বেশিরভাগ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান মূল্যস্ফীতি ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিকূলতার কারণে টিকে থাকার লড়াই করছে।
প্রাক্কলন অনুসারে, আগামী অর্থবছরে চলতি মূল্যে জিডিপি ৫১৭ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলারে (৬৩ লাখ ১৫ হাজার ৯২৩ কোটি টাকা) পৌঁছাবে।
সরকারি তথ্য বলছে—২০২৩-২৪ অর্থবছরে দেশের বিনিয়োগ-জিডিপি অনুপাত শূন্য দশমিক ২৫ শতাংশ পয়েন্ট কমে ৩০ দশমিক ৭০ শতাংশ হয়েছে। ফলে, ভবিষ্যতে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কমে যেতে পারে।
জানুয়ারিতে টানা দ্বিতীয় মাসের মতো মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। কিন্তু তাতে রিকশাচালক আহসানের কষ্ট কিছু কমেনি, তবে তার পরিবারের জীবনযাত্রার মান কমেছে।
তিনি জানান, বাইরে থেকে দৃশ্যমান সমস্যা তো ছিলই, অভ্যন্তরীণ সমস্যা ছিল আরও তীব্র—বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দ্রুত কমছিল, মূল্যস্ফীতি বাড়ছিল এবং ব্যাল্যান্স অব পেমেন্ট ছিল নেগেটিভ।
চলতি অর্থবছরের জন্য ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য ধরা হয়েছে এক লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।
গত বছরের মাঝামাঝি দেশে গণঅভ্যুত্থানের মুখে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়। এই রাজনৈতিক পরিবর্তন অর্থনৈতিক কার্যক্রম ব্যাহত হলে সার্বিক স্থিতিশীলতা ও সুশাসন নিয়ে সন্দেহ হয়। মূলত বিদেশি বিনিয়োগ এসবের ওপর...
এর মধ্যে প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ডলার বাজেট সহায়তায় খরচ হবে।
সুদহার বাড়ানোয় নির্দিষ্ট আয়ের মানুষ কিছুটা স্বস্তি পাবে। উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে অনেকের প্রকৃত আয় প্রায় দুই বছর ধরে কমে যাচ্ছে।
চীনের অর্থনীতি স্থিতিশীল বলে জানিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
জুলাইয়ে ১ লাখ ৪০ হাজারের বেশি পর্যটক শ্রীলঙ্কা ভ্রমণ করেন।
কেন ব্যাংকগুলো আমানত গ্রহণে তেমন কোনো সাফল্য দেখাতে পারেনি? কিছু ব্যাংকে খেলাপি ঋণের হার বেশি কেন?
‘সারা বিশ্বে ডলার সংকট রয়েছে এবং আমাদের ওপরও এর প্রভাব রয়েছে। কিন্তু তারপরও আমি বলব আমাদের দেশের অর্থনীতি গতিশীল রয়েছে।’
২০১৬ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত জিডিপির শতাংশ হিসেবে বাংলাদেশে শিক্ষাখাতে গড় ব্যয় ছিল ৪১টি স্বল্পোন্নত দেশের মধ্যে পঞ্চম সর্বনিম্ন।
মহামারি-পরবর্তী সময়ে অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে ২০২১ সালের অক্টোবরে চালু করা দ্বিতীয় কর্মসূচির আওতায় এ ঋণ দেওয়া হচ্ছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সরকারের ব্যাপক হারে ঋণ নেওয়ার কারণে চলতি অর্থবছরে মুদ্রাস্ফীতি ৯ শতাংশ থেকে কমেনি বলে জানিয়েছেন বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) তালিকাভুক্ত ৫৭ বিমা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৫৩টির দাম বেড়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনা অতিমারী এবং রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধসহ নানা প্রতিকূলতার মাঝে দেশের অর্থনীতিকে গতিশীল রাখাই আমাদের প্রচেষ্টা। এজন্য আমরা প্রাণপণ চেষ্টা করে যাচ্ছি।
আগামী বছরগুলোতে উচ্চ মূল্যস্ফীতি, ঋণ সংকট ও দ্রব্যমূল্যের ধাক্কা- এ ৩টি বিষয়কে বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রধান ঝুঁকি হিসেবে চিহ্নিত করেছে ওয়ার্ল্ড ইকোনোমিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ)।