মূলত ইরানের নাগরিকদের তেহরান ছেড়ে যেতে বলার পরই ট্রাম্পের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এনেছে চীন।
নিহত কমান্ডার আলি শাদমানি ছিলেন আইআরজিসির প্রকৌশল ও নির্মাণ সংস্থা খাতাম আল-আনবিয়া’র কেন্দ্রীয় সদরদপ্তরের প্রধান।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ মন্তব্য করেন, ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়ন সূত্রে ট্রাম্প দেশে ফিরে গেছেন। মূলত মাখোঁর এই মন্তব্যের পরই ট্রাম্প বিষয়টি খোলাসা করেন।
ইসরায়েলি সংস্থা বাজান গ্রুপ সোমবার সন্ধ্যায় জানিয়েছে, রোববার রাতভর হামলায় তাদের নিয়ন্ত্রণাধীন তেল পরিশোধনাগার ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেছে।
বিবৃতির একটি কপি জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের কাছে জমা দিয়েছে ওআইসির পর্যবেক্ষক কার্যালয়। এটি জাতিসংঘের আনুষ্ঠানিক নথি হিসেবে প্রকাশিত হবে।
জোটের নেতাদের যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এই অঞ্চলে অস্থিতিশীলতা ও সন্ত্রাসের মূল উৎস ইরান।’
প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র মজুদ করে তেহরানের হাজারো বাসিন্দা শহর ছাড়তে শুরু করেছেন।
টানা চার দিন ধরে চলছে ইরান-ইসরায়েলের সংঘাত। ইতোমধ্যে উভয় পক্ষ আরও মারাত্মক হামলার হুমকি দিয়েছে।
ইরানের সর্বশেষ ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর আজ সকালে তেল আবিবের বাসিন্দারা ছিলেন উদ্বেগ-আতঙ্কে। সর্বত্র বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি লক্ষ্য করেন সিএনএনের জেরুজালেম সংবাদদাতা জেরেমি ডায়মন্ড।
ইরানের ওপর ইসরায়েলের এই হামলার নিন্দা জানিয়েছে সৌদি আরব ও মালয়েশিয়া।
আইডিএফ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, তারা ইরানের পারমাণবিক ও জ্বালানি স্থাপনায় হামলা এড়িয়ে গেছে। কেননা এর প্রতিক্রিয়ায় ইরান পাল্টা হামলা চালাতে পারে।
‘প্রথম হামলাগুলোতে হয়তো বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা পরীক্ষা করা হয়েছে, যাতে তার ওপর ভিত্তি করে পরবর্তীতে আরও শক্তিশালী হামলা চালানো যায়।’
ইরানের প্রতিরক্ষা বাহিনী ‘তেহরান প্রদেশের আশেপাশের আকাশসীমায় প্রতিপক্ষের লক্ষ্যবস্তু সফলভাবে ধ্বংস করেছে’।
ইরানের রাজধানীতে অন্তত সাতটি বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে।
গাজা ও লেবানন দখলে ইসরায়েলকে সার্বক্ষণিক সহায়তা দেওয়ায় ‘যুক্তরাষ্ট্র ও কিছু পশ্চিমা দেশ’কে উদ্দেশ্য করে নিন্দা জানান ইরানের প্রেসিডেন্ট।
সম্প্রতি গাজায় গণহত্যা ও লেবাননে ইসরায়েলের চলমান অভিযানের মাঝে আবার সম্পর্ক জোরদার করে ইরান ও সৌদি আরব।
বেসামরিক ব্যক্তিদের চরম দুর্দশার মাঝে যেসব পশ্চিমা রাজনীতিবিদ নিস্পৃহ থাকছেন, তাদের প্রতি চরম নিন্দা জ্ঞাপন করেন খামেনি
কাজানে আয়োজিত এই সম্মেলনকে রাশিয়ার মাটিতে ইতিহাসের অন্যতম ‘বড় মাপের পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক সম্মেলন’ হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে ক্রেমলিন।
কৌঁসুলিদের অভিযোগ, এই সন্দেহভাজন গুপ্তচররা ইরানের পক্ষে প্রায় ৬০০ অভিযানে অংশ নিয়েছেন। এসব অভিযানের লক্ষ্য ছিল সংবেদনশীল সামরিক ও অন্যান্য অবকাঠামো সংক্রান্ত তথ্য ফাঁস এবং গুরুত্বপূর্ণ মানুষদের...