মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সম্প্রতি আদালতে দেওয়া এক প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে রংপুরের তাজহাট মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান এই আদেশ দিয়েছেন।
তিনি বলেন, না বুঝেই ময়নাতদন্ত রিপোর্ট নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা হচ্ছে।
রংপুর মেট্রোপলিটন তাজহাট ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক আসাদুজ্জামান এই আদেশ দেন
বরখাস্ত এই দুই সদস্য পুলিশ লাইনে নজরদারিতে ছিলেন।
আজ রোববার দুপুরে নিহত আবু সাঈদের বড় ভাই রমজান আলী বাদী হয়ে আদালতে এই মামলা করেন।
গত ১৬ জুলাই বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে পার্ক মোড়ে পুলিশ ও ছাত্রলীগ-যু্বলীগের সঙ্গে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এদিন পুলিশের গুলিতে আবু সাঈদের মৃত্যু হয়।
রমজান আলী বলেন, শেখ হাসিনা জোর-জবরদস্তি করে ডেকে নিয়ে গেছে, আর ইনি (দায়িত্বে) আসার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের বাসায় আসছেন। এটাতো আমাদের সৌভাগ্য।
দ্বিতীয় বিজয় ধরে রাখতে শিক্ষার্থীদের আহ্বান জানিয়ে ড. ইউনূস বলেন, ‘এবার যেন ব্যর্থ না হয়। ব্যর্থ করার জন্য বহু লোক দাঁড়িয়ে আছে।'
‘এটা আবু সাঈদের বাংলাদেশ, যেখানে কোনো ভেদাভেদ নেই।’
রমজান আলী বলেন, শেখ হাসিনা জোর-জবরদস্তি করে ডেকে নিয়ে গেছে, আর ইনি (দায়িত্বে) আসার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের বাসায় আসছেন। এটাতো আমাদের সৌভাগ্য।
দ্বিতীয় বিজয় ধরে রাখতে শিক্ষার্থীদের আহ্বান জানিয়ে ড. ইউনূস বলেন, ‘এবার যেন ব্যর্থ না হয়। ব্যর্থ করার জন্য বহু লোক দাঁড়িয়ে আছে।'
‘এটা আবু সাঈদের বাংলাদেশ, যেখানে কোনো ভেদাভেদ নেই।’
হেলিকপ্টারযোগে ড. ইউনূসের পীরগঞ্জের জাফরপাড়া বাবনপুর গ্রামে পৌঁছানোর কথা রয়েছে।
কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আবু সাঈদ রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন।
‘প্রাথমিক তদন্তে ওই দুই পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে অপেশাদার আচরণ ও জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশনা না মানার অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে।’
এজাহারে মাহিমের নাম ছিল না কিন্তু তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
কোনো শিক্ষক, লেখক, কবি, সাহিত্যিক কেউই ছাত্রদের পাশে দাঁড়ানোর প্রয়োজন বোধ করেননি। এই অভাববোধ, ক্ষেদ থেকেই সাঈদ যেন নিজেই হয়ে উঠলেন একজন শামসুজ্জোহা।
‘আমি মাত্র মামলা দায়ের করেছি। তদন্তকারী কর্মকর্তা তথ্য যাচাই করবেন।’
কেবলমাত্র অহমিকা ও নিশ্চিত দায়মুক্তি ছাড়া আর কোনোভাবেই এই হত্যাকাণ্ডকে ন্যায্যতা দেওয়া সম্ভব না।