দেম্বেলে-লেভানদোভস্কির ঝলকে বিলবাওকে বিধ্বস্ত করল বার্সেলোনা

রোববার ন্যু ক্যাম্পে ম্যাচ ছিল একপেশে। বড় জয় পেলেও অবশ্য পয়েন্ট টেবিলে উন্নতি ঘটেনি ব্লগ্রানাদের। ২৮ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানেই রয়ে গেছে তারা। ৩১ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ ও ২৩ পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয় স্থানে আতলেতিকো মাদ্রিদ।
Ousmane Dembélé

ঘরের মাঠে আতলেতিকো বিলবাওকে পেয়ে রীতিমতো গোলউৎসব করেছে জাভি হার্নান্দেজের বার্সেলোনা। লা লিগার খেলায় ৪-০ গোলের বিশাল জয় পেয়েছে কাতালানরা। গোল করে এবং গোল করিয়ে তাতে বড় ভূমিকা ছিল ওসমান দেম্বেলের, গোল পেয়েছেন রবার্ট লেভানদোভস্কি।

রোববার ন্যু ক্যাম্পে ম্যাচ ছিল একপেশে। বড় জয় পেলেও অবশ্য পয়েন্ট টেবিলে উন্নতি ঘটেনি ব্লগ্রানাদের। ২৮ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানেই রয়ে গেছে তারা। ৩১ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ ও ২৩ পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয় স্থানে আতলেতিকো মাদ্রিদ।

বিলবাওয়ের বর্তমান কোচ এর্নেস্তো ভালভার্দে ছিলেন বার্সেলোনার কোচও, ২০২০ সালের জানুয়ারিতে চাকরি হারিয়েছিলেন তিনি। চাকরীচ্যুত হওয়ার পর প্রথমবারের মতো গতকাল ন্যু ক্যাম্পে ফিরলেন এই কোচ।  

রোববার চিরচেনা ফরমেশনে বদল এনে ফুটবলারদের মাঠে নামান জাভি। ৪-৩-৩ এর বদলে ৪-২-৩-১ ফর্মেশনে খেলোয়াড় সাজান তিনি। রবার্ট লেভানদোভস্কিকে উপরে রেখে দেম্বেলেকে স্পেস ও স্বাধীনতা দিয়ে মাঠে নামান বার্সা কোচ।

এর উপকারিতা প্রথমার্ধেই টের পায় বার্সেলোনা। মাত্র ১০ মিনিটের মধ্যে তিনবার বিলবাওয়ের জাল ছুঁয়ে ফেলে তারা। ১২ মিনিটে কাছ থেকে হেড করে দলকে প্রথম সাফল্য এনে দেন দেম্বেলে।

১৮ মিনিটে আবারও জাদু দেখান ফরাসি উইঙ্গার। তার দুর্দান্ত পাস খুঁজে নেয় সার্জি রবার্তোকে। স্প্যানিশ ফুলব্যাক শট নিলে উনাই সাইমনকে বোকা বানিয়ে বল জড়িয়ে যায় জালে।

এর চার মিনিট বাদে আবারও আক্রমণে উঠেন দেম্বেলে, এবার দারুণ এক ক্রস জোগান দেন লেভানদোভস্কিকে। সেটা ধরে জোরালো শটে ব্যবধান ৩-০ করেন পোল্যান্ড তারকা।

বিরতির পর প্রথমার্ধের আক্রমণের ধারা বজায় রাখতে পারেনি জাভির শিষ্যরা। তবে খেলা শেষের ১৭ মিনিট আগে আবারও ভেল্কি দেখান দেম্বেলে। বাঁ পাশ থেকে ফেরান তোরেসকে বাড়ান নিখুঁত এক ক্রস। কাছ থেকে বল জালে জড়াতে একটুও বেগ পেতে হয়নি সাবেক ম্যানসিটি ফরোয়ার্ডকে।

Comments

The Daily Star  | English

How Islami Bank was taken over ‘at gunpoint’

Islami Bank, the largest private bank by deposits in 2017, was a lucrative target for Sheikh Hasina’s cronies when an influential business group with her blessing occupied it by force – a “perfect robbery” in Bangladesh’s banking history.

8h ago