তাদের মধ্যে এক শিশুসহ তিনজনের অবস্থা গুরুতর বলে জানিয়েছেন দেশটির কর্মকর্তারা।
সিবিএস নিউজের বরাত দিয়ে বিবিসি এ তথ্য জানিয়েছে।
এখন পর্যন্ত জীবিত কাউকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছেন পুলিশের কর্মকর্তা।
উড়োজাহাজটি অবতরণের আগে আগে, এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল থেকে পাখির আঘাতের সতর্কতা জারি করা হয়। যা উড়োজাহাজের সঙ্গে পাখির সংঘর্ষের ঝুঁকি নির্দেশ করে।
বাকুর অভিযোগ, তাদের উড়োজাহাজটি রুশ বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা থেকে হামলার শিকার হয়েছিল।
উড়োজাহাজটির ২১ যাত্রী বিকল্প ফ্লাইটে চড়তে অস্বীকার করেন। তারা জেজু এয়ারের নিরাপত্তা মান নিয়ে উদ্বেগের কথা উল্লেখ করেন।
ফায়ার সার্ভিসের বরাত দিয়ে এএফপি জানিয়েছে, সন্ধ্যা পর্যন্ত ১৬৭ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
ধারণা করা হচ্ছে, উদ্ধার পাওয়া ওই দুই ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট ছাড়া বাকি সব আরোহী নিহত হয়েছেন।
বিধ্বস্ত উড়োজাহাজটিতে ১৭৩ জন দক্ষিণ কোরীয় ও দুইজন থাই নাগরিক ছিলেন বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
ফায়ার সার্ভিসের বরাত দিয়ে এএফপি জানিয়েছে, সন্ধ্যা পর্যন্ত ১৬৭ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
ধারণা করা হচ্ছে, উদ্ধার পাওয়া ওই দুই ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট ছাড়া বাকি সব আরোহী নিহত হয়েছেন।
বিধ্বস্ত উড়োজাহাজটিতে ১৭৩ জন দক্ষিণ কোরীয় ও দুইজন থাই নাগরিক ছিলেন বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
স্থানীয় বাজেট এয়ারলাইন্স জেজু এয়ারের ৭সি ২২১৬ ফ্লাইটের এক যাত্রীর পরিবারের সদস্য দুর্ঘটনার কয়েক মুহূর্ত আগে তার কাছ থেকে একটি এসএমএস পান।
বার্তাসংস্থা এএফপি জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত মাত্র দুই যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।
১৭৫ জন যাত্রী ও ছয়জন ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট নিয়ে জেজু এয়ারের বিমানটি থাইল্যান্ডের ব্যাংকক থেকে ফেরার পথে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
উড়োজাহাজটির যাত্রাপথের দিকে তাকালে প্রথমেই যে প্রশ্নটি মাথায় আসে তা হচ্ছে, কেন এতদূরে গিয়ে, কাস্পিয়ানের অপর প্রান্তে বিধ্বস্ত হলো উড়োজাহাজটি?
আজারবাইজান এয়ারলাইন্স শুরুতে দাবি করেছিল এক ঝাঁক পাখির ভেতর দিয়ে উড়ে যাওয়ার পর উড়োজাহাজটি বিধ্বস্ত হয়। পরবর্তীতে এই বক্তব্য তারা প্রত্যাহার করে।
রোববার মার্কিন অঙ্গরাজ্য টেক্সাসে জমা দেওয়া আদালতের নথি মতে, ম্যাক্স মডেলের উড়োজাহাজকে ফ্লাইট পরিচালনার সনদ দেওয়ার সময় ‘যুক্তরাষ্ট্রকে প্রতারণা করার চক্রান্তের’ অভিযোগে দায় স্বীকার করেছে বোয়িং।
২০১৮ ও ২০১৯ সালে বোয়িং উড়োজাহাজের দুইটি ফ্লাইট বিধ্বস্ত হয়ে মোট ৩৪৬ জন নিহত হন।