বাংলাদেশ, বাংলাদেশ স্লোগানে প্রকম্পিত দুবাই স্টেডিয়াম

এ যেন ঠিক মিরপুর স্টেডিয়াম পাড়া। লম্বা লাইনে কেবল লাল সবুজের পতাকা, হাতে টাইগার রেপ্লিকা, নানান রকম প্ল্যাকার্ড। সবার মুখেই বাংলাদেশ, বাংলাদেশ স্লোগান। কেউ এসেছেন আজমান থেকে, কেউ আলাইন, কেউ আবুধাবি, আবার কেউবা থাকেন দুবাইতেই। বাংলাদেশের খেলা দেখতে কাজ প্রায় সবাইকে কাজ থেকে ছুটি নিতে হয়েছে। প্রচণ্ড গরমে লাইনে দাঁড়িয়েও ক্লান্তি নেই।

 

এ যেন ঠিক মিরপুর স্টেডিয়াম পাড়া। লম্বা  লাইনে কেবল লাল সবুজের পতাকা, হাতে টাইগার রেপ্লিকা, নানান রকম প্ল্যাকার্ড। সবার মুখেই বাংলাদেশ, বাংলাদেশ স্লোগান। কেউ এসেছেন আজমান থেকে, কেউ আলাইন, কেউ আবুধাবি, আবার কেউবা থাকেন দুবাইতেই। বাংলাদেশের খেলা দেখতে প্রায় সবাইকে কাজ থেকে ছুটি নিতে হয়েছে। প্রচণ্ড গরমে লাইনে দাঁড়িয়েও ক্লান্তি নেই।

ভিড়ভাট্টার মধ্যে জনাকয়েক শ্রীলঙ্কানও আছেন। তবে দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে দর্শক সমর্থনে বাংলাদেশই অনেক এগিয়ে। এর আগে দুবাইতে কখনো খেলেনি বাংলাদেশ। দুবাইর লাগোয়া শহর শারজাহতে সর্বশেষ  খেলেছে ২৩ বছর আগে। সেই ১৯৯৫ সালে সেবার এশিয়া কাপ খেলতেই এখানে এসেছিল বাংলাদেশ। প্রথমবার খেলেছিল আরও পাঁচ বছর আগে, ১৯৯০ সালে অস্ট্রেলেশিয়া কাপে শারজাহতেই নেমেছিল বাংলাদেশ।

বাংলাদেশ ক্রিকেট সমর্থক
তবে ২৩ বছর আগের বাংলাদেশ আর এখানকার বাংলাদেশের মধ্যে বিস্তর পার্থক্য। সর্বশেষ তিন এশিয়া কাপের দুইটাতেই ফাইনাল খেলা বাংলাদেশের কাছে ভক্তদের প্রত্যাশাও অনেক বেশি।

আজমান  থেকে খেলা দেখতে এসেছে চট্টগ্রামের আবু বক্কর। দ্য ডেইলি স্টারকে জানালেন এই খেলা দেখার জন্য এক মাস আগে থেকে পরিকল্পনা করে রেখেছিলেন তিনি। কাজের জায়গা থেকে ছুটি পেতে বেশ বেগ পেতে হয়েছে। তবু বাংলাদেশের খেলা দেখবেন বলে বুদ্ধি করে সব সামলে সময় বের করেছেন। একই বক্তব্য আরও অনেকের।

তবে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে খেলার শুরুতেই বিপর্যয়ে পড়েছে বাংলাদেশ। প্রথম ওভারে কোন রান না করেই ফিরে যান লিটন দাস ও সাকিব আল হাসান। ১ রানেই তাই ২ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। পরের ওভারের শেষ বলে হাতে চোট পেয়ে বেরিয়ে গেছেন তামিম ইকবাল।

বিপর্যয় সামাল দিতে লড়ে যাচ্ছেন মুশফিকুর রহিম ও মোহাম্মদ মিঠুন। তাদের নেওয়া প্রতি রানের সঙ্গেই উল্লাস করে সমর্থন জানাচ্ছেন দর্শকরা।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

5h ago