১৯৯৯ সালে ঢাকায় খেলে যাওয়ার কথা ভুলে গেছেন অ্যামব্রোস

Curtly Ambrose

ক্যারিয়ারের শেষ দিকে ২৪ বছর আগে একবার বাংলাদেশে খেলতে এসেছিলেন কার্টলি অ্যামব্রোস। তবে ঢাকায় বাংলাদেশের বিপক্ষে দুই ওয়ানডে খেলে যাওয়ার কথা একদম মনে করতে পারছেন না তিনি।

১৯৯৯ সালের অক্টোবর মাসে বাংলাদেশে দুই ওয়ানডে খেলতে এসেছিল ব্রায়ান লারার ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সেই দলে পেস আক্রমণে বড় নাম ছিলেন অ্যামব্রোস।

বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে প্রথম ওয়ানডেতে ৫ ওভার বল করেন ক্যারিবিয়ান কিংবদন্তি। স্রেফ ৯ রান দিয়ে ছিলেন উইকেটশূন্য। হাবিবুল বাশার, আমিনুল ইসলামদের বিপক্ষে পরের ম্যাচে বল করেন ৭ ওভার। তাকে সেবারও সামধানে খেলে কোন উইকেট দেয়নি বাংলাদেশ। 

এবার বিপিএলের ধারাভাষ্য দিতে এসে আসরের জৌলুস বাড়ানো অ্যামব্রোস দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, এখানে যে খেলতে এসেছিলেন স্কোরকার্ড দেখেই অবাক হয়েছেন,  'অহ, আমি আরও ভেবেছিলাম এই প্রথমবার আমি বাংলাদেশে এসেছি। আমার এমনকি ওই সিরিজের কথা মনেই নাই। কেউ একজন আমাকে স্কোরকার্ড দেখা। বাংলাদেশে থাকার সময়ে আমি আবার আগের সফরের কথা মনে করার চেষ্টা করব।'

বাংলাদেশে খেলতে আসার কথা ভুলে গেলেও এখানকার ক্রিকেটের খোঁজ রাখেন তিনি। ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল খেলতে এলে খেলা দেখেন টিভিতে। সেই অভিজ্ঞতা থেকে মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামের উইকেট সম্পর্কে তার ধারণা ছিল নেতিবাচক। মন্থর ও টার্নিং উইকেট হওয়ায় বরাবরই এখানে হয় কম রানের ম্যাচ। তবে অ্যামব্রোস সোমবার যেদিন প্রথম ধারাভাষ্য দিলেন সেদিন উইকেটের আচরণ দেখা গেল বেশ ভালো। রান হলো প্রচুর। এতে করে এখানকার উইকেট নিয়ে তার ধারণাও বদল হয়ে গেছে,  'উইকেট ভালো হতে দেখা সতেজ ব্যাপার। আগে আমরা দেখেছি এখানকার উইকেট মন্থর ও টার্নিং। এখন যা দেখলাম তাতে কিছুটা ঘাস আছে, এমনকি বল বাউন্সও করছে। পেসারদের উন্নতিতে যা সাহায্য করবে।'

Comments

The Daily Star  | English

Fund crunch hits Rohingyas hard

A humanitarian crisis in Cox’s Bazar Rohingya camps is brewing in the face of funding shortage for the refugees and more arrivals from the conflict-ridden Rakhine state of Myanmar.

10h ago