ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেন, ইরান কারও নির্দেশ অনুযায়ী পরিচালিত হয় না। উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির প্রশ্নে কারও কাছ থেকে অনুমতি নেওয়াকেও প্রয়োজনীয় ভাবে না দেশটি।
২০২৩ সালে চীনের মধ্যস্থতায় ইরান ও সৌদি আরবের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক পুন:স্থাপন হয়। সে সময় চীনের এই অর্জনকে বিশ্লেষকরা ‘বিস্ময়কর’ সাফল্য বলে অভিহিত করেছিলেন।
তেহরানে আয়োজন করা হয়েছিল তৃতীয় ইরান-আফ্রিকা অর্থনৈতিক সহযোগিতা সম্মেলন। সেই সংবাদ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শিরোনাম না হলেও প্রকাশিত হয়েছিল স্থানীয় পত্র-পত্রিকায়।
আত্মবিশ্বাস নিয়ে নেতানিয়াহু ঘোষণা দেন, ‘ইরানের হাতে কোনো ধরনের পরমাণু অস্ত্র থাকবে না।’
বিস্ফোরণের পর ২৪ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও সেখানে এখনও দাউদাউ করে আগুন জ্বলছে।
আজ সোমবার তেহরানের মুখপাত্র ইসমাইল বাকায়ি বলেন, ‘ড. আরাঘচি এ সপ্তাহের শেষ দিকে মস্কো সফরে যাবেন।’
রোববার এয়ার ফোর্স ওয়ানে সাংবাদিকদের উদ্দেশে ট্রাম্প এই মন্তব্য করেন।
বৈঠকের বিষয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্প শনিবার রাতে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি মনে করি তারা ঠিক হয়ে যাচ্ছে।
নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকের পর ওভাল অফিসে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ট্রাম্প।
রোববার এয়ার ফোর্স ওয়ানে সাংবাদিকদের উদ্দেশে ট্রাম্প এই মন্তব্য করেন।
বৈঠকের বিষয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্প শনিবার রাতে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি মনে করি তারা ঠিক হয়ে যাচ্ছে।
নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকের পর ওভাল অফিসে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ট্রাম্প।
শনিবার ইরানের পার্লামেন্টারি অ্যাফেয়ার্স ভাইস প্রেসিডেন্ট শাহরাম দাবিরিকে তার পদ থেকে বরখাস্তের নির্দেশ দেন দেশটির প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান।
হাঙ্গেরি থেকে সরাসরি ওয়াশিংটনে এসেছেন নেতানিয়াহু। তার মূল লক্ষ্য ইসরায়েলি পণ্য আমদানিতে আরোপিত ১৭ শতাংশ শুল্ক প্রত্যাহার করতে ট্রাম্পকে রাজি করানো। নিদেনপক্ষে শুল্কের হার কমাতে চেষ্টা চালাবেন...
মঙ্গলবার রাতে বাছাইপর্বের বাধা পেরিয়ে এশিয়ার দ্বিতীয় ও সব মিলিয়ে তৃতীয় দল হিসেবে ফুটবলের সর্বোচ্চ মঞ্চের আগামী আসরের টিকিট কেটেছে ইরান।
ট্রাম্প হুশিয়ারি দিয়েছেন, ইরানকে হুতিদের প্রতি সমর্থন বন্ধ করতে হবে।
মাসুদ পেজেশকিয়ান বলেন, আমি তার সঙ্গে আলোচনায় বসব না। যা খুশি তাই করুক।
সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, যুবরাজ খালিদের আনুষ্ঠানিক সফরের উদ্দেশ্য ছিল ওয়াশিংটন ও রিয়াদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করার বিভিন্ন উপায় নিয়ে আলোচনা করা।
ওয়াশিংটনের দাবি, তেল রপ্তানি থেকে অর্জিত রাজস্ব ইরান ‘অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করার কাজে’ ব্যবহার করে। এ কারণে বিধিনিষেধ আরোপ করে এই রাজস্ব উপার্জন বন্ধ করার উদ্যোগ নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।