এনবিআরের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশে ৮৮ লাখ মানুষের টিআইএন রয়েছে। তাদের মধ্যে আয়কর রিটার্নের প্রমাণ জমা দিয়েছেন ৩২ লাখ মানুষ।
২০৪১ সালের মধ্যে একটি ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার বিষয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ভিশন এবং নির্বাচনকে সামনে রেখেই যেন এই বাজেট ঘোষণা।
২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের বাজেট পেশ করা হয়েছে জাতীয় সংসদে। এই বাজেট নিয়ে কী ভাবছেন সাধারণ মানুষ? বাজেট থেকে তাদের কী প্রত্যাশা?
আগামী অর্থবছরে করমুক্ত বার্ষিক আয়ের সীমা ৩ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে সাড়ে ৩ লাখ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। ক্রমবর্ধমান জীবনযাত্রার ব্যয়ের মধ্যে এটিই করদাতাদের কিছুটা স্বস্তি দেবে বলে আশা করা হচ্ছে।
প্রস্তাবিত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট নিয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) বলেছে, বাজেটে সামষ্টিক অর্থনীতির যেসব প্রক্ষেপণ করা হয়েছে তা অলীক এবং অর্জনযোগ্য নয়।
জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে আগামী ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য ৩৪ হাজার ৮১৯ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে।
বিভিন্ন সরকারি সেবা পেতে আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হয় এমন ব্যক্তিদের করযোগ্য আয় না থাকলেও ন্যূনতম ২০০০ টাকা কর দিতে হবে।
চলমান অর্থনৈতিক সংকট, ক্রমবর্ধমান আয়-বৈষম্য ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমার মূল কারণ লাগামহীন দুর্নীতি ও অর্থপাচার
এনবিআরের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশে ৮৮ লাখ মানুষের টিআইএন রয়েছে। তাদের মধ্যে আয়কর রিটার্নের প্রমাণ জমা দিয়েছেন ৩২ লাখ মানুষ।
চলমান অর্থনৈতিক সংকট, ক্রমবর্ধমান আয়-বৈষম্য ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমার মূল কারণ লাগামহীন দুর্নীতি ও অর্থপাচার
বিভিন্ন সময় বাজেটে আমি যেসব প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, আমি সুস্পষ্টভাবে বলতে পারব আমি সবগুলো পূরণ করেছি
কিছু মানুষের কাছে অর্থনীতির এই পরিভাষাটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষে বসে আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
২০২২-২৩ অর্থবছরে, সরকার খামারের জন্য ভর্তুকি হিসেবে ১৬ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছিল, যেখানে ২০২১-২২ অর্থবছরে বরাদ্দের পরিমাণ ছিল ১২ হাজার কোটি টাকা।
২০৪১ সালের মধ্যে একটি ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার বিষয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ভিশন এবং নির্বাচনকে সামনে রেখেই যেন এই বাজেট ঘোষণা।
আগামী অর্থবছরে করমুক্ত বার্ষিক আয়ের সীমা ৩ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে সাড়ে ৩ লাখ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। ক্রমবর্ধমান জীবনযাত্রার ব্যয়ের মধ্যে এটিই করদাতাদের কিছুটা স্বস্তি দেবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এটি দেশের ৫২তম, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের ২৪তম ও আ হ ম মুস্তফা কামালের পঞ্চম বাজেট।
এই বাজেটে জনবান্ধব বা কল্যাণমুখী কিছু দেখছি না। নিম্নবিত্ত, নিম্ন মধ্যবিত্ত ও গরিব মানুষ যাতে বেঁচে থাকতে পারে তা এই বাজেটে নেই। এই বাজেট জনবান্ধব বলা যাচ্ছে না।
২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের বাজেট পেশ করা হয়েছে জাতীয় সংসদে। এই বাজেট নিয়ে কী ভাবছেন সাধারণ মানুষ? বাজেট থেকে তাদের কী প্রত্যাশা?