বার্সেলোনায় সুয়ারেজের জায়গায় ফিরমিনোকে চান কৌতিনহো!

অনেক দিন থেকেই সেরা ছন্দে নেই বার্সেলোনার মূল স্ট্রাইকার লুইস সুয়ারেজ। মূল স্ট্রাইকারের অফফর্ম ভাবাচ্ছে দুশ্চিন্তায় ফেলেছে দলটিকে। তাই তার বিকল্প খেলোয়াড় খুঁজছে ক্লাবটি। স্প্যানিশ গণমাধ্যমের সংবাদ অনুযায়ী, তার বিকল্প হিসেবে লিভারপুলের ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড রবার্তো ফিরমিনোকে দলে আনতে ক্লাব ম্যানেজমেন্টের কাছে সুপারিশ করেছেন ফিলিপ কৌতিনহো।

অনেক দিন থেকেই সেরা ছন্দে নেই বার্সেলোনার মূল স্ট্রাইকার লুইস সুয়ারেজ। মূল স্ট্রাইকারের অফফর্ম ভাবাচ্ছে দুশ্চিন্তায় ফেলেছে দলটিকে। তাই তার বিকল্প খেলোয়াড় খুঁজছে ক্লাবটি। স্প্যানিশ গণমাধ্যমের সংবাদ অনুযায়ী, তার বিকল্প হিসেবে লিভারপুলের ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড রবার্তো ফিরমিনোকে দলে আনতে ক্লাব ম্যানেজমেন্টের কাছে সুপারিশ করেছেন ফিলিপ কৌতিনহো।

গত মৌসুম থেকেই ছন্দ হারিয়েছেন সুয়ারেজ। চলতি মৌসুমে তো আরও বিবর্ণ। এখন পর্যন্ত ১১ ম্যাচ খেলে মাত্র ৩ টি গোল করতে পেরেছেন তিনি। সব মিলিয়ে তার পারফরম্যান্সে খুশি নয় বার্সেলোনা। ৩২ বছর বয়সী এ খেলোয়াড়ের বিকল্প হিসেবে ফিরমিনোই ক্লাবটির প্রথম পছন্দ। এমন সংবাদই প্রকাশ করেছে স্প্যানিশ গণমাধ্যম এল চিরিঙ্গুইতো দি হুগোনেস।

লিভারপুলে দীর্ঘদিন একসঙ্গে খেলেছেন ফিরমিনো ও কৌতিনহো। আর ব্রাজিলের হয়ে তো এখনও খেলছেন একত্রে। দুই জনের মধ্যে সম্পর্কটাও বেশ গভীর। তাই ফিরমিনোর সামর্থ্য সম্পর্কে খুব ভালো করেই জানা আছে কৌতিনহোর। নিজ ক্লাবে এ খেলোয়াড়কেই চাইছেন তিনি।

বার্সেলোনার বর্তমান অধিনায়ক লিওনেল মেসি ক্লাবের অনেক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তে অংশ নিয়ে থাকেন। সেই মেসিকেই লিভারপুল তারকার কথা বলেছেন কৌতিনহো। মেসিও বিষয়টি ইতিবাচক হিসেবেই দেখেছেন বলে দাবী করেছে পত্রিকাটি। শুধু তাই নয় ফিরমিনোকেও এনফিল্ড ছেড়ে বার্সায় আসতে প্রলোভিত করছেন কৌতিনহো।

গত মৌসুম থেকেই দারুণ ছন্দে আছেন ফিরমিনো। শুধু লিভারপুলের হয়ে নয়, জাতীয় দলের জার্সিতেও দারুণ খেলছেন। গত মৌসুমে ২৭টি গোল দিয়েছেন তিনি। তবে গত মৌসুমে তার চেয়ে বেশি গোল দিয়েছেন সুয়ারেজ। তবে বার্সা তার গোল করার দক্ষতার চেয়ে তার লড়াই করার মানসিকতাকে গুরুত্ব দিচ্ছে। পাশাপাশি তার খেলার ধরণও মনে ধরেছে কাতালান ক্লাবটির।  

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

5h ago