হামলার সময় ইসরায়েলের মধ্যাঞ্চল, জেরুজালেম ও অধিকৃত পশ্চিম তীরের কিছু অংশে আকাশ পথে আসা হামলার সতর্কতাসূচক সাইরেন বেজে ওঠে।
এমন সময় এই হামলা এলো, যখন ত্রাণ সংস্থাগুলো ও জাতিসংঘ হুশিয়ারি দিয়েছে যে গাজায় হতাহতের সঙ্গে দ্রুত বাড়ছে এবং একইসঙ্গে কমে আসছে জরুরী ওষুধ ও অন্যান্য চিকিৎসা উপকরণ।
আজকের এই গণজমায়েতে বিপুল মানুষের উপস্থিতি দেখা গেছে।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজায় ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে নির্বিচার হামলা শুরুর পর দেশটির বিরুদ্ধে নেতিবাচক মনোভাব পোষণকারী মানুষের সংখ্যা সারা বিশ্বেই উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বেড়েছে। যুক্তরাষ্ট্রও এর...
বিমানবাহিনীর প্রায় ৯৭০ কর্মী একটি চিঠিতে সই করে চলমান যুদ্ধের বিরোধিতা করেছেন।
এসব ঘটনাসূত্রে এখন পর্যন্ত মোট ১০টি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
প্রদর্শনী শুরুর আগে গাজায় ইসরায়েলের গণহত্যার প্রতি তীব্র প্রতিবাদ জানানো হয়। এক মিনিট নীরবতা পালনের মাধ্যমে মৌন প্রতিবাদে অংশ নেন সবাই।
নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকের পর ওভাল অফিসে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ট্রাম্প।
আজ সকালে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
গাজার হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এ হামলায় চিকিৎসাকর্মীসহ অন্য অনেকে আহত হয়েছেন।
প্রাথমিক প্রস্তাব অনুযায়ী, তিন ধাপে গাজার যুদ্ধবিরতি চুক্তির মাধ্যমে ওই অঞ্চলে স্থায়ীভাবে সংঘাতের অবসান ও শান্তি প্রতিষ্ঠা হওয়ার কথা ছিল। তবে শুরু থেকেই এই চুক্তিকে ‘ভঙ্গুর’ বলে এসেছেন বিশ্লেষকরা।...
আজ রোববার ভোরে হামাসের একজন কর্মকর্তা বিবিসিকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
এই পুরো পৃথিবীর ভেতর ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ উপত্যকা গাজাই হলো একমাত্র জনপদ, যেখানে মাতৃগর্ভেই হত্যার শিকার হয় শিশুরা। অথবা জন্মের পর মরতে থাকে গুলি-বোমার আঘাতে।
এমন সুলভ মৃত্যুর পরিসরেও গত সোমবার মধ্যরাতের পর যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে ঘুমন্ত গাজাবাসীর ওপর নতুন করে যে হত্যাযজ্ঞ শুরু করে দখলদার ইসরায়েল, এতে বিস্ময়-ক্ষোভে বিমূঢ় গোটা বিশ্ব।
বিমান হামলায় ৪০০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। বিমান হামলার পর নতুন করে স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল।
যুদ্ধবিরতি ভেঙে মঙ্গলবার থেকে গাজায় শুরু হওয়া ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৪৩৬ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যার মধ্যে ১৮৩ শিশুর প্রাণ ঝরেছে।
আজ এক বিবৃতিতে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই হামলার নিন্দা জানিয়েছে।
এক ভিডিও বার্তায় নেতানিয়াহু বলেন, ‘হামলায় মধ্যেই কেবল আলোচনা চলবে’ এবং এটি ‘কেবল শুরু’।
গতরাতে শুরু হওয়া ইসরায়েলি বিমান হামলায় নিহতের সংস্থা বেড়ে ৪১৩ জনে দাঁড়িয়েছে।