ব্যারিস্টার মইনুল গ্রেপ্তার, বিএনপি বলছে ‘হয়রানি’

ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনের গ্রেপ্তার প্রসঙ্গে আজ (২৩ অক্টোবর) দ্য ডেইলি স্টার অনলাইনকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেছেন, “ওনাকে হয়রানি করা হচ্ছে। যেখানে প্রধানমন্ত্রী নিজে বলেছেন ব্যারিস্টার মইনুলের হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা দিতে, সেখানে আর কিছু বলার থাকে না। এই বিষয়টি নিয়ে আমি আর কোনো মন্তব্য করতে চাই না।”
Barrister Mainul Hossain
ব্যারিস্টার মইনুলের হোসেন। ছবি: স্টার ফাইল ফটো

ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনের গ্রেপ্তার প্রসঙ্গে আজ (২৩ অক্টোবর) দ্য ডেইলি স্টার অনলাইনকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেছেন, “ওনাকে হয়রানি করা হচ্ছে। যেখানে প্রধানমন্ত্রী নিজে বলেছেন ব্যারিস্টার মইনুলের হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা দিতে, সেখানে আর কিছু বলার থাকে না। এই বিষয়টি নিয়ে আমি আর কোনো মন্তব্য করতে চাই না।”

ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে গত রাতে জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রবের উত্তরার বাসা থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রংপুরে হওয়া একটি মানহানি মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

গ্রেপ্তারের পর ব্যারিস্টার মইনুলকে রাজধানীর মিন্টু রোডে অবস্থিত ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।

জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের অন্যতম নেতা এবং নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না ডেইলি স্টার অনলাইনকে বলেন, “ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনের ওই ধরণের কথাবার্তা আমার খুব অপছন্দের। তবে সরকার যা করল, সেটা আরও অপছন্দের।”

মান্না আরও বলেন, “রাজনৈতিক উদ্দেশ্য থেকেই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যদিও বিষয়টি ছিল বিতর্কিত। প্রধানমন্ত্রী যখন মামলা দিতে বলেন, তখন তো রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায়ের নির্দেশেই এ কাজ হয়েছে। আমি মনে করি, জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে যুক্ত না হলে তিনি এই ধরণের হয়রানির শিকার হতেন না।”

এর আগে, একটি টেলিভিশনের টকশোতে অবমাননাকর মন্তব্যের অভিযোগে ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনের বিরুদ্ধে সাংবাদিক মাসুদা ভাট্টির করা মানহানির মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। উচ্চ আদালত থেকে তিনি পাঁচ মাসের আগাম জামিন নেন।

ওই টকশোতে ব্যারিস্টার মইনুল মাসুদা ভাট্টিকে ‘চরিত্রহীন’ হিসেবে মন্তব্য করেছিলেন।

এ ঘটনায় সারাদেশে এ পর্যন্ত মইনুল হোসেনের বিরুদ্ধে সাতটি মামলা হয়েছে। রংপুরের একটি মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

6h ago