ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যকার সংঘাতের সাম্প্রতিক ইতিহাস তুলে ধরেছে দ্য নিউইয়র্ক টাইমস।
গতকাল শুক্রবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের ‘মিটিং অন থ্রেটস টু ইন্টারন্যাশনাল পিস অ্যান্ড সিকিউরিটি’ শীর্ষক বৈঠকে ইরান এই অভিযোগ আনে ।
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে ইরান। এতে অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন।
ইসরায়েলি নিরাপত্তা সূত্র জানিয়েছে, মোসাদের কমান্ডোরা শুক্রবার ইসরায়েলি হামলার আগে ইরানের মধ্যে বেশ কয়েকটি গোপন অভিযান পরিচালনা করেছিল।
ইরানের সরকারি টিভি চ্যানেল জানিয়েছে, ইরানের বিপ্লবী রক্ষীবাহিনীর একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও শহরের পূর্বাঞ্চল আক্রান্ত হয়েছে। এসব জায়গায় আগুন ও ধোঁয়া দেখা গেছে এবং বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফি ডেফরিন বলেছেন, পাল্টা হামলা চালাতে ইসরায়েলের দিকে প্রায় ১০০ ড্রোন পাঠিয়েছে ইরান।
ইরানের ওপর হামলার জন্য ইসরায়েলকে নিন্দা জানিয়েছে সৌদি আরব
টিভিতে প্রচারিত সংবাদে বলা হয়, ‘সশস্ত্র বাহিনীর চিফ অব স্টাফ মেজর জেনারেল মোহাম্মাদ বাঘেরি নিহত হয়েছেন।’
নেতানিয়াহু হুশিয়ারি দেন, ইরানের বিরুদ্ধে বড় আকারের সামরিক অভিযানের শুরুতে এটা ছিল প্রথম পর্যায়ের হামলা।
ইরানের ওপর হামলার জন্য ইসরায়েলকে নিন্দা জানিয়েছে সৌদি আরব
টিভিতে প্রচারিত সংবাদে বলা হয়, ‘সশস্ত্র বাহিনীর চিফ অব স্টাফ মেজর জেনারেল মোহাম্মাদ বাঘেরি নিহত হয়েছেন।’
নেতানিয়াহু হুশিয়ারি দেন, ইরানের বিরুদ্ধে বড় আকারের সামরিক অভিযানের শুরুতে এটা ছিল প্রথম পর্যায়ের হামলা।
তেহরান ও অন্যান্য শহরে ইসরায়েলি হামলার কয়েক ঘণ্টা পর খামেনি তার বক্তব্যে বলেন, ‘জায়নবাদি শাসকদের জন্য ভয়াবহ শাস্তি অপেক্ষা করছে।‘
শুক্রবার সকালে তাসনিম সংবাদ সংস্থার বরাত দিয়ে রাষ্ট্রীয় টিভিতে আইআরজিসি প্রধানের মৃত্যুসংবাদ প্রচার করা হয়। সংবাদ প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ‘রাতভর ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছেন সালামি।’
ইরানের গণমাধ্যম ও প্রত্যক্ষদর্শীরা বেশ কয়েকটি অবস্থানে বিস্ফোরণের তথ্য দিয়েছেন, যার মধ্যে তেহরানের মূল ইউরেনিয়াম পরিশোধনকেন্দ্রও অন্তর্ভুক্ত।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ইরানকে পারমাণবিক ক্ষমতাধর হতে দেবে না যুক্তরাষ্ট্র।
ইরানের ইসলামী বিপ্লবের নেতা আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনির মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বর্তমান নেতা আলি খামেনি।
ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেন, ইরান কারও নির্দেশ অনুযায়ী পরিচালিত হয় না। উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির প্রশ্নে কারও কাছ থেকে অনুমতি নেওয়াকেও প্রয়োজনীয় ভাবে না দেশটি।
২০২৩ সালে চীনের মধ্যস্থতায় ইরান ও সৌদি আরবের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক পুন:স্থাপন হয়। সে সময় চীনের এই অর্জনকে বিশ্লেষকরা ‘বিস্ময়কর’ সাফল্য বলে অভিহিত করেছিলেন।