ব্যাংকগুলো হলো- ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক ও গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক। ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানটি হলো আভিভা ফাইন্যান্স। ইসলামী ব্যাংকের পাশাপাশি...
ব্যাংকটির তথ্য অনুযায়ী, জুন শেষে তাদের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৭৪ হাজার কোটি টাকার বেশি।
এই তালিকায় আছেন মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও আন্তর্জাতিক সংস্থার বোর্ড পরিচালক বা সদস্যরা আছেন।
গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংক ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের ১১ সদস্যের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দেয়, যে পর্ষদের চেয়ারম্যান ছিলেন এস আলম গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ সাইফুল আলম।
চট্টগ্রাম দক্ষিণ বিএনপির আহবায়ক আবু সুফিয়ানের দাবি, 'দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করতে এগুলো প্রচার করা হচ্ছে। সেখানে কার গাড়ি ছিল সেটা জানার সুযোগ ছিল না।’
সিআইডি জানায়, এস আলম, তার স্ত্রী ফারজানা পারভীন, ছেলে আহসানুল আলম ও আশরাফুল আলমসহ তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য ব্যক্তিদের সহযোগিতায় সংঘবদ্ধভাবে মানিলন্ডারিং অপরাধ করেছে বলে প্রাথমিকভাবে...
ছড়িয়ে পড়েছে ভিডিও
প্রায় সাত বছর পর এস আলম গ্রুপ থেকে মুক্ত হয়েছে দেশের শীর্ষ বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকটি।
গভর্নর বলেন, এস আলম গ্রুপ ব্যাংকে বন্ধক রাখা হয়নি এমন সম্পদ বিক্রির চেষ্টা করছে।
ছড়িয়ে পড়েছে ভিডিও
প্রায় সাত বছর পর এস আলম গ্রুপ থেকে মুক্ত হয়েছে দেশের শীর্ষ বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকটি।
গভর্নর বলেন, এস আলম গ্রুপ ব্যাংকে বন্ধক রাখা হয়নি এমন সম্পদ বিক্রির চেষ্টা করছে।
ব্যাংক কোম্পানি আইনে ভেঙে এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম ও তার পরিবারের সদস্যরা নজিরবিহীনভাবে সাতটি ব্যাংক ও দুটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বড় অঙ্কের শেয়ার দখলে নেয়।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নথি অনুযায়ী, ২০১৭ সালে এস আলমের নিয়ন্ত্রণে আসে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক। এরপর ব্যাংকটি থেকে ৪ হাজার ২০০ কোটি টাকা সরিয়ে নেয় এস আলম ও তার সহযোগীরা।
এছাড়া তাদের নামে কোনো লকার বা সঞ্চয়পত্রের তথ্য থাকলে তা-ও জানাতে বলা হয়েছে।
সাত বছর পর দেশের সবচেয়ে বড় বেসরকারি ব্যাংকটির নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছে এস আলম গ্রুপ
এ ছয়টি ব্যাংক নতুন কোনো ঋণ বিতরণ করতে পারবে না এবং পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত আগের কোনো ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে না।
জনতার সাধারণ বীমা ভবন চট্টগ্রাম কর্পোরেট শাখা থেকে এস আলম গ্রুপকে আট হাজার ২১৬ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হয়েছে।
এই নয় ব্যাংক দীর্ঘদিন ধরে টাকার সংকটে ভুগছে।