আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০২৩

কেমন হবে ফাইনালের উইকেট?

আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে রোববার বিশ্বকাপের ফাইনালে নামবে ভারত ও অস্ট্রেলিয়া। বিশ্বের সবচেয়ে বড় এই মাঠে আছে ১১টি উইকেট। প্রতিটা উইকেটের ধরণই আলাদা।

কেমন হবে ফাইনালের উইকেট?

আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে রোববার বিশ্বকাপের ফাইনালে নামবে ভারত ও অস্ট্রেলিয়া। বিশ্বের সবচেয়ে বড় এই মাঠে আছে ১১টি উইকেট। প্রতিটা উইকেটের ধরণই আলাদা।
Pat Cummins | কেমন হবে ফাইনালের উইকেট?
নিজের মোবাইল ফোনে ফাইনালের উইকেটের ছবি তুলছেন প্যাট কামিন্স

ভারত-নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালের আগে পিচ বদল নিয়ে তৈরি হয় বিতর্ক। স্বাগতিকদের চাওয়ায় ব্যবহৃত উইকেটে খেলা হচ্ছে বলে বের হয় খবর। তবে সেই ব্যবহৃত উইকেটে হয়েছে রানবন্যা, স্পিনারদের বদলে দাপট দেখান পেসাররা। বিতর্কটা তাই আর ডানা গজাতে পারেনি।  তবে ফাইনালের আগেও অবধারিতভাবে পিচ নিয়ে আগ্রহ কম না।

আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে রোববার বিশ্বকাপের ফাইনালে নামবে ভারত ও অস্ট্রেলিয়া। বিশ্বের সবচেয়ে বড় এই মাঠে আছে ১১টি উইকেট। প্রতিটা উইকেটের ধরণই আলাদা।

এক থেকে পাঁচ নম্বর উইকেট স্থানীয় কালো মাটির। যেখানে ভালো বাউন্স পাওয়া যায়। সীমিত সংস্করণে যা বেশ সহায়ক।

অন্যদিকে ৬ থেকে ১১ নম্বর উইকেট লাল পলিমাটির। যা মুম্বাই থেকে আনা। এসব উইকেটে স্পিনাররা সুবিধা পান, সাধারণত টেস্ট ম্যাচের জন্য সহায়ক।

যদিও আহমেদাবাদের উইকেট এমনিতে বেশ স্পোর্টিং। যেখানে ব্যাটার-বোলার সবার জন্যই কিছু না কিছু আছে। শুরুর দিকে পেসাররা সুবিধা পান, মাঝের ওভারে দাপট দেখান স্পিনাররা।

এরকমই কোন উইকেটে ফাইনাল হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। যে উইকেটে ফাইনাল হবে সেটিও ব্যবহৃত উইকেট হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।

আহমেদাবাদে বিশ্বকাপের এই পর্যন্ত চার ম্যাচ হয়েছে। যাতে আগে বোলিং করা দল জিতেছে তিনটিতেই।

বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচটিই হয় এই মাঠে। যেখানে ইংল্যান্ডের ২৮৩ রান ৮২ বল আগেই পেরিয়ে যায় নিউজিল্যান্ড। এই মাঠে পাকিস্তানকে ১৯১ রানে আটকে ৭ উইকেটে জেতে ভারত। সর্বশেষ যে ম্যাচ হয়েছিল আফগানিস্তান ও দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যে তাতে স্পিনাররা বাড়তি সুবিধা তেমন একটা পাননি। গড়ে ২৬০ রানের উইকেটে পরে ব্যাট করা দলই সুবিধা পেয়ে আসছে।

Comments

The Daily Star  | English
Impact of esports on Bangladeshi society

From fringe hobby to national pride

For years, gaming in Bangladesh was seen as a waste of time -- often dismissed as a frivolous activity or a distraction from more “serious” pursuits. Traditional societal norms placed little value on gaming, perceiving it as an endeavour devoid of any real-world benefits.

18h ago