সুযোগ কাজে লাগাতে না পেরে হতাশ পিএসজি কোচ

প্রথমার্ধে বেশ কিছু সুযোগ পেয়েছিল পিএসজি। সে সুযোগ কাজে লাগাতে পারলেন না ফরোয়ার্ডরা। উল্টো দ্বিতীয়ার্ধে দুটি গোল হজম করে চ্যাম্পিয়ন্স থেকে ছিটকে যায় দলটি। ফলে স্বাভাবিকভাবেই হতাশ পিএসজি কোচ ক্রিস্তফ গালতিয়ের। সুযোগ কাজে লাগাতে না পারার আক্ষেপ ঝরছে তার কণ্ঠে।

প্রথমার্ধে বেশ কিছু সুযোগ পেয়েছিল পিএসজি। সে সুযোগ কাজে লাগাতে পারলেন না ফরোয়ার্ডরা। উল্টো দ্বিতীয়ার্ধে দুটি গোল হজম করে চ্যাম্পিয়ন্স থেকে ছিটকে যায় দলটি। ফলে স্বাভাবিকভাবেই হতাশ পিএসজি কোচ ক্রিস্তফ গালতিয়ের। সুযোগ কাজে লাগাতে না পারার আক্ষেপ ঝরছে তার কণ্ঠে।

বুধবার রাতে প্রতিপক্ষের মাঠে শেষ ষোলোর দ্বিতীয় লেগের ম্যাচে বায়ার্ন মিউনিখের কাছে ২-০ গোলের ব্যবধানে হেরেছে পিএসজি। এর আগে পার্ক দে প্রিন্সেসে প্রথম লেগে ১-০ গোলে হেরেছিল তারা। দুই লেগ মিলিয়ে ৩-০ ব্যবধানের অগ্রগামিতায় আসরের কোয়ার্টার ফাইনালের টিকিট মিলল জার্মান বুন্ডেসলিগা শিরোপাধারীদের।

ম্যাচ শেষে হতাশা প্রকাশ করে পিএসজি কোচ বলেন, 'এটা অনেক বড় হতাশার। আমাদের এর মোকাবেলা করতে হবে এবং এটা গ্রহণ করতে হবে। ড্রেসিংরুমে সবাই অনেক হতাশ। আমি জানি না এটি শেখার একটি পাঠ কিনা, তবে অনেক হতাশা আছে। আমরা যদি প্রথম গোল করতাম, তাহলে এটা অন্যরকম হতো, কিন্তু আমরা করতে পারিনি।'

মূলত পাওয়া সুযোগ থেকে গোল করতে না পেরেই হতাশ গালতিয়ের, 'আমরা যখন সুযোগ পেয়েছি তখন গোল করতে পারিনি। আমরা প্রথমার্ধে ভালো করেছি, আমরা অনুভব করেছি আমরা প্রতিপক্ষের সঙ্গে ম্যাচ করতে পারি, কিন্তু আমরা আমাদের সুযোগ কাজে লাগাতে করিনি।'

তবে বায়ার্নের বিপক্ষে যে চপে ছিলেন তা স্বীকার করেছেন এ কোচ, 'আমরা এই স্তরে একটি সত্যিই বোকার কতো প্রথম গোল হজম করেছি। হ্যাঁ, বায়ার্নের চাপ ছিল, কিন্তু কখনও কখনও চাপ কাটিয়ে উঠে দীর্ঘক্ষণ খেলতে হবে যাতে লজ্জা পেতে না হয়। আপনি এক ঘন্টার খেলার পর যদি পিছিয়ে থাকেন, তখন এটি কঠিন।'

এই হারে পিএসজিতে নিজের ভবিষ্যৎ কিছুটা হলে অনিশ্চয়তায় পড়েছে তাও স্বীকার করেছেন তিনি, 'আমাদের এটা হজম করতে হবে। খুব তাড়াতাড়ি আমার ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বলতে হবে। (তবে) আমি অনেক শক্তি এবং সংকল্প নিয়ে মৌসুমের শেষ দিকে মনোনিবেশ করছি।'

Comments

The Daily Star  | English

Ex-public administration minister Farhad arrested

Former Public Administration minister Farhad Hossain was arrested from Dhaka's Eskaton area

3h ago