ইসরায়েল এই যুদ্ধে আন্তর্জাতিক মানবিক আইনকে উপেক্ষা করছে। জাতিসংঘের অবকাঠামোর ওপর হামলার ঘটনাগুলো এর স্পষ্ট প্রমাণ
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী জানিয়েছে, এর আগে এই এলাকায় অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজন হামাস সদস্যকে তারা হত্যা করেছে এবং এই ভবনের নিচে একটি সুড়ঙ্গ পথ ধ্বংস করেছে।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী আইডিএফ দাবি করেছে, ফিলিস্তিনে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ পরিচালিত আল-জাউনি স্কুলের হামলার লক্ষ্য ছিল হামাসের ‘জঙ্গিরা’। এই দাবি নাকচ করে বিবৃতি দিয়েছে...
সংস্থাটি জানায়, যুদ্ধ শুরুর আগে এই শিশুদের মধ্যে তিন লাখ ইউএনআরডিব্লিউএ পরিচালিত স্কুলগুলোতে পড়ালেখা করত।
গাজার সরকারি গণমাধ্যম কার্যালয়ের মুখপাত্র ইসমাইল আল-থাওয়াবতা বলেন, ‘মধ্য গাজার আল-আকসা হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার জন্য অসংখ্য আহত মানুষ এসেছেন। এ ছাড়া অনেকের মরদেহও এখানে নিয়ে আসা হচ্ছে।’
সোমবার প্রকাশিত এক বিবৃতিতে অ্যামনেস্টি দেশগুলোকে তাদের সিদ্ধান্ত বদলানোর অনুরোধ জানায়। তারা যুক্তি দেয়, এ ধরনের সিদ্ধান্ত ‘২০ লাখ ফিলিস্তিনির দুর্ভোগ আরও বাড়াবে। তারা ইতোমধ্যে গণহত্যা ও পরিকল্পিত...