বৃষ্টিতে জাতীয় লিগের চার ম্যাচই ড্র

ঘূর্ণিঝড় তিতলির কারণে সারাদেশেই কম বেশি হাল্কা থেকে ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে। ফলে ওয়াল্টন জাতীয় ক্রিকেট লিগের চতুর্থ দিনে কোন মাঠেই এক বলও খেলা সম্ভবপর হয়ে ওঠেনি। পুরোটাই যায় বৃষ্টির পেটে। তাতে চারটি ম্যাচের পরিণতিই হয়েছে নিষ্প্রাণ ড্র।

ঘূর্ণিঝড় তিতলির কারণে সারাদেশেই কম বেশি হাল্কা থেকে ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে। ফলে ওয়াল্টন জাতীয় ক্রিকেট লিগের চতুর্থ দিনে কোন মাঠেই এক বলও খেলা সম্ভবপর হয়ে ওঠেনি। পুরোটাই যায় বৃষ্টির পেটে। তাতে চারটি ম্যাচের পরিণতিই হয়েছে নিষ্প্রাণ ড্র।

রাজশাহীর শহীদ কামরুজ্জামান স্টেডিয়ামে প্রথম স্তরের ম্যাচে জমজমাট লড়াই চলছিল রংপুর বিভাগ ও রাজশাহী বিভাগের মধ্যে। প্রথম ইনিংসে রংপুর মাত্র ১৫১ রানে অলআউট হয়ে যায়। এরপর নাজমুল হোসেন শান্ত, মিজানুর রহমান ও জুনায়েদ সিদ্দিকির সেঞ্চুরিতে ৪ উইকেটে ৫৮৯ রানে ইনিংস ঘোষণা করে রাজশাহী। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়ায় রংপুর। লিটন কুমার দাসের ডাবল সেঞ্চুরিতে তৃতীয় দিন শেষে ২ উইকেটে ৩১৯ রান করেছিল দলটি। কিন্তু শেষ দিনে এক বলও মাঠে না গড়ালে ড্রই হয় ম্যাচের পরিণতি।

প্রথম স্তরের অপর ম্যাচে শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে বরিশাল বিভাগের চেয়ে কিছুটা এগিয়ে ছিল খুলনা বিভাগ। প্রথম ইনিংসে বরিশালকে ২৯৯ রানে অলআউট করে দিয়ে নিজেদের প্রথম ইনিংসে ৭ উইকেটে ৩৪৯ রানে ইনিংস ঘোষণা করে স্বাগতিকরা। কিন্তু বৃষ্টির কারণে এরপর আর খেলা সম্ভব না হলে ড্র মানতে বাধ্য হয় দুই দল।

কক্সবাজার শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় স্তরের ম্যাচে প্রথম দিনের খেলার পর টানা তিন দিন কোন বল মাঠে গড়ায়নি। ফলে ড্র ছাড়া বিকল্প কোন ফলাফল সম্ভব ছিল না। প্রথম দিনে সিলেট বিভাগের বিপক্ষে ৯ উইকেটে ২৮২ রান তুলেছিল চট্টগ্রাম বিভাগ।

দ্বিতীয় স্তরের অপর ম্যাচে ফতুল্লার খান সাহেব ওসমান আলি স্টেডিয়ামে ভালো অবস্থানে ছিল ঢাকা মেট্রো। ঢাকা বিভাগকে প্রথম ইনিংসে ২০৬ রানে অলআউট করে দেওয়ার পর দ্বিতীয় ইনিংসে ৫০ রানে ২টি উইকেট তুলে নিয়েছিল তারা। নিজেদের প্রথম ইনিংসে সাদমান ইসলামের দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ৩৮৯ রান করেছিল ঢাকা বিভাগ।

Comments

The Daily Star  | English
Rapidly falling groundwater level raises fear for freshwater crisis, land subsidence; geoscientists decry lack of scientific governance of water

Dhaka stares down the barrel of water

Once widely abundant, the freshwater for Dhaka dwellers continues to deplete at a dramatic rate and may disappear far below the ground.

8h ago