বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন, মশার প্রজনন নিয়ন্ত্রণে দ্রুত ও কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া না হলে এই বর্ষায় পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে।
চলতি নভেম্বরে ডেঙ্গুতে এখন পর্যন্ত ১৪৪ জন মারা গেছেন।
‘অবিলম্বে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে অক্টোবরে পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে।’
নির্মাণাধীন অনেক ভবনে পানি জমে থাকায় তা এডিসের প্রজননক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে।
‘জরিমানার পরিমাণ আগের চেয়ে বাড়বে।’
মার্চের প্রথম ১৯ দিনে ১৭২ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছে
অবিলম্বে ব্যবস্থা না নিলে আবারো প্রাণঘাতী পরিস্থিতির আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা
এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ১ হাজার ৬৭৪ মারা গেলেন।
এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মোট ৩৬৪ জন মারা গেলেন।
এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মোট ৩৪০ জন মারা গেলেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ১৩০ জন।
এ নিয়ে চলতি বছরে ডেঙ্গুতে মোট ১৮৫ জন মারা গেলেন।
এ নিয়ে চলতি বছরে ডেঙ্গুতে মোট ১৫৬ জন মারা গেলেন।
ডেঙ্গু রোগীদের পাশে থাকাসহ জনসচেতনতা সৃষ্টির জন্য ৪ দফা কর্মসূচি নিয়েছে বিএনপি।
এ নিয়ে চলতি বছরে ডেঙ্গুজ্বরে মোট ১০৬ জন মারা গেলেন।
ডিএনসিসির নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদ হাসান নির্মাণাধীন ভবনে এই অভিযান পরিচালনা করেন।
মশক নিধনে যারা জড়িত, সেইসব কর্মকর্তা, কর্মচারী বা গোটা স্বাস্থ্যখাতকে গণভবনে ডাকা হবে কবে? আমি সেইদিনের অপেক্ষায়। ডেকে তাদের জিজ্ঞেস করা হোক কেন ডেঙ্গুতে আমাদের সন্তান মারা যাচ্ছে? কেন মায়ের বুক...
রোগীদের ডেঙ্গু পরীক্ষার জন্য যেতে হয় বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলোতে।