আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০২৩

ভারত-নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালের আগে পিচ বিতর্ক

ভারত-নিউজিল্যান্ডের প্রথম সেমিফাইনালের আগে বিতর্ক তৈরি হয়েছে পিচ নিয়ে। নক আউট পর্বের এই ম্যাচ সতেজ পিচের বদলে ব্যবহৃত উইকেটে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে বলে খবর প্রকাশ করেছে ক্রিকেট ওয়েবসাইট ইএসপিএন ক্রিকইনফো।

ভারত-নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালের আগে পিচ বিতর্ক

ভারত-নিউজিল্যান্ডের প্রথম সেমিফাইনালের আগে বিতর্ক তৈরি হয়েছে পিচ নিয়ে। নক আউট পর্বের এই ম্যাচ সতেজ পিচের বদলে ব্যবহৃত উইকেটে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে বলে খবর প্রকাশ করেছে ক্রিকেট ওয়েবসাইট ইএসপিএন ক্রিকইনফো।
ভারত বনাম নিউজিল্যান্ড

ভারত-নিউজিল্যান্ডের প্রথম সেমিফাইনালের আগে বিতর্ক তৈরি হয়েছে পিচ নিয়ে। নক আউট পর্বের এই ম্যাচ সতেজ পিচের বদলে ব্যবহৃত উইকেটে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে বলে খবর প্রকাশ করেছে ক্রিকেট ওয়েবসাইট ইএসপিএন ক্রিকইনফো।

ক্রিকইনফো জানায়, প্রথমে সেমিফাইনাল ম্যাচটি হওয়ার কথা ছিলো ওয়াংখেড়ের ৭ নম্বর উইকেটে। যে উইকেটে টুর্নামেন্টের কোন ম্যাচ হয়নি।

কিন্তু এই সিদ্ধান্ত বদল করে খেলা ৬ নম্বর পিচে নেওয়া হয়েছে। যেটাতে এরমধ্যে হয়েছে দুই ম্যাচ। যেখানে দক্ষিণ আফ্রিকা ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৩৯৯ রান করে ২২৯ রানে জিতেছিলো। ভারত শ্রীলঙ্কাকে হারিয়েছিলো ৩০২ রানে।

সূত্রের বরায়ে ইএসপিএন ক্রিকইনফো জানায়, ৬-৮-৬-৮-৭ এই রোটেশনে হওয়ার কথা ছিল ওয়াংখেড়ের ম্যাচগুলো। কিন্তু ৭ নম্বর পিচ আর ব্যবহৃত হচ্ছে না।

আইসিসির প্লেয়িং কন্ডিশন অনুযায়ী,  পিচ বাছাই করার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মাঠ কর্তৃপক্ষের।  এক্ষেত্রে মুম্বাই ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনই পালন করছে এই দায়িত্ব।

স্থানীয় আয়োজকদের সঙ্গে আইসিসির পিচ পরামর্শক অ্যান্ডি অ্যাটকিনসনও যুক্ত আছেন।

ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য ডেইলি মেইল প্রতিবেদনে জানায়, অ্যাটকিনসন নাকি এমন বদলে হতাশা প্রকাশ করছেন। একটি ফাঁস হওয়া মেইলে তিনি ধারণা প্রকাশ করেছে, আহমেদাবাদে ফাইনালের পিচও নিজেদের পছন্দমতন বেছে নেওয়ার চিন্তায় হাঁটছে আয়োজকরা।

নকআউট ম্যাচ সতেজ পিচে খেলা হওয়ার কোন বাধ্যবাধকতা নেই আইসিসির। ২০১৯ সালের বিশ্বকাপ সেমিফাইনাল আয়োজিত হয়েছিল সতেজ পিচে৷ তবে ২০২২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দুটি সেমিফাইনালই হয় ব্যবহৃত উইকেটে।

ব্যবহৃত উইকেটে খেলা হলে স্পিনাররা বাড়তি সুবিধা পান৷ মজার কথা হলো এবার বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি ছন্দে আছেন বরং ভারতের পেসাররা৷ তাদের কাছাকাছি মানের পারফরম্যান্সও নেই অন্য কোন দলের পেসারদের।

Comments

The Daily Star  | English

Floods cause Tk 14,421 crore damage in eastern Bangladesh: CPD study

The study highlighted that the damage represents 1.81 percent of the national budget for fiscal year (FY) 2024-25

2h ago