হাসপাতালে তামিমকে দেখে গেলেন সাকিবের বাবা-মা

Shakib parents
তামিমকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে আসেন সাকিবের বাবা-মা

দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে চিকিৎসকরা জানান, সংকট কেটে গেছে তামিম ইকবালের, তিনি এখন ধীরে ধীরে পুরো সুস্থ হয়ে যাবেন। চিকিৎসকদের ব্রিফিংয়ের পর সাভারের কেপিজে স্পেশালাইজড হাসপাতালে এলেন সাকিব আল হাসানের বাবা মাশরুর রেজা ও মা শিরিন শারমিন। পরে গণমাধ্যমের সঙ্গেও কথা বলেছেন সাকিবের বাবা।

তামিমের হার্ট অ্যাটাকের খবর শুনে সোমবার রাতে যুক্তরাষ্ট্রে থাকা সাকিব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেন পোস্ট। তিনি লেখেন, 'আমার ভাই তামিম যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে আবার মাঠে ফিরতে পারে!'

এক সময় ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্ব ছিল বাংলাদেশ দলের দুই তারকা ক্রিকেটার সাকিব-তামিমের। তবে গত কয়েক বছরে তাদের সম্পর্কের ফাটল প্রকাশ্যে আসে গণমাধ্যমে। দুজনের মধ্যে কথাও বন্ধ ছিল। তবে চরম দুর্দিনে সেসব মনে রাখার কারণ নেই। সাকিবও তাই উদ্বিগ্ন হয়ে নিজের জন্মদিনে প্রার্থনা কামনা করেন তামিমের জন্য।

পরদিনই তার বাবা-মা এলেন তামিমকে দেখতে। সিসিইউতে তামিমকে দেখে তার পরিবারের সঙ্গে বেশ লম্বা সময় কাটান সাকিবের বাবা-মা। জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্র থেকে সাকিব ফোনে কথা বলেছেন তামিমের স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকির সঙ্গে।

হাসপাতালে তামিমকে দেখে বেরিয়ে যাওয়ার সময় সাকিবের বাবা গণমাধ্যমকে বলেন, 'তামিমের সঙ্গে সাকিবের কথা হয়েছে কিনা, আমি জানি না। তবে তামিম ভালো আছে। খুব শিগগিরই বাসায় চলে যেতে পারে।'

'আমাদের এখন দোয়া করা ছাড়া আর কী আছে। তামিমকে দেখলাম, তার জন্য দোয়া করলাম। আমি গতকালও তার জন্য নামাজ পড়ে দোয়া করেছি।'

মাশরুর রেজা তরুণ বয়সে ফুটবল খেলতেন, তামিমের বাবা ইকবাল খানও ছিলেন ফুটবলার। খেলাধুলোর সূত্রে আগেই থেকেই তামিমের বাবার সঙ্গে সম্পর্ক ছিল বলে জানান সাকিবের বাবা, '(তামিম) ছেলের মতো... তামিমের আব্বা তো আমার খেলার বন্ধু। ইকবাল ভাই আমার খেলার বন্ধু। তামিমের মায়ের বিয়ের আগেই কিন্তু তার বাবার সঙ্গে আমার সম্পর্ক।'

Comments

The Daily Star  | English

Threat of fresh Rohingya influx looms as clashes erupt in Myanmar

Gunfire and explosions were heard late Friday night from villages across the border in Myanmar opposite Whykong union in Teknaf upazila of Cox’s Bazar. Residents, gripped by panic, reported that this was the most intense gunfire they had heard in months.

4h ago