জামায়াত-ই-ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশসহ বেশ কয়েকটি দলের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে 'জুলাই সনদ'কে একটি বাধ্যতামূলক আইনি দলিল হিসেবে উপস্থাপনের কথা বিবেচনা করছে জাতীয়...
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর জাতীয় সনদ তৈরির দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শেষ হয়েছে।
তিনি বলেন, গণঅভ্যুত্থান ও ছাত্র আন্দোলনের পথ ধরে এই ঘোষণাপত্র এসেছে। সেটার বৈধতা আমরা সাংবিধানিক ও রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃতি দেব।
তবে, কোনো বিল আটকে রাখার ক্ষমতা থাকবে না উচ্চকক্ষের।
পরে আখতার হোসেন হুদাকে জাবেদ রাসিনের সঙ্গে কোলাকুলি করিয়ে দেন।
'আমরা এখন প্রতিটি প্রস্তাব পর্যালোচনা করছি এবং সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত নেওয়ার কাজ করছি।'
তিনি বলেন, দেশের মানুষ এখনো ইভিএমে ভোট দেওয়া বোঝে না, তারা পিআর বুঝবে কী করে।
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক জাভেদ রাসিন বলেন, একতরফাভাবে কিছু চাপিয়ে দেওয়ার যে কোনো চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না।
পর্যালোচনার জন্য এই খসড়া রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে ইতোমধ্যে পাঠানো হয়েছে।
তিনি বলেন, একটি দল বিভ্রান্তিমূলক রাজনীতি করে এবার ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করছে।
অধস্তন আদালত সম্প্রসারণের ক্ষেত্রেও দলগুলো একমত পোষণ করেছে বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন, ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে বিএনপি সম্পর্কে বিরুপ মনোভাব সৃষ্টি করার চেষ্টাতে লাভ হবে না।
সামনের আলোচনায় জরুরি অবস্থার বিষয়টি নতুন করে শুরু হবে বলে জানান তিনি।
বিচার বিভাগের বিকেন্দ্রীকরণ নিয়েও আলোচনা হয়েছে কমিশনের বৈঠকে।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল সোয়া ১১টায় ঢাকার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এই বৈঠক শুরু হয়।
‘চেষ্টা করলে জুলাই মাসের মাঝামাঝিতে আমরা একটি সনদের জায়গায় যেতে পারব।’
তিনি বলেন, সংশোধিত ব্যবস্থা কী হবে তা নিয়ে আমরা পরবর্তীতে আলোচনা করব।
এনসিসি গঠনকে ক্ষমতার ভারসাম্য হিসেবে উল্লেখ করেছেন নাহিদ ইসলাম।
তিনি আরও বলেন, ৭০ অনুচ্ছেদে সংশোধনীর বিষয়েও সবাই একমত হয়েছে।