এপ্রিলে বাংলাদেশ ৩ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি করেছে
মূলত তৈরি পোশাক পণ্যের চালান বৃদ্ধি পাওয়ায় রপ্তানি বেড়েছে।
মূলত যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, চীন, ভারত ও নেপালে প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি করা হয়।
এবারের মেলায় ৩০৪ স্টল ও প্যাভিলিয়নের মধ্যে নয়টি ছিল ভারত, সিঙ্গাপুর, হংকং, ইন্দোনেশিয়া ও তুরস্কের প্রতিষ্ঠানগুলোর।
তবে জানুয়ারির রপ্তানি মাসিক লক্ষ্যমাত্রা ৫ দশমিক ৭৬ বিলিয়ন ডলারের চেয়ে শূন্য দশমিক ৬৯ শতাংশ কম।
পশ্চিমের খুচরা বিক্রেতা ও ব্র্যান্ডগুলোর দোকানে পোশাক মজুত থাকায় ও ক্রেতারা উচ্চ মূল্যস্ফীতিতে ভোগায় গত বছর পোশাক রপ্তানি কম হয়েছে।
২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশ ব্যাংক ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) চালানের পরিমাণের তথ্যে ব্যবধান ছিল ১২ দশমিক ০৮ বিলিয়ন ডলার, যা অন্তত আট বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের অক্টোবরে রপ্তানি আয় এসেছে ৩ দশমিক ৭৬ বিলিয়ন ডলার, যা এক বছর আগে ছিল ৪ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার।
দেশের তৈরি পোশাক কারখানাগুলো রাশিয়ার খুচরা বিক্রেতা ও ব্র্যান্ডের চাহিদা অনুযায়ী পণ্য সরবরাহ করতে থাকায় বিকল্প পথে রপ্তানি বন্ধ হয়নি।
ডিসেম্বরে পণ্য রপ্তানি থেকে আয় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৯ দশমিক ৩৩ শতাংশ বেড়ে ৫ দশমিক ৩৭ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে, যা বাংলাদেশে ১ মাসে রপ্তানি আয়ের একটি রেকর্ড।
নারায়ণগঞ্জের পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী এক্সিবিশন সেন্টারে (বিবিসিএফইসি) ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার ২৭তম আসরের সব প্রস্তুতি শেষ হয়েছে।
উচ্চ পরিবহণ খরচ ও দাম বৃদ্ধির কারণে চলতি অর্থবছরের জুলাই-অক্টোবর সময়কালে সবজি রপ্তানি থেকে বাংলাদেশের আয় ৬ বছরের মধ্যে কমে সর্বনিম্ন পর্যায়ে এসেছে।
ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রা, চীন থেকে অর্ডার স্থানান্তর এবং ফ্যাশনে পরিবর্তনসহ বেশকিছু কারণে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশ হয়ে উঠেছে অন্যতম প্রধান সোয়েটার প্রস্তুতকারী দেশ।
বিশ্বব্যাপী প্যাকেজিং, প্রিন্টিং ও পাবলিকেশন খাতের হাজার বিলিয়ন ডলারের বাজার ধরতে সরকারি-বেসরকারি বিনিয়োগসহ আন্তর্জাতিক বাজার অনুসন্ধানে সরকারের সহযোগিতা চেয়েছেন প্রিন্টিং খাতের ব্যবসায়ীরা।
চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে রপ্তানি আয় আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ১৫ শতাংশ বেড়ে ৩ দশমিক ৯৮ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।