অবামেয়াংকে মারধোর করে ডাকাতি দুর্বৃত্তদের

সোমবার ভোরে নিজ বাড়িতে সহিংসতাপূর্ণ ডাকাতির শিকার হয়েছেন বার্সেলোনার ফরোয়ার্ড পিয়েরে-এমেরিক অবামেয়াং। শুধু ডাকাতিই নয়, বেশ কয়েকজন সশস্ত্র লোক তাকে মারধর করেছে বলেও অভিযোগ করেন গ্যাবনের এ ফরোয়ার্ড। এমন সংবাদই প্রকাশ পেয়েছে স্প্যানিশ গণমাধ্যমে।

সোমবার ভোরে নিজ বাড়িতে সহিংসতাপূর্ণ ডাকাতির শিকার হয়েছেন বার্সেলোনার ফরোয়ার্ড পিয়েরে-এমেরিক অবামেয়াং। শুধু ডাকাতিই নয়, বেশ কয়েকজন সশস্ত্র লোক তাকে মারধর করেছে বলেও অভিযোগ করেন গ্যাবনের এ ফরোয়ার্ড। এমন সংবাদই প্রকাশ পেয়েছে স্প্যানিশ গণমাধ্যমে।

এল পাইসের সংবাদ অনুযায়ী, কাস্টেলডেফেলসের কমপ্লেক্সে অবামেয়াংয়ের বাগানে আরোহণ করে অন্তত চারজন ব্যক্তি। তাদের প্রত্যেকের হাতেই ছিল আগ্নেয়াস্ত্র। সঙ্গে লোহার বার দিয়ে হুমকি দেয় দুর্বৃত্তরা। পরে অবামেয়াং ও তার স্ত্রীকে জিম্মি করে সেফ থেকে গয়না নিয়ে পালিয়ে যায় তারা। অবামেয়াংয়ের স্ত্রী আলিশা বেহাগকেও লাঞ্ছিত করেছে বলে জানায় সংবাদমাধ্যমটি। পরে সাদা অডি এথ্রিতে চড়ে পালিয়ে যায় অপরাধীরা।

অন্যদিকে আরএসিওয়ানের সংবাদ অনুযায়ী, ডাকাতিটি এতোটাই সহিংসতাপূর্ণ ছিল যে, অবা এবং তার স্ত্রী দুইজনকেই বেঁধে মাটিতে ফেলে রাখে অপরাধীরা। এ সময় তাদের আঘাতও করা হয়। এবং যতক্ষণ পর্যন্ত সেফ খুলতে না পারে ততক্ষণ পর্যন্ত তাদের হুমকি দিতে থাকে দুর্বৃত্তরা। নিজেদের মধ্যে ইতালীয় ভাষায় কথা বলছিলেন তারা। সৌভাগ্যবশত, অবা এবং তার স্ত্রী দুইজনই ভালো আছেন।

এসি মিলানে থাকাকালীন সময় হতে গত দশ বছর ধরে বেহাগের সঙ্গে আছেন অবামেয়াং। তাদের একত্রে দুটি সন্তানও রয়েছে। ১১ বছর বয়সী কার্টিস ও ছয় বছর বয়সী পিয়ের। ঘটনার সময় সময় শিশুরা বাড়িতে ছিল কি-না তা জানা যায়নি।

তবে বার্সেলোনায় এটা প্রথমবার ডাকাতি ও চুরির ঘটনা নয়। কিছু দিন আগেই অনুশীলনের সময় অবামেয়াংয়ের সতীর্থ রবার্ট লেভানদোভস্কির ৫৬ লাখ টাকার ঘড়ি ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছিল। এর আগে আনসু ফাতির বাসাতেও ডাকাতির ঘটনা ঘটে।

Comments

The Daily Star  | English

DMCH doctors threaten strike after assault on colleague

A doctor at Dhaka Medical College Hospital (DMCH) was allegedly assaulted yesterday after the death of a private university student there, with some of his peers accusing the physicians of neglecting their duty in his treatment

6h ago