মূলত তৈরি পোশাক পণ্যের চালান বৃদ্ধি পাওয়ায় রপ্তানি বেড়েছে।
মূলত যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, চীন, ভারত ও নেপালে প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি করা হয়।
এবারের মেলায় ৩০৪ স্টল ও প্যাভিলিয়নের মধ্যে নয়টি ছিল ভারত, সিঙ্গাপুর, হংকং, ইন্দোনেশিয়া ও তুরস্কের প্রতিষ্ঠানগুলোর।
তবে জানুয়ারির রপ্তানি মাসিক লক্ষ্যমাত্রা ৫ দশমিক ৭৬ বিলিয়ন ডলারের চেয়ে শূন্য দশমিক ৬৯ শতাংশ কম।
পশ্চিমের খুচরা বিক্রেতা ও ব্র্যান্ডগুলোর দোকানে পোশাক মজুত থাকায় ও ক্রেতারা উচ্চ মূল্যস্ফীতিতে ভোগায় গত বছর পোশাক রপ্তানি কম হয়েছে।
২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশ ব্যাংক ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) চালানের পরিমাণের তথ্যে ব্যবধান ছিল ১২ দশমিক ০৮ বিলিয়ন ডলার, যা অন্তত আট বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের অক্টোবরে রপ্তানি আয় এসেছে ৩ দশমিক ৭৬ বিলিয়ন ডলার, যা এক বছর আগে ছিল ৪ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার।
দেশের তৈরি পোশাক কারখানাগুলো রাশিয়ার খুচরা বিক্রেতা ও ব্র্যান্ডের চাহিদা অনুযায়ী পণ্য সরবরাহ করতে থাকায় বিকল্প পথে রপ্তানি বন্ধ হয়নি।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর এই তিন মাসে মসলা রপ্তানি থেকে বাংলাদেশ ১১ দশমিক ২৫ মিলিয়ন ডলার আয় করেছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের অক্টোবরে রপ্তানি আয় এসেছে ৩ দশমিক ৭৬ বিলিয়ন ডলার, যা এক বছর আগে ছিল ৪ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার।
দেশের তৈরি পোশাক কারখানাগুলো রাশিয়ার খুচরা বিক্রেতা ও ব্র্যান্ডের চাহিদা অনুযায়ী পণ্য সরবরাহ করতে থাকায় বিকল্প পথে রপ্তানি বন্ধ হয়নি।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর এই তিন মাসে মসলা রপ্তানি থেকে বাংলাদেশ ১১ দশমিক ২৫ মিলিয়ন ডলার আয় করেছে।
গত বছরের আগস্টে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি তার আগের বছরের চেয়ে ৩৬ শতাংশ বেড়েছিল, যা এবার হয়েছে ৩ দশমিক ৮ শতাংশ।
গত অর্থবছরে চীনে বাংলাদেশের রপ্তানি ৬৭৭ মিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে, যা গত ৩ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুসারে, সারাবিশ্বে হ্যাট-ক্যাপের অন্যতম প্রধান সরবরাহকারী হিসেবে আবির্ভূত হওয়ায় ২০২২-২৩ অর্থবছরে দেশের রপ্তানি আয় আগের বছরের তুলনায় ২২ দশমিক ৭১ শতাংশ বেড়েছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী, ২০২১-২২ অর্থবছরে দুই চাকার এই বাহন রপ্তানি করে বাংলাদেশের আয় হয়েছে ১৪২.২৪ মিলিয়ন ডলার।
বিদায়ী অর্থবছরে রপ্তানি আয় ৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ বেড়ে ৫৫ দশমিক ৫৫ বিলিয়ন ডলার হয়েছে
আজ বৃহস্পতিবার রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) থেকে প্রকাশিত তথ্যে এ কথা জানা গেছে।
ডিসেম্বরে পণ্য রপ্তানি থেকে আয় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৯ দশমিক ৩৩ শতাংশ বেড়ে ৫ দশমিক ৩৭ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে, যা বাংলাদেশে ১ মাসে রপ্তানি আয়ের একটি রেকর্ড।