ওভালেও স্পিনারদের দাপট দেখা যেতে পারে, স্মিথের শঙ্কা

৭ জুন ওভালে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের দ্বিতীয় আসরের ফাইনালে লড়বে ভারত-অস্ট্রেলিয়া।
steven smith

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালের ভেন্যু ইংল্যান্ডের মাঠ ওভাল হলেও সেখানে উপমহাদেশীয় চরিত্রের উইকেটের সম্ভাবনা দেখছেন স্টিভেন স্মিথ। অস্ট্রেলিয়ার সেরা ব্যাটারের মতে এক পর্যায়ে গিয়ে ওভালের উইকেট ভাঙতে পারে। তাতে ভারতীয় স্পিনারদের বিপক্ষে তাদের পড়তে হতে পারে চ্যালেঞ্জে।

৭ জুন ওভালে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের দ্বিতীয় আসরের ফাইনালে লড়বে ভারত-অস্ট্রেলিয়া। এর আগে প্রথম আসরেও ফাইনাল খেলেছিল ভারত। সেবার নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে রানার্সআপ হয়েছিল বিরাট কোহলির দল।

এবার রোহিত শর্মার নেতৃত্বে ভারত আছে সেরা অবস্থায়। শিরোপা লড়াইয়ের  আগে ওভালের মাঠে উইকেট নিয়ে স্মিথ বেশ পর্যালোচনা করেছেন। সেখানে অনেক খেলার অভিজ্ঞতা থেকে তার মনে হয়েছে উইকেট কিছুটা হলেও ইংল্যান্ডের অন্য মাঠের তুলনায় স্পিন সহায়ক। ফাইনালে তাই রবীন্দ্র জাদেজা, রবীচন্দ্রন অশ্বিনের দেওয়া চ্যালেঞ্জ দেখছেন তিনি,  'ওভালেও স্পিন করতে দেখা যেতে পারে। বিশেষ করে খেলা যত হবে তত স্পিন দেখা যেতে পারে। ভারতের মতো এখানেও ঘূর্ণি বলের চ্যালেঞ্জে পড়তে পারি আমরা'

'তবে ক্রিকেটের জন্য ওভাল দারুণ জায়গা। আউটফিল্ড দুর্দান্ত। ব্যাট করার জন্যও উইকেট বেশ ভালো। পেস ও বাউন্সও আছে।'

প্রথম চক্রে খুব ভালো করতে না পারলেও দ্বিতীয় চক্রে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে থেকে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল নিশ্চিত করে অজিরা। স্মিথ সব মিলিয়ে এই আসরকে আইসিসির একটি দারুণ উদ্যোগ মনে করেন, 'টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ অসাধারণ একটি আসর। এটি আমাদের প্রতিটি ম্যাচকে অর্থপূর্ণ করছে। শীর্ষে থেকে ভারতের মুখোমুখি হওয়া অসম্ভব রোমাঞ্চের।'

ইংল্যান্ডের মাঠে খেলা হওয়ায় আরেকটি দিক যাবে অজিদের বিপক্ষে। প্রবাসী ভারতীয়দের কারণে রোহিত, কোহলিরাই যে সমর্থন বেশি পাবেন তা নিশ্চিত জানেন তিনি। সেদিক থেকেও মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিতে হচ্ছে তাদের, 'প্রচুর দর্শক হবে, অস্ট্রেলিয়া থেকে ভারতের সমর্থনই বেশি থাকবে।'

Comments

The Daily Star  | English
interim government's dialogue with BNP

Reforms ahead of polls: BNP waits with cautious optimism

Having weathered a very difficult 15 years as de facto opposition, the BNP now wants only the essential reforms done to ensure free and fair polls.

14h ago