তামিমের ফেরা নিয়ে অনিশ্চয়তা থাকছেই

Tamim Iqbal
ফাইল ছবি: ফিরোজ আহমেদ

আচমকা অবসরের পর নাটকীয়ভাবে ফিরে আসা তামিম ইকবাল আসলেই কবে মাঠের ক্রিকেটে ফিরছেন, তা স্পষ্ট নয়। এমনকি ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের চেয়ারম্যান জালাল ইউনুসের কণ্ঠে পাওয়া গেল অনিশ্চয়তার সুর।

আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে প্রথম ম্যাচ সে তুমুল আলোচনার জন্ম দেন তামিম। আবেগময় আকস্মিক ঘোষণায় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছেড়ে দেওয়ার পরদিন আবার ঘুরে যায় সব। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে দেন ফেরার ঘোষণা। তখনই তাকে দেড় মাসের ছুটি দেওয়া হয়েছিল।

তবে ছুটি শেষ করে এশিয়া কাপের আগে দলের প্রস্তুতিতে তামিম ফিরছেন কিনা, ফিরলে অধিনায়কত্বে থাকছেন কিনা তা যেন এখন এক রহস্য।

বৃহস্পতিবার পরিবার পরিজন নিয়ে দুবাইতে বেড়াতে গিয়েছেন এই অভিজ্ঞ ওপেনার। দুবাই থেকে চিকিৎসার জন্য তিনি যাবেন ইংল্যান্ডে। মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে এদিন গণমাধ্যমকে তামিমের ফেরার ব্যাপারে নিশ্চয়তা দিতে পারেননি জালাল,  'তামিম ২৬ তারিখ লন্ডন যাচ্ছে। ওখানে চিকিৎসার পর তার অবস্থা জেনে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। তার পরিকল্পনা হলো ৩১ তারিখের মধ্যে সে দেশে ফিরবে। এরপর তার বর্তমান শারীরিক অবস্থার ওপর নির্ভর করবে পরবর্তীতে কি সিদ্ধান্ত আসবে।'

গত কয়েক সিরিজ ধরেই তামিমের শতভাগ ফিটনেস নিয়ে ছিল সংশয়। তার পিঠের নিচের অংশের ব্যথা পুরোপুরি সারছে কিনা তাও হয়ত বুঝে নিতে চায় বিসিবি। তবে এসব ব্যাপারে মেডিকেল বিভাগের উপর ছেড়ে দিলেন ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের চেয়ারম্যান,  'এটা মেডিক্যাল বিভাগ সিদ্ধান্ত নিবে কোন ক্রিকেটারদের দলে রাখা হবে না রাখা হবে না। যখন একটা দল খেলে তখন অবশ্যই ফুল ফিটনেস নিয়েই খেলে।'

দুবাই যাওয়ার আগে দুটি গণমাধ্যমে সাক্ষাতকারে তামিম জানিয়েছেন, ইংল্যান্ড থেকে ফিরে তিনি কথা বলবেন জালাল ইউনুসের সঙ্গে। সেখানে নানাবিধ বিষয় আলাপ করে নিজের অবস্থান বুঝাতে চাইবেন তিনি। সেই আলাপে ফিটনেস ছাড়াও অন্য ইস্যুও থাকবে, তার কথার সুর এমনই। তামিম নিজেও দৃঢ়ভাবে এশিয়া কাপের প্রস্তুতিতে ফেরার কথা বলেননি। আপাতত সব কিছুই নির্ভর করছে তার ফেরার পর একটি আলোচনার গতিপথের উপর।

Comments

The Daily Star  | English

Threat of fresh Rohingya influx looms as clashes erupt in Myanmar

Gunfire and explosions were heard late Friday night from villages across the border in Myanmar opposite Whykong union in Teknaf upazila of Cox’s Bazar. Residents, gripped by panic, reported that this was the most intense gunfire they had heard in months.

2h ago