‘এশিয়া কাপে মুশফিক-সাকিবও ওপেন করতে পারে’

এই বছর ৮টি টি-টোয়েন্টি খেলে ৫টি ভিন্ন উদ্বোধনী জুটি ব্যবহার করেছে বাংলাদেশ। এশিয়া কাপে নিশ্চিতভাবে দেখা যাবে নতুন আরেক জুটি।
Shakib Al Hasan & Mushfiqur Rahim
ফাইল ছবি: বিসিবি

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সবশেষ টি-টোয়েন্টি সিরিজের স্কোয়াডে রাখা হয়েছিল পাঁচ ওপেনার। এশিয়া কাপের স্কোয়াডে আবার স্বীকৃত ওপেনার কেবল দুজনই। দল ঘোষণার দিনই নির্বাচকরা জানিয়েছিলেন, মিডল অর্ডার থেকে বানানো হবে মেক-শিফট ওপেনার। এবার টিম ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ বললেন ওপেন করার ভাবনায় আছেন মুশফিকুর রহিম ও সাকিব আল হাসানও।

এই বছর ৮টি টি-টোয়েন্টি খেলে ৫টি ভিন্ন উদ্বোধনী জুটি ব্যবহার করেছে বাংলাদেশ। এশিয়া কাপে নিশ্চিতভাবে দেখা যাবে নতুন আরেক জুটি।

দলে থাকা স্বীকৃত দুই ওপেনার এনামুল হক বিজয় ও পারভেজ হোসেন ইমনের জায়গা এখনো নড়বড়ে।  বিজয় দীর্ঘদিন পর দলে ফিরে ৬ ম্যাচ খেলে এখনো কিছু করতে পারেননি, ইমন খেলেছেন কেবল এক ম্যাচ।

সোমবার মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে খালেদ মাহমুদ জানালেন ওপেনিংয়ে তাদের বিকল্প ভাবনা,  'আমাদের ওপেনাররা কেউ ভালো করছে না। এটা মাথায় নিতে হবে। জিম্বাবুয়েতে আমরা কয়েকজনকে দেখেছি, ভালো করেনি। আমাদের মেক-শিফট করতে হবে। বিভিন্ন উইকেটের পরিকল্পনা করে হয়তো আমরা মেক-শিফট করব। কে হবে বা কে করবে না, এটা এখনই বলছি না। তবে আমরা অনেক চিন্তা করেছি।'

'স্বীকৃত ওপেনার এখানে আছে বিজয় (এনামুল) ও পারভেজ ইমন। তবে বাকি অনেকেই কিন্তু লোকাল ক্রিকেটে ওপেন করেছে। আমরা ওভাবেই ভাবছি। মুশফিক হতে পারে, সাকিবও হতে পারে। মিরাজ হতে পারে, শেখ মেহেদিও ওপেন করেছে। সুতরাং অনেকগুলো অপশন আছে আমাদের হাতে।'

৩০ অগাস্ট আফগানিস্তানের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচেই ওপেনিংয়ে দেখা যেতে পারে চমক। এশিয়া কাপে বাংলাদেশ করতে চায় এই পরীক্ষা নিরীক্ষা, 'অভিজ্ঞদের মধ্যে থেকে খুঁজে বের করতে চাই, যারা টি-টোয়েন্টি অনেক খেলেছে। কিংবা যারা ঘরোয়া ক্রিকেটে কিছু কিছু ক্ষেত্রে ওপেন করেছে। তাদেরকে আমরা চিন্তা করতে পারি, কারও ব্যাটিং পজিশন বদলে দিয়ে। এশিয়া কাপে আমরা করতে পারি এসব।'

Comments

The Daily Star  | English

Create right conditions for Rohingya repatriation: G7

Foreign ministers from the Group of Seven (G7) countries have stressed the need to create conditions for the voluntary, safe, dignified, and sustainable return of all Rohingya refugees and displaced persons to Myanmar

5h ago