওভারে আউট করেন মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতকে।

এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশ দলের সংগ্রহ ২৯ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৪৬ রান। এক প্রান্তে সাবলীল ব্যাটিং করে উইকেট আগলে রেখেছেন মুশফিকুর রহীম। এর মধ্যেই করেছেন ৭১ রান। নতুন ব্যাটসম্যান মেহেদী হাসান মিরাজ উইকেটে আছেন ২ রান নিয়ে।

শুরুর ধাক্কা সামলে মুশফিক-মিঠুনের প্রতিরোধ

পঞ্চম ওভারেই দুই-দুইবার জীবন পেলেন মোহাম্মদ মিঠুন। ১০তম ওভারে পেলেন মুশফিকুর রহীমও। তবে জীবন পাওয়ার পর বেশ সাবলীল খেলেছেন এ দুই ব্যাটসম্যান। আর তাতে শুরুর ধাক্কা সামলে নিয়েছে বাংলাদেশ দল।

শুরুতে বেশ ধীর গতিতে ব্যাটিং করলেও সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে হাত খুলেছে দুই ব্যাটসম্যানেরই। অষ্টম ওভারের শেষ বলে এসেছে প্রথম বাউন্ডারি। ১০ ওভার শেষে দলের রান ছিল মাত্র ২৪। তবে উইকেটের সঙ্গে মানিয়ে নিয়ে পরের ১০ ওভারে তুলে নিয়েছেন ৭৮ রান।

দারুণ এক হাফ সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন মিঠুন। ৫২ বলে ফিফটি স্পর্শ করেন তিনি। অপর প্রান্তে মুশফিকও তুলে নিয়েছেন নিজের হাফসেঞ্চুরি। ৬৭ বলে ফিফটি করেছেন এ উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান।

শুরুতেই হোঁচট বাংলাদেশের

প্রথম বলটা বেশ সাবলীলভাবেই খেললেন তামিম ইকবাল। ব্যাটিং স্বর্গে এমন কিছুরই প্রত্যাশা টাইগার ভক্তদের। কিন্তু দীর্ঘদিন পর জাতীয় দলে ফেরা লাসিথ মালিঙ্গার করা ওভারের শেষ দুই বলে ছন্দপতন। ওপেনার লিটন কুমার আউট হলেন দারুণ এক আউটসুইঙ্গারও। আর পরের বলে দলের অন্যতম প্রধান ভরসা সাকিব আল হাসান হলেন বোল্ড। ফলে শুরুতেই দুই উইকেট হারিয়ে ভীষণ চাপে বাংলাদেশ।

পরের ওভারে ফিরে এসে হ্যাটট্রিক বলটাও দারুণ করেছিলেন মালিঙ্গা। তা ঠিকভাবেই সামলেছেন মুশফিকুর রহীম। তবে দ্বিতীয় ওভারটা মেডেন আদায় করে নিয়েছেন এ পেসার। তবে এর আগে বড় ধাক্কা খায় টাইগাররা। ইনজুরিতে পরে মাঠ ছাড়েন দলের সেরা ব্যাটসম্যান তামিম ইকবাল। শঙ্কাটা অবশ্য আগেই ছিল। আঙুলের চোট সারার আগেই মাঠে নেমেছিলেন। যা হওয়ার তাই হলো। চোটের জায়গায় আবার আঘাত পেয়ে মাঠ ছাড়তে হয় তাকে। সুরাঙ্গা লাকমলের বাউন্সে পুল করতে গেলে বল লাগে তামিমের গ্লাভসে।

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

দুবাইয়ে প্রচণ্ড গরমে হাঁসফাঁস করার মতো অবস্থা। তাই আগে ফিল্ডিং করে ক্লান্তি নিয়ে ব্যাটিং করার ঝুঁকিটা নিতে চাননি বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা। ভাগ্য সঙ্গও দিয়েছে। জিতে নিয়েছেন টস। আর স্বাভাবিক ভাবেই বেছে নিয়েছেন ব্যাটিং। বাংলাদেশ সময় বিকেল সাড়ে ৫টায় শুরু হচ্ছে এশিয়া কাপের উদ্বোধনী ম্যাচটি।

প্রায় ২৩ বছর পর দুবাইয়ে খেলতে গিয়েছে বাংলাদেশ। অপর দিকে পাকিস্তান-আফগানিস্তানের মতো নিয়মিত না খেললেও এ মাঠে খেলার অভিজ্ঞতা ভালোই আছে শ্রীলঙ্কার। তাই কিছুটা হলেও পিছিয়ে টাইগাররা। তবে পিএসএল খেলার সুবাধে সাকিব আল হাসান ও তামিম ইকবালের খেলার অভিজ্ঞতা আছে।

তাই দুবাই জয় করতে সাকিব-তামিমই বাংলাদেশের মূল ভরসা। অথচ আঙুলের ইনজুরিতে শংকায় ছিলেন দুইজনই। আশার কথা সকল শঙ্কা উড়িয়ে খেলছেন তারা। ওপেনিংয়ে তামিমের সঙ্গী লিটন কুমার দাস। স্পিনিং অলরাউন্ডার সাকিবের সঙ্গী মেহেদী হাসান মিরাজ। শ্রীলঙ্কায় বাঁহাতি ব্যাটসম্যান বেশি থাকায় জায়গা হয়নি নাজমুল ইসলাম অপুর।

ছয় মাসের নিষেধাজ্ঞায় পড়া সাব্বির রহমান দলে না থাকায় সাত নম্বরে মোহাম্মদ মিঠুনের উপর আস্থা রাখছে দল। আর পেস বোলিংয়ে অধিনায়ক মাশরাফির সঙ্গে আছেন মোস্তাফিজুর রহমান ও রুবেল হোসেন। মূলত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর খেলা শেষ ম্যাচের একাদশ থেকে দুটি পরিবর্তন এসেছে। বাদ পড়েছেন এনামুল হক আর সাব্বির রহমান। ঢুকেছেন লিটন দাস আর মোহাম্মদ মিঠুন।

অপর দিকে দীর্ঘদিন পর জাতীয় দলের ডেরায় ফিরে এসেছেন লাসিথ মালিঙ্গা। দলে ইনজুরি সমস্যা থাকলেও অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুজের দলটি বেশ শক্তিশালীই।

বাংলাদেশ দল : তামিম ইকবাল, লিটন কুমার দাস, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মোহাম্মদ মিঠুন, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত, মেহেদী হাসান মিরাজ, মাশরাফি বিন মর্তুজা, রুবেল হোসেন ও মোস্তাফিজুর রহমান।

শ্রীলঙ্কা একাদশ : উপুল থারাঙ্গা, ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা, অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুজ, কুশল পেরেরা, কুশল মেন্ডিস, থিসারা পেরেরা, দাসুন শানাকা, লাসিথ মালিঙ্গা্, সুরাঙ্গা লাকমাল‌, আমিলা আপন্সো ও দিলরুয়ান পেরেরা।

Comments

The Daily Star  | English

One month of interim govt: Yunus navigating thru high hopes

A month ago, as Bangladesh teetered on the brink of chaos after the downfall of Sheikh Hasina, Nobel Laureate Muhammad Yunus returned home to steer the nation through political turbulences.

6h ago