ডেস্ট্রয়ারটির দুই দিনের অস্ত্র পরীক্ষার প্রথম দিনে সশরীরে উপস্থিত ছিলেন কিম জং উন ও তার মেয়ে। সোম ও মঙ্গলবার এই পরীক্ষা হয়।
শপথ গ্রহণের পর নির্বাহী আদেশে সাক্ষর করার জন্য হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে আসেন ট্রাম্প। এ সময় সাংবাদিকদের নানা প্রশ্নের জবাব দেন তিনি।
বছরের শেষ দিনে নতুন বছরের শুভেচ্ছাবার্তা জানিয়ে রাশিয়াকে চিঠি লিখেছেন উত্তর কোরিয়ার প্রধান কিম জং উন। সেখানেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে তার সবচেয়ে কাছের বন্ধু হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন কিম।
কিয়েভ ও সিউলের দাবি মতে, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে সাহায্য করতে ১০ হাজারেরও বেশি সেনা পাঠিয়েছেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন।
পিয়ংইয়ং ও মস্কোর সামরিক সহযোগিতা চুক্তির আওতায় গত নভেম্বরে ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে সাহায্য করতে প্রায় ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করে উত্তর কোরিয়া।
কিম জং উন ইতোমধ্যেই প্রজ্ঞাপন জারি করে রাশিয়ার সঙ্গে সামরিক চুক্তির এই অংশটি গ্রহণ করেছেন। তার আগে রাশিয়ার পার্লামেন্ট চুক্তির এই অংশটি গ্রহণ করেছিল।
গতকাল বৃহস্পতিবার নতুন হোয়াসং ১৯ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালায় পিয়ংইয়ং।
এ যাবত পিয়ংইয়ং যতবার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে, তার মধ্যে এটাই সবচেয়ে বেশি দূরত্ব অতিক্রম করেছে বলে জানা গেছে।
পশ্চিমা গণমাধ্যমের মত, নানা বিধিনিষেধের বেড়াজালে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ক্রমশ কোণঠাসা হয়ে পড়ছে রাশিয়া। এ কারণেই উত্তর কোরিয়া ও ইরানের মতো দেশগুলোর সঙ্গে সহায়তা চুক্তি করছে মস্কো।
দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনী এই পরীক্ষার নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে
গত সপ্তাহে উত্তর কোরিয়া তাদের প্রথম নজরদারি স্যাটেলাইট কক্ষপথে পাঠায়। দেশটি জানায়, এই স্যাটেলাইটের মূল কাজ হবে যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক কার্যক্রমের ওপর নজর রাখা।
রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু ও চীনের পলিটব্যুরো সদস্য লি হংঝং এর সঙ্গে ভিআইপি স্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে হাস্যোজ্জ্বল কিম প্যারেডে অংশ নেওয়া হাজারো সেনাদের উদ্দেশ্যে অভিবাদন জানান।
রাশিয়ার জাতীয় দিবস উপলক্ষে পাঠানো বার্তায় কিম এমন প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। তিনি ইউক্রেনে রুশ হামলার সিদ্ধান্তের প্রতি সমর্থন জানানা এবং এর প্রতি ‘পূর্ণ সমর্থন ও সংহতি’ প্রকাশ করেন।
জাপান আগামী ৩১ মে থেকে ১১ জুনের মধ্যে স্যাটেলাইট পাঠানোর পরিকল্পনার কথা গতকাল জানানোর পর পিয়ংইয়ং আগামী জুনে সামরিক গোয়েন্দা স্যাটেলাইট পাঠানোর কথা জানালো।
‘উত্তর কোরিয়া বিফোর কিম ইল সুং’ বইয়ে লেখক সিউলভিত্তিক ঐতিহাসিক ও প্রখ্যাত উত্তর কোরিয়া বিশেষজ্ঞ ফিওদর তেরতিতস্কি মনে করেন, জনসম্মুখে জু আইয়ের উপস্থিতি অন্য বার্তা দিতে পারে।
বিএটির প্রধান জ্যাক বৌলস বলেন, ‘আমরা এই অসদাচরণের জন্য অনুতপ্ত।’
দক্ষিণ কোরিয়ার সংবাদ মাধ্যম ওইয়াইটিএন এক সামরিক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে জানায়, খুব সম্ভবত এটি ১টি নতুন ধরনের ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা ছিল, যেটি সাম্প্রতিক সামরিক মহড়ায় প্রদর্শন করা হয়েছে। এটি সলিড-ফুয়েল...
উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের নির্দেশনা মোতাবেক গত সপ্তাহে সামরিক মহড়ার সময় এই নতুন অস্ত্রের পরীক্ষা হয়।
রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যম কেসিএনএ জানিয়েছে, পরীক্ষার মাধ্যমে ‘এই আইসিবিএমের যুদ্ধ-প্রস্তুতি নিশ্চিত হয়েছে’। তবে এতে ‘প্রতিবেশী দেশগুলোর নিরাপত্তার ওপর কোনো নেতিবাচক প্রভাব নেই’ বলেও প্রতিবেদনে দাবি করা...