এ বছর পবিত্র ঈদুল আজহাতে কোরবানির পশুর বিক্রি কমেছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ী ও সংশ্লিষ্টরা।
সবচেয়ে বেশি কোরবানি হয়েছে রাজশাহী বিভাগে ২৩ লাখ ২৪ হাজার। এরপর ঢাকা বিভাগে ২১ লাখ ৮৫ হাজার পশু।
তবে আশা ছাড়ছেন না ব্যবসায়ীরা। তারা বলছেন, ঈদের আগে ও শেষ মুহূর্তে ভালো দাম পাওয়া যেতে পারে।
এ বছর সীমান্তে কড়াকড়ি থাকায় ভারতীয় গরু তেমন আসেনি। ফলে হাটগুলোতে দেশি গরুর ভরপুর সরবরাহ দেখা যাচ্ছে। তার পরও খামারিরা আশানুরূপ দাম না পাওয়ার অভিযোগ করছেন।
আজ রোববার বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দিন এই মূল্য ঘোষণা করেন।
এখনো বিভাগের জেলাগুলোতে ঈদের পশুর হাট আনুষ্ঠানিকভাবে না বসলেও অনেক এলাকায় ব্যক্তি পর্যায়ে বেচাকেনা শুরু হয়ে গেছে। খামারি ও চাষিরা হাটের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
‘ছিনতাইয়ের ঝুঁকির মধ্যে নগদ টাকা নিয়ে হাটে যেতে ইচ্ছা করে না।’
গত বছরের একই সময়ের তুলনায় এখন পর্যন্ত কোরবানির পশুর দাম চড়া।
সবচেয়ে বেশি ঢাকা বিভাগে ও ময়মনসিংহ বিভাগে সবচেয়ে কম পশু কোরবানি হয়েছে।
আসন্ন ঈদুল আজহায় কোরবানির জন্য যশোরের বাজারে ৯৭ হাজারের বেশি কোরবানির পশু রয়েছে। এসব পশু স্থানীয়ভাবে পালন করা হয়েছে।