বড় জয়ের পথে বাংলাদেশ
প্রথম দুই ওয়ানডের থেকেও শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের পুঁজিটা কম। কিন্তু এই ম্যাচেই এখন জেতার আশাটা বেশি উজ্জ্বল। ২৫৭ রান তাড়ায় নেমে যে মাত্র ৭৭ রানে ৭ উইকেট হারিয়ে ফেলেছে জিম্বাবুয়ে।
২৫৭ রান তাড়ায় নেমে হাসান মাহমুদের প্রথম ওভারেই ফিরে যান টাকুদওয়ানশে কাইটানো। মেহেদী হাসান মিরাজের পরের ওভারে পাগলাটে শট খেলে উইকেট ছুঁড়ে দেন টাডিওয়ানশে মারুমানি।
৭ রানে ২ উইকেট হারানো অবস্থা থেকে জুটি গড়ে প্রতিরোধ করতে পারেননি ওয়েসলি মাধভেরে। অভিষিক্ত পেসার ইবাদত হোসেনের বাড়তি লাফানো বলে পয়েন্ট ধরা দেন তিনি। ঠিক পরের বলেই সবচেয়ে বড় উইকেট পেয়ে যায় বাংলাদেশ। দারুণ ইয়র্কারের আগের দুই ম্যাচে সেঞ্চুরি করা সিকান্দার রাজাকে বোল্ড করে দেন ইবাদত।
১৮ রানে ৪ উইকেট পড়ে যায় স্বাগতিকদের। এই ১৮ রানের মধ্যে ১৪ রানই আসে অতিরিক্ত খাতা থেকে। প্রথম ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান দলের চাপে ছিলেন ভরসা। বল হাতে নিয়েই তাইজুল ইসলাম ফেরান তাকে। জোরালো এলবিডব্লিউর আবেদনে সাড়া দেন আম্পায়ার।
টনি মুনিয়োঙ্গাও পরে শিকার তাইজুলের। তাইজুলের স্পিনে বেরিয়ে এসে উড়াতে গিয়ে স্টাম্পিং হয়ে ফেরেন ১৮ বলে ১৩ রান করা তরুণ। লুক জঙ্গুই থিতু হয়েই থামান দৌড়। মোস্তাফিজুর রহমানের বলে অহেতুক উড়িয়ে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ১৫ রান করে।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ২২ ওভার শেষে জিম্বাবুয়ের স্কোর ৭ উইকেটে ৭৯।
Comments