বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সংকলিত তথ্য অনুযায়ী, গত অর্থবছরে রিফাইনারদের অপরিশোধিত চিনি আমদানির পরিমাণ ছিল ১৩ লাখ ৮৬ হাজার টন, যা আগের বছরের তুলনায় ২৫ শতাংশ কম।
ডলার ঘাটতি ও টাকার অবমূল্যায়নের কারণে আমদানি খরচ বেড়ে যাওয়ায় এ দৃশ্য দেখা যাচ্ছে।
বেনাপোল আমদানি রপ্তানিকারক সমিতির সিনিয়র সহ সভাপতি আমিনুল হক জানান, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা, ডলার সংকটের কারণে গত কয়েক বছর ধরে এলসির সংখ্যা কমিয়েছে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো।
অন্যান্য সময়ের তুলনায় রোজার মাসে ফলের চাহিদা যথেষ্ট বাড়ে।
এই পণ্যগুলো হলো- ভোজ্যতেল, ছোলা, ডাল, মটর, পেঁয়াজ, মসলা, চিনি ও খেজুর।
প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আহসান খান চৌধুরী বলেছেন, দেশের বন্দরগুলোতে দুর্বল ব্যবস্থাপনার কারণে আমদানির চেয়ে পণ্য রপ্তানি সহজ।
আজ বন্ধ থাকায় দুই দেশের বন্দর এলাকায় কয়েক হাজার পণ্য বোঝাই ট্রাক দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গতকাল বুধবার পর্যন্ত রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২০ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলারে, যা গত ৪ অক্টোবর ছিল ২১ দশমিক ০৫ বিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশ রিকন্ডিশন্ড ভেহিকেলস ইমপোর্টার্স অ্যান্ড ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশনের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বরে রিকন্ডিশন্ড গাড়ি আমদানি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১০ শতাংশ কমেছে।
আজ বন্ধ থাকায় দুই দেশের বন্দর এলাকায় কয়েক হাজার পণ্য বোঝাই ট্রাক দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গতকাল বুধবার পর্যন্ত রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২০ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলারে, যা গত ৪ অক্টোবর ছিল ২১ দশমিক ০৫ বিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশ রিকন্ডিশন্ড ভেহিকেলস ইমপোর্টার্স অ্যান্ড ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশনের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বরে রিকন্ডিশন্ড গাড়ি আমদানি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১০ শতাংশ কমেছে।
ধীর গতির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিয়ে ২০২২-২৩ অর্থবছর শেষ করেছিল বাংলাদেশ। চলতি অর্থবছরেও একই প্রবণতা অব্যাহত আছে।
গত অর্থবছরে বাংলাদেশ ১ লাখ ১৮ হাজার টন গুঁড়ো দুধ ও ক্রিম আমদানি করেছে, যা গত আট বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, চলমান উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে অনেকেই সংসারের খরচ সাশ্রয়ে দুগ্ধজাত খাবার ও...
গত ১৯ আগস্ট ভারত সরকারের ৪০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর সোমবার থেকে হিলি দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়।
আমদানি করা ৪ হাজার ৭৮৮ ধরনের পণ্যের মধ্যে ২৫টি পণ্যের জন্য ব্যয় হয়েছে ২ লাখ ৩২ হাজার কোটি টাকা।
গত অর্থবছরে চীনে বাংলাদেশের রপ্তানি ৬৭৭ মিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে, যা গত ৩ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুসারে, ২০২১-২২ অর্থবছরে রপ্তানির পরিমাণ ছিল ১০ দশিমিক ৪১ বিলিয়ন ডলার।
চীন বলছে, আমদানি করা খাদ্যের নিরাপত্তা রক্ষায় এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।